অন্তঃসত্ত্বা মায়ের জন্য ভালো ‘সবজি পাকোড়া’
Published: 4th, September 2025 GMT
অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের মুখের রুচি কমে যায়। এই সময়ে মুখরোচক খাবার খেতে ইচ্ছা করে। পুষ্টিগুণ আর মুখরোচক স্বাদ-দুই’ই পেতে তৈরি করে নিতে পারেন ‘সবজি পাকোড়া’।
উপকরণ
আরো পড়ুন:
অফিসে কাজের চাপ নেই, রেগে চাকরি ছাড়লেন যুবক
ত্বকের যত্নে তেঁতুল ব্যবহারের কয়েকটি নিয়ম
আলু মাঝারি: ২টি
গাজরকুচি: আধা কাপ
ফুলকপিকুচি: আধা কাপ
বাঁধাকপিকুচি: আধা কাপ
বেসন: ১ কাপ
লবণ: স্বাদমতো
কসুরি মেথি: ১ চা–চামচ
আদাবাটা: ১ চা–চামচ
হলুদগুঁড়া: আধা চা–চামচ
পেঁয়াজকুচি: ২ টেবিল চামচ
তেল: ভাজার জন্য
প্রথম ধাপ: শুরুতে আলু চিকন করে লম্বা শেপে কেটে নিন। এরপর গাজর, বাঁধাকপি (মৌসুমী কোনো সবজি দিতে পারেন) কেটে নিন। এরপর সবজিগুলো ধুয়ে ভালো করে পানি ঝরিয়ে নিন।
দ্বিতীয় ধাপ: তেল ছাড়া বাকিসব মসলা দিয়ে কাটা সবজি মেখে নিন।
তৃতীয় ধাপ: একটি প্যানে তেল গরম করে নিন। সবজির মিশ্রণ হাতে নিয়ে-নিয়ে পাকোড়ার আকারে মাঝারি আঁচে ভেজে তুলুন।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
যাত্রাবাড়ীতে বিদ্যুৎমিস্ত্রিকে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীতে হাত ও পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে আনোয়ার হোসেন (৪৩) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে যাত্রাবাড়ীর কাউন্সিল শরিফ পাড়ায় বাসের অবকাঠামো তৈরির একটি কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বিদ্যুৎমিস্ত্রি ছিলেন আনোয়ার হোসেন। তাঁর কর্মস্থল ছিল পুরান ঢাকার সদরঘাটে। পারিবারিক সূত্র জানায়, আনোয়ার হোসেন স্ত্রী ও দুই মেয়ে নিয়ে রাজধানীর মাতুয়াইলের মৃধাবাড়ি এলাকায় থাকতেন।
আনোয়ারের ভাই দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল ভোরে আনোয়ার বাসা থেকে নামাজ পড়ার উদ্দেশ্যে বের হন। পরে খবর পান, তাঁর ভাইকে কাউন্সিল উত্তর শরিফ পাড়ায় বাসের অবকাঠামো তৈরির গ্যারেজে নিয়ে হাত–পা বেঁধে রাখা হয়েছে। এরপর সেখানে গিয়ে আনোয়ারের হাত–পা বাঁধা ও রক্তাক্ত মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান তাঁর মা।
লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়েছে বলে মৃত্যুর আগের তাঁর মাকে জানিয়েছিলেন আনোয়ার। তাঁর ভাই এ কথা জানিয়ে বলেন, এর কিছুক্ষণ পরই ঘটনাস্থলেই আনোয়ারের মৃত্যু হয়। এরপর যাত্রাবাড়ীর থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
গতকাল সন্ধ্যায় যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ভোরে সঙ্গী সুমনকে নিয়ে আনোয়ার বাসের কাঠামো তৈরির কারখানায় চুরি করতে যান। এ সময় সেখানে থাকা লোকজন তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে। তাঁর সঙ্গী সুমন পালিয়ে যান।