2025-09-18@02:48:59 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«আরও বল ন»:

    ৫ বল খেলেই ওয়ানডে ম্যাচ জিতে যাওয়ার ঘটনা শুনেছেন কখনো? ছেলেদের অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপ ২০২৫-এ আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বে এমনই কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছে কানাডা অনূর্ধ্ব–১৯ দল। মাত্র ২৩ রানে অলআউট করেছে আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব–১৯ দলকে। তারপর তাড়া করতে নেমে ম্যাচ জিতে গেছে মাত্র ৫ বল খেলে, ১১৫ বল হাতে রেখেই!আরও পড়ুনরোহিত শর্মার নতুন গাড়ির নম্বরপ্লেট কেন ৩০১৫১ ঘণ্টা আগেরোববার (১০ আগস্ট) যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার পরম বীর স্পোর্টস কমপ্লেক্সে টসে জিতে ব্যাটিং নেয় আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব–১৯। কিন্তু তাদের পুরো ইনিংস গুটিয়ে যায় ১৯.৪ ওভারে ২৩ রানে! কারও রান দুই অঙ্কে পৌঁছায়নি, সাতজন ব্যাটসম্যান ফিরেছেন ‘গোল্ডেন ডাক’ নিয়ে। ২৩ রানের মধ্যে আবার ৭ রান এসেছে ‘অতিরিক্ত’ থেকে! কানাডার হয়ে বিধ্বংসী বোলিং করেছেন জগমানদীপ পাল—৫ ওভারে ৩ মেডেনসহ ৭ রানে নিয়েছেন ৬ উইকেট।ভরাডুবির পরও যুব ওয়ানডেতে সবচেয়ে কম...
    এজবাস্টন টেস্টের চতুর্থ দিনে ভারতের পেসার আকাশ দীপের বলে বোল্ড হন ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যান জো রুট। তখন ধারাভাষ্যকার, বিশ্লেষক থেকে সমর্থকদের কেউ কেউ ভেবেছিলেন, ডেলিভারিটি নো বল। এটা নো বল দেওয়া উচিত এবং রুট আউট হননি বলেও দাবি উঠেছিল। কিন্তু ক্রিকেটের আইনপ্রণেতা সংস্থা মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) জানিয়েছে, আকাশ দীপের ডেলিভারিটি বৈধ।আরও পড়ুনবাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের দল ঘোষণা: সেই তিনজন এবারও নেই৪ ঘণ্টা আগেভারতের দেওয়া ৬০৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩ উইকেটে ৭২ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছিল ইংল্যান্ড। ১৬ বলে ৬ রান করে চতুর্থ দিনের শেষ সেশনের শেষ দিকে আউট হন রুট। অনেকেই মনে করেন, রুট তখন আউট না হলে শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ইনিংস আরও বড় হতে পারত। শেষ পর্যন্ত ২৭১ রানে অলআউট হয়ে ৩৩৬ রানে হারে স্বাগতিকেরা।রুট আউট হওয়ার...
    ব্রাজিলের রাজনৈতিক ইতিহাসে ২০২৩ সালের ৮ জানুয়ারি হয়ে আছে এক কলঙ্কময় দিন। সেদিনের দাঙ্গা শুধু রক্ত আর ধ্বংস বয়ে আনেনি, বয়ে এনেছিল এক টুকরো শৈশব স্মৃতিও। যা ছিল নেইমারের স্বাক্ষর করা একটি ফুটবল। এই বলটি ছিল কেবল একখণ্ড চামড়ার গোল বস্তু নয়; তা ছিল সান্তোস ক্লাবের শতবর্ষ উদযাপনের প্রতীক, যেটা নেইমার নিজ হাতে স্বাক্ষর করে তা উপহার দিয়েছিলেন সংসদ সদস্য মার্কো মাইয়াকে, ২০১২ সালের ১০ এপ্রিল। বলটি পরে জায়গা করে নেয় ব্রাজিলের জাতীয় কংগ্রেস ভবনের জাদুঘরে স্মারক হিসেবে। কিন্তু ইতিহাস কখনও শুধু স্মৃতি নয়, তা মাঝে মাঝে দুঃখও হয়ে ওঠে। ২০২৩ সালের সেই দাঙ্গার সময়, যেখানে হাজারো বলসোনারো সমর্থক ক্ষোভ উগরে দেন রাষ্ট্রীয় ভবনগুলোতে। সেখানে এক ফুটবল-ভক্তের আবেগও যেন সীমা ছাড়িয়ে যায়। ৩৪ বছর বয়সী নেলসন রিবেইরো...
