এআই প্রযুক্তিনির্ভর নতুন ফাইভ-জি স্মার্টফোন বাজারে
Published: 31st, October 2025 GMT
দেশের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির নতুন ফাইভ-জি স্মার্টফোন এনেছে স্যামসাং। ‘গ্যালাক্সি এ১৭ ৫জি’ মডেলের স্মার্টফোনটিতে জেমিনি লাইভ, অ্যাক্রোস অ্যাপস অ্যাকশন, এআই ইমেজ ক্রিয়েশন ও ‘সার্কেল টু সার্চ’-সুবিধা থাকায় সহজেই ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজার পাশাপাশি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবি ও ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে স্যামসাং বাংলাদেশ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৬.                
      
				
ফোনটির পেছনে ৫০, ৫ ও ২ মেগাপিক্সেলের তিনটি ক্যামেরা রয়েছে। সেলফি তোলার জন্য রয়েছে ১৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভালো মানের ছবি তোলা যায়। ফোনটিতে আইপি৫৪ স্প্ল্যাশপ্রুফ সুবিধা থাকায় বৃষ্টির পানিতে নষ্ট হয় না।
সংস্করণভেদে ৬ ও ৮ গিগাবাইট র্যামযুক্ত ফোনটির ধারণক্ষমতার ১২৮ ও ২৫৬ গিগাবাইট। কালো, ধূসর ও নীল রঙে বাজারে পাওয়া যাবে ফোনটি। ফোনটির সর্বনিম্ন দাম ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ৯৯৯ টাকা।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ নট র
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ব্যানার, তদন্তের দাবিতে প্রক্টর অফিসে একদল শিক্ষার্থী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলাভবনের ‘শ্যাডোতে’ নিষিদ্ধঘোষিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একটি ব্যানারের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এর প্রতিবাদে শুক্রবার রাতে একদল শিক্ষার্থী বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেন। তবে শেষ পর্যন্ত মিছিল কর্মসূচি স্থগিত করে ৯-১০ জন শিক্ষার্থীর একটি দল সহকারী প্রক্টরদের সঙ্গে আলোচনা করে।
আলোচনা শেষে রাত ৯টার দিকে প্রক্টর অফিসের সামনে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সাংবাদিকদের জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের ব্যানার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জন্য লজ্জাজনক। তারা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্য সেন হল সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) আজিজুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের আনাগোনা আমাদের বারবার ব্যথিত করছে। প্রশাসনের কাছে যখনই জানতে চাই, তারা বলে, তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিন্তু সেই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন সম্পর্কে আমরা আজও জানতে পারিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী শেখ হাসিনার পক্ষে মিছিল করেছেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন তাঁদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। (২০২৪ সালের) ১৫ জুলাই হামলায় জড়িত ছাত্রলীগের বিচার এখনো পর্যন্ত আমরা দেখতে পাইনি।’
আজিজুল হক বলেন, ‘আমরা দেখতে পাই আমাদের প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা রাতের বেলা কলাভবনে বসে বাদাম খান। তাঁদের কাজ কি বাদাম খাওয়া? নাকি পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা? সেই প্রশ্ন আজকে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে রেখেছি।’
এই ছাত্রনেতা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আশ্বস্ত করেছে, একটি তদন্ত কমিটি গঠন করবে এবং পরবর্তী সময়ে সেই প্রতিবেদন তাঁদের কাছে পেশ করা হবে।
 কোনো ভাড়াটিয়া শিল্পপতিদের আমাদের দলে প্রয়োজন নেই : সাখাওয়াত
কোনো ভাড়াটিয়া শিল্পপতিদের আমাদের দলে প্রয়োজন নেই : সাখাওয়াত