‘এখানে নাহিকো কাজ—উৎসাহের ব্যথা নাই, উদ্যমের নাহিকো ভাবনা; এখানে ফুরায়ে গেছে মাথার অনেক উত্তেজনা’—এ রকম স্থানটি তখন কোনো এক অবসরের মায়াবী মুহূর্ত হয়ে ওঠে। এই স্থান একটি হাওরের এক প্রান্ত, একটি দিক; যেখানে তখন বিকেলের রোদে শেষবেলার স্নান সারছে শাপলাপাতার দল। পাতার বিশাল সবুজ চাদরের ওপর টলমলে-ছলছল করা জলের বুকে ধাতব হাসির মতো চকচক করছে রুপালি তরল রোদ।

মৌলভীবাজারের রাজনগর-বালাগঞ্জ সড়ক সব সময়েই প্রকৃতির মতো করে নিজেকে বদলে নিতে পারে, ভিন্ন ভিন্নভাবে ভালো লাগার একটি পথ এটি। সড়কের দুই পাশে বারো মাসই কমবেশি বুনো জলজ ফুলের দেখা পাওয়া যায়, জলজ গাছ তো আছেই। পথটি গ্রাম পেরিয়ে যখন খোলা প্রান্তরে ঢুকে যায়, তার দুই পাশে বুক মেলে থাকে কাউয়াদীঘি হাওর, হাওরের অবারিত জল, জলভাঙা ভূমি।

সবুজ গোল থালার মতো হয়ে আছে শাপলা পাতারা। মৌলভীবাজারের কাউয়াদীঘি হাওরপাড়ে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’

কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।

সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।

নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত

সম্পর্কিত নিবন্ধ