টাঙ্গাইলে রেকর্ড বৃষ্টি, শীতকালীন সবজির ক্ষতির শঙ্কা
Published: 1st, November 2025 GMT
টাঙ্গাইলে অসময়ে মুষলধারে বজ্রসহ বৃষ্টি হচ্ছে। রেকর্ড পরিমাণ এই বৃষ্টিতে শীতকালীন সবজিসহ ধানের ক্ষতির শঙ্কা করছেন কৃষকরা। আবহাওয়া অফিস বলছে, ৩ ঘণ্টায় জেলায় ৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) সকাল থেকে টাঙ্গাইলের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি শুরু হয়। ফলে সবজির ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি দিন মজুর থেকে শুরু করে রিকশা চালকরা কাজে বের হতে পারেনি।
কাগমারা এলাকার সবজি চাষী মাসুদ মিয়া বলেন, “পালং শাক, পেঁয়াজ, আলুসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করেছিলাম। অসময়ের বৃষ্টিতে এসব ফসলের ক্ষতি হতে পারে।”
এনায়েতপুর এলাকার চাষী আনোয়ার হোসেন বলেন, “ফুলকপি, বাঁধাকপির চারাসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করেছি। দুয়েক দিনের মধ্যে পানি না শুকালে সবই লোকসান হবে।”
টাঙ্গাইল শহরের পার্ক বাজারের ব্যবসায়ী আমজাদ হোসেন বলেন, “সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। যে কারণে বাজারে ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতাদের উপস্থিতি কম।”
অপর ব্যবসায়ী সোহেল রানা বলেন, “স্বাভাবিক সময়ে অতিরিক্ত রিকশার কারণে শহরে যানজট লেগেই থাকে। আজকে একটি রিকশার জন্য প্রায় দেড় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে।”
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন জানান, শনিবার সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত ৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। যা তিন ঘণ্টায় জেলায় সর্বোচ্চ রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থা আর কয়েক দিন থাকতে পারে।
ঢাকা/কাওছার/এস
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন সবজ সবজ র
এছাড়াও পড়ুন:
টাঙ্গাইলে রেকর্ড বৃষ্টি, শীতকালীন সবজির ক্ষতির শঙ্কা
টাঙ্গাইলে অসময়ে মুষলধারে বজ্রসহ বৃষ্টি হচ্ছে। রেকর্ড পরিমাণ এই বৃষ্টিতে শীতকালীন সবজিসহ ধানের ক্ষতির শঙ্কা করছেন কৃষকরা। আবহাওয়া অফিস বলছে, ৩ ঘণ্টায় জেলায় ৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) সকাল থেকে টাঙ্গাইলের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি শুরু হয়। ফলে সবজির ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি দিন মজুর থেকে শুরু করে রিকশা চালকরা কাজে বের হতে পারেনি।
কাগমারা এলাকার সবজি চাষী মাসুদ মিয়া বলেন, “পালং শাক, পেঁয়াজ, আলুসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করেছিলাম। অসময়ের বৃষ্টিতে এসব ফসলের ক্ষতি হতে পারে।”
এনায়েতপুর এলাকার চাষী আনোয়ার হোসেন বলেন, “ফুলকপি, বাঁধাকপির চারাসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করেছি। দুয়েক দিনের মধ্যে পানি না শুকালে সবই লোকসান হবে।”
টাঙ্গাইল শহরের পার্ক বাজারের ব্যবসায়ী আমজাদ হোসেন বলেন, “সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। যে কারণে বাজারে ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতাদের উপস্থিতি কম।”
অপর ব্যবসায়ী সোহেল রানা বলেন, “স্বাভাবিক সময়ে অতিরিক্ত রিকশার কারণে শহরে যানজট লেগেই থাকে। আজকে একটি রিকশার জন্য প্রায় দেড় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে।”
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন জানান, শনিবার সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত ৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। যা তিন ঘণ্টায় জেলায় সর্বোচ্চ রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থা আর কয়েক দিন থাকতে পারে।
ঢাকা/কাওছার/এস