অদক্ষ শাসনের কারণেই বাংলাদেশ, নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় সরকার পরিবর্তন: অজিত দোভাল
Published: 1st, November 2025 GMT
ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল বলেছেন, গত সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশ, নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় সরকারের পরিবর্তন বা উত্থানের মূল কারণ ছিল ‘অদক্ষ ও দুর্বল শাসন’।
গতকাল শুক্রবার ভারতে পালিত ‘জাতীয় একতা দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত সরদার প্যাটেল স্মারক বক্তৃতায় দোভাল এ কথা বলেন। সুশাসন নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দোভাল বলেন, ‘জাতি গঠনপ্রক্রিয়া’ ও দেশকে সুরক্ষিত করার ক্ষেত্রে শাসন ‘গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা’ পালন করে।
অজিত দোভাল বিগত কয়েক বছরে ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোতে ঘটে যাওয়া পরিবর্তন সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন, ‘বিশাল সাম্রাজ্য, রাজতন্ত্র, গোষ্ঠীশাসন, অভিজাততন্ত্র বা গণতন্ত্রের উত্থান ও পতনের ইতিহাস আসলে তাঁদের শাসনেরই ইতিহাস। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল এবং অন্যান্য দেশে অসাংবিধানিক পদ্ধতির মাধ্যমে সাম্প্রতিক শাসন পরিবর্তনের ঘটনাগুলো আসলে দুর্বল ও অদক্ষ শাসনেরই উদাহরণ।’
বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর দল আওয়ামী লীগের সমর্থকদের আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানানোর পরপরই প্রতিবেশী দেশগুলো সম্পর্কে দোভাল এমন মন্তব্য করলেন। বর্তমানে শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
দোভাল অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা ও অদক্ষ শাসনের কারণে সাম্রাজ্যগুলোর উত্থান ও পতনের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, একটি জাতি গঠনপ্রক্রিয়া, সেই সঙ্গে একটি দেশকে সুরক্ষিত রাখতে এবং তার লক্ষ্য ও আকাঙ্ক্ষা পূরণে সহায়তা করার ক্ষেত্রে শাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
অদক্ষ শাসনের কারণেই বাংলাদেশ, নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় সরকার পরিবর্তন: অজিত দোভাল
ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল বলেছেন, গত সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশ, নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় সরকারের পরিবর্তন বা উত্থানের মূল কারণ ছিল ‘অদক্ষ ও দুর্বল শাসন’।
গতকাল শুক্রবার ভারতে পালিত ‘জাতীয় একতা দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত সরদার প্যাটেল স্মারক বক্তৃতায় দোভাল এ কথা বলেন। সুশাসন নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দোভাল বলেন, ‘জাতি গঠনপ্রক্রিয়া’ ও দেশকে সুরক্ষিত করার ক্ষেত্রে শাসন ‘গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা’ পালন করে।
অজিত দোভাল বিগত কয়েক বছরে ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোতে ঘটে যাওয়া পরিবর্তন সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন, ‘বিশাল সাম্রাজ্য, রাজতন্ত্র, গোষ্ঠীশাসন, অভিজাততন্ত্র বা গণতন্ত্রের উত্থান ও পতনের ইতিহাস আসলে তাঁদের শাসনেরই ইতিহাস। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল এবং অন্যান্য দেশে অসাংবিধানিক পদ্ধতির মাধ্যমে সাম্প্রতিক শাসন পরিবর্তনের ঘটনাগুলো আসলে দুর্বল ও অদক্ষ শাসনেরই উদাহরণ।’
বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর দল আওয়ামী লীগের সমর্থকদের আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানানোর পরপরই প্রতিবেশী দেশগুলো সম্পর্কে দোভাল এমন মন্তব্য করলেন। বর্তমানে শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
দোভাল অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা ও অদক্ষ শাসনের কারণে সাম্রাজ্যগুলোর উত্থান ও পতনের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, একটি জাতি গঠনপ্রক্রিয়া, সেই সঙ্গে একটি দেশকে সুরক্ষিত রাখতে এবং তার লক্ষ্য ও আকাঙ্ক্ষা পূরণে সহায়তা করার ক্ষেত্রে শাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’