পেশাগত জীবনের শুরুর দিকে একটি জনপ্রিয় নিউজ চ্যানেলের সাংবাদিক ছিলেন ডোনাল বিশ্ট। পরে দূরদর্শনের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান চিত্রহার-এ সঞ্চালক হিসেবে নজর কাড়েন। তারপর ধীরে ধীরে তিনি ছোট পর্দায় সু–অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। ‘কলস এক বিশ্বাস’, ‘এক দিওয়ানা থা’, ‘দিল তো হ্যাপি হ্যায় জি’র মতো ধারাবাহিকে অভিনয় করে সাফল্য পান। বিগ বস ১৫-তে অংশ নিয়ে আরও পরিচিত হয়ে ওঠেন। এবার সিনেমায় পা রাখতে যাচ্ছেন ডোনাল। সামনে দুটি দক্ষিণি ছবিতে তাঁকে দেখা যাবে।
সঠিক প্রকল্প বাছাইটা জরুরি
ডোনাল মনে করেন, প্রথম প্রকল্পই ক্যারিয়ারের পথ নির্ধারণ করে দেয়। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সঠিক প্রকল্প বেছে নেওয়াটা তাই জরুরি। আমি ‘লাল সিং চাড্ডা’ এবং ‘রামায়ণ’-এর মতো দুটি বড় ছবির জন্য সংক্ষিপ্ত তালিকায় ছিলাম। কিন্তু পরে চরিত্রগুলো অন্য কাউকে দেওয়া হয়। আমাকে বলা হয়েছিল, ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে তাঁরা আমার চেয়ে বেশি উপযুক্ত। তবে আমি খুশি যে অন্তত তাঁরা আমার কথা ভেবেছিলেন, তাঁদের ছোট তালিকায় আমার নাম ছিল।’
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রকল প
এছাড়াও পড়ুন:
কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড গড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর, বেড়েছে রাজস্ব আয়
চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর কন্টেইনার ও কার্গো হ্যান্ডলিংয়ে নতুন রেকর্ড গড়েছে। নানা বাধা প্রতিবন্ধকতা থাকা সত্ত্বেও বন্দরে বেড়েছে আমদানি। বন্দরে চাপ বাড়লেও বহির্নোঙরে জাহাজের অপেক্ষার সময় রীতিমতো শূন্যে নেমেছে। সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বছর পণ্য আমদানিতে ২৩ শতাংশের বেশি রাজস্ব প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস হাউসের পরিসংখ্যানে জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এই ১০ মাসে চট্টগ্রাম বন্দর রেকর্ড ২৮ লাখ ৫০ হাজার টিইউএস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করেছে। একই সময়ে কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ ১১ কোটি ৫০ লাখ টন। বিগত বছরের তুলনায় কার্গো হ্যান্ডলিং বেড়েছে সাড়ে ১২ শতাংশ। এছাড়া আগের বছরে তুলনায় এই বছরের ১০ মাসে বন্দরে জাহাজ বেশি এসেছে ৩৫১টি।
আরো পড়ুন:
ভারতের অনুমতির অপেক্ষায় বুড়িমারীতে আটকা ভুটানের পণ্য
চট্টগ্রাম থেকে ভুটানের পথে প্রথম পণ্যবাহী কন্টেইনার
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের উপ-কমিশনার এইচ এম কবির জানান, চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজের আগমন এবং কন্টেইনার ও কার্গো হ্যান্ডলিং বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বছর পণ্য আমদানিতে ২৩ শতাংশের বেশি রাজস্ব প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক জানান, চলতি বছরের ১০ মাসেই রেকর্ড পরিমাণ কন্টেইনার ও কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে। নতুন মাইলফলক গড়ার অপেক্ষায় রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, অটোমেশনসহ সামগ্রিকভাবে বন্দরের দক্ষতা বাড়ায় এ অর্জন সম্ভব হয়েছে।
তিনি জানান, বন্দরে এখন কোনো জাহাজ জট নেই। বহিনোঙরে কোনো জাহাজকে পণ্য খালাসের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয় না। জাহাজের অপেক্ষমান সময় শূন্যে নেমে এসেছে, ফলে সামগ্রীকভাবে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গতি বেড়েছে।
ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