    ক্রিকেট নিয়ে সুগভীর ভাবনা ও জ্ঞানের জন্য তাঁকে কেউ কেউ ডাকেন ‘বিজ্ঞানী’ (সায়েন্টিস্ট)। এবার ক্রিকেটের সেই ‘বিজ্ঞানী’র বিরুদ্ধেই উঠেছে বল টেম্পারিংয়ের অভিযোগ। অভিযুক্তের নাম রবিচন্দ্রন অশ্বিন।তামিলনাড়ু প্রিমিয়ার লিগে (টিএনপিএল) গত শনিবার মাদুরাই প্যান্থার্সের বিপক্ষে ৯ উইকেটে জেতে দিন্দিগুল ড্রাগনস। দিন্দিগুলের হয়ে ৪ ওভারে ২৭ রানে কোনো উইকেট পাননি ভারত জাতীয় দলের সাবেক এ স্পিনার। এ ম্যাচে অশ্বিন এবং তাঁর দলের বিরুদ্ধে টুর্নামেন্টের আয়োজক কর্তৃপক্ষের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে বল টেম্পারিংয়ের অভিযোগ করেছে মাদুরাই প্যান্থার্স। ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’ জানিয়েছে, আয়োজকেরা অভিযোগের পক্ষে তথ্য–প্রমাণ দিতে বলেছেন মাদুরাই প্যান্থার্সকে।আরও পড়ুনমিরাজ কি কাল খেলতে পারবেন১ ঘণ্টা আগেটিএনপিএলের কাছে করা অভিযোগনামায় মাদুরাই দাবি করেছে, এই টুর্নামেন্টের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন দিন্দিগুল ম্যাচে রাসায়নিক তরলে ভেজানো তোয়ালে ব্যবহার করে বল মুছেছিল, যে কারণে বল অপেক্ষাকৃত ভারী হয়েছে এবং ব্যাটের...
    ক্রিকেট ম্যাচে একজন আম্পায়ার ‘নো’ বলের সংকেত কখন দেন?হয় বোলার হাত থেকে বল ছোড়ার মুহূর্তে পপিং ক্রিজের বাইরে পা রেখেছেন, নয়তো ব্যাটসম্যানের কোমরের ওপরের উচ্চতায় ফুল টস করেছেন। প্রথম ধরনের ডেলিভারিকে বলা হয় ওভারস্টেপিং, পরেরটিকে বিমার। বুধবার রাতে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস-দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচে জ্যাকব বেথেল এমন কিছুই করেননি। তবু ‘নো’ বল ডেকেছেন আম্পায়ার। যা নিয়ে অনেকেরই জিজ্ঞাসা, এ আবার কেমনতরো ‘নো’ বল?ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ঘটনাটি দিল্লির ইনিংসের পঞ্চম ওভারের। মুম্বাইয়ের অফ স্পিনার জ্যাকসের তৃতীয় বলটি ‘নো’ ডাকেন আম্পায়ার। খোলাচোখে এটি বৈধ ডেলিভারি। অফ স্টাম্পের বাইরে পড়ে ভেতরে ঢুকেছে, ব্যাটসম্যান বিপ্রজ নিগম রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে খেলেছেন। বল ডেলিভারির মুহূর্তে জ্যাকসের পা পপিং ক্রিজের ভেতরেও ছিল।তবু ‘নো’ বল ডাকার কারণ ক্রিকেটের কম প্রচলিত এক নিয়ম। এমসিসি আইন অনুসারে, যা আইপিএলের প্লেয়িং কন্ডিশনেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে,...
    চোখের ব্যথা নিশ্চয়ই কমেনি? বিপিএলে গতকাল শুবম রঞ্জনরা যে বোলিং দেখিয়েছেন, তাতে নিয়মিত ক্রিকেট দেখা চোখগুলো একটু ব্যথা করাই স্বাভাবিক। বল ফেলা হচ্ছে পিচের বাইরে, স্টাম্পের বাইরে একের পর এক লং হপ, বিমার—স্বীকৃত টি–টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে এক বোলারের কাছে থেকে এমন অপ্রত্যাশিত সব ‘বৈচিত্র্য’ তো আর প্রতিদিন দেখা যায় না! গতকাল ঢাকা ক্যাপিটালসের বোলার শুবম এমন ভানুমতির খেলাই দেখালেন। শুধু শুবমই নন, আরও আছেন, যাঁদের দেখে প্রশ্নটি উঠতেই পারে, ‘এরা কারা? কোত্থেকে এল এরা?’শুবমের চেয়ে তবু ফারমানউল্লাহ ভালো। আফগান এই অলরাউন্ডার অন্তত পিচে প্রতিটি বল রাখতে পারেন। বল ব্যাটসম্যানদের পর্যন্ত ঠিকভাবে যাবে কি না, তা নিয়ে অবশ্য দর্শকদের চিন্তায় থাকতে হয় না! দলটির এতটাই দুরবস্থা যে তাঁদের দিয়ে বোলিং কোটা পূরণ করাতে হয়। ঢাকায় কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমানও আছেন। তবে ঢাকার বোলাররা...
۱