সিরাজগঞ্জে একটি বাসের জানালা থেকে লাফ দিয়ে সুপারভাইজার নিহত হয়েছেন। বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের ডিভাইডারে উঠে গেলে প্রাণ বাঁচাতে তিনি জানালা দিয়ে লাফ দেন।

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে হাটিকুমরুল গোলচত্বর এলাকায় দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।

আরো পড়ুন:

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ বাংলাদেশির মৃত্যু

মাইক্রোবাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

নিহত হাশেম আলী সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার তেলকুপি গ্রামের মৃত আলীর ছেলে।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইসমাইল হোসেন বলেন, ‍“মঙ্গলবার দুপুরের দিকে বগুড়া থেকে সিরাজগঞ্জের দিকে যাচ্ছিল একটি লোকাল বাস। হাটিকুমরুল গোলচত্বর এলাকায় পৌঁছালে চালক গাড়িটির নিয়ন্ত্রণ হারান। বাসটি ডিভাইডারের ওপর উঠে যায়। এ সময় সুপারভাইজার আতঙ্কিত হয়ে বাসের জানালা দিয়ে লাফ দেন। রাস্তায় পড়ে তিনি গুরুতর আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।” 

তিনি আরো বলেন, “দুর্ঘটনার পরপরই বাসের চালক ও সহকারী পালিয়ে যান। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও নিহতের মরদেহ থানায় নিয়ে যায়।”

 

ঢাকা/অদিত্য/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন ন হত স র জগঞ জ দ র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।

দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।

ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্‌যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।

৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।

ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট

সম্পর্কিত নিবন্ধ