2025-07-31@07:31:42 GMT
إجمالي نتائج البحث: 13
«ক টতত ত ব»:
দিন যত যাচ্ছে, দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়ছে। জনস্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞ ও কীটতত্ত্ববিদেরা আগেই সতর্ক করেছিলেন, এ বছর ডেঙ্গু পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। এখন রোগটির প্রকোপ দেখে ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি হচ্ছে, এমন এলাকায় বাড়ি বাড়ি অভিযান চালানোর পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা। বলছেন, এডিস মশার বিস্তার এখনই নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এটা করতে না পারলে আগামী আগস্ট-সেপ্টেম্বর নাগাদ পরিস্থিতি খুবই খারাপ হবে।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব বলছে, চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ হাজার ৬৯ জন। এর মধ্যে গত জুনেই আক্রান্ত ছিল ৫ হাজার ৯৫১। আর জুলাই তো আরও ভয়াবহ কিছুরই ইঙ্গিত দিচ্ছে। চলতি মাসের প্রথম ১১ দিনেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৩ হাজার ৭৭৩ জনে গিয়ে ঠেকেছে।ডেঙ্গুতে মৃত্যুও বাড়ছে। গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৫৪ জন। প্রথম পাঁচ মাসে মৃত্যু হয় ২৩ জনের। এরপর জুনে ১৯...

আগের পাঁচ মাসের চেয়ে জুনে ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি, ‘জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি’ ঘোষণার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা
দেশে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত পাঁচ মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৪ হাজার ৩৪৫ জন। তবে এক জুন মাসেই এর চেয়ে বেশি মানুষ এডিস মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন; এ সংখ্যা ৫ হাজার ৮০৪। সরকারি হিসাব বলছে, এযাবৎকালের মধ্যে এক মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ডেঙ্গু সংক্রমণ হয়েছে জুনে।জুনে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে আর্দ্রতা ছিল বেশি। জনস্বাস্থ্যবিদ ও কীটতত্ত্ববিদেরা মনে করছেন, এ কারণে ডেঙ্গুর রোগবাহী এডিস মশার বিস্তার বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশে ডেঙ্গুকে ‘জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি’ ঘোষণার পক্ষে তাঁরা।আরও পড়ুনডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর০১ জুলাই ২০২৫এ বছর ঢাকার চেয়ে সারা দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে এলাকাভিত্তিক ম্যাপিংয়ের দরকার বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এ নিয়ে দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা নেই।চলতি বছরে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত...
মানুষের জন্য আছে নির্দিষ্ট চিকিৎসা সেবাকেন্দ্র বা হাসপাতাল। আবার পশুপাখির জন্যও রয়েছে প্রাণি হাসপাতাল ও পেট ক্লিনিক। কিন্তু মানুষ বা পশুপাখির মতো উদ্ভিদেরও তো জীবন আছে। এজন্য স্বাভাবিকভাবেই তাদের অসুস্থতার প্রশ্ন থেকেই যায়। মানবজাতির খাদ্যশস্য, শাক সবজি, ফলমূল ও বাসস্থান থেকে শুরু করে সবকিছুর জন্যই উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল হতে হয়। এ দেশের বিপুল জনসংখ্যার জন্য খাদ্য উৎপাদনে উদ্ভিদের পোকা ও রোগ নির্ণয়, প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনা জরুরি। কারণ আক্রান্ত একটি উদ্ভিদ থেকে তা সমগ্র ফসলের ক্ষেতে ছড়িয়ে পড়তে পারে মহামারী আকারে, যা কখনো কখনো দুর্ভিক্ষের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতিও তৈরি করতে পারে। এক সময় গ্রামীণ কৃষকেরা ফসলের রোগবালাই নিয়ে দিশেহারা থাকতেন। কোন গাছে কী রোগ হয়েছে, কী কীটনাশক ব্যবহার করা উচিত- এসব প্রশ্নের উত্তর তারা পেতেন না সময় মতো।...
কুমিল্লার দাউদকান্দির লোকজন মনে করেন, বৃষ্টির পানি দিয়ে রান্না করলে ভাত সুস্বাদু হয়। এমন ধারণা থেকে পৌরসভার বাসিন্দারা বিভিন্ন পাত্রে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করেন। এসব পাত্রে এডিস মশার লার্ভা পেয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। তাদের পরামর্শে বাড়ি বাড়ি গিয়ে বৃষ্টির পানি পাত্র থেকে ফেলা হচ্ছে। স্থানীয় সূত্র জানায়, পৌর এলাকায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত দুই মাসে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। হাজারের ওপর লোক আক্রান্ত। এরপর দৌড়ঝাঁপ শুরু করে স্বাস্থ্য বিভাগ। ডেঙ্গুর উৎস খুঁজতে দাউদকান্দিতে গিয়ে অনুসন্ধান চালায় সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগ। এতে পাত্রে রাখা পানি ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে এডিশ মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জুন মাসের শুরু থেকে পৌরসভার ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডকে ‘হটস্পট’ ঘোষণা করে প্রশাসন। রান্নার কাজে দাউদকান্দি পৌরসভার প্রায় প্রতিটি ঘরে বৃষ্টির পানি...
বরগুনার মানুষ কয়েক বছর ধরেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। এ বছর যে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে পারে, সেই সতর্কতাও ছিল। বছরের শুরুতে কীটতত্ত্ববিদেরা বলেছিলেন, বরগুনায় এডিস মশা বিস্তারের ঝুঁকি আছে। তবু প্রশাসন প্রতিরোধমূলক কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। প্রশাসনের উদাসীনতায় ডেঙ্গুতে ভুগছে বরগুনা।এখন বরগুনা জেলা সদর হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর ঢল নেমেছে। ২৫০ শয্যার এ হাসপাতালে প্রতিদিন ৫০ জনের বেশি ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হচ্ছেন। রোগীর পরিস্থিতি জানার জন্য নিয়মিত রক্তের অণুচক্রিকা বা প্লাটিলেট পরিমাপ করে দেখতে হয়। কিন্তু এ হাসপাতালে প্রয়োজনীয় সব পরীক্ষা হচ্ছে না। অনেক রোগীকে পরীক্ষার জন্য যেতে হচ্ছে শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে। এটা রোগীর জন্য অনেক কষ্টের, স্বাস্থ্যঝুঁকিও বেড়ে যায়। পাশাপাশি রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। সব রোগী খাবারও পাচ্ছেন না। খাবার আনতে হচ্ছে হাসপাতালের বাইরে থেকে।হাসপাতালের এ চিত্র গত পরশু সোমবারের। মশা...
যথাসময়ে নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ গৃহীত না হইলে একটা আশঙ্কা কতখানি দুঃসহ বাস্তবতায় পরিণত হয়, তাহার ধ্রুপদি উদাহরণ হইতে পারে বরগুনা জেলার প্রাণঘাতী ডেঙ্গুর হটস্পট হইয়া উঠা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব উদ্ধৃত করিয়া শুক্রবার সমকাল জানাইয়াছে, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সমগ্র দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল সাড়ে ৫ সহস্র অপেক্ষা কিছু কম। তন্মধ্যে বরগুনাতেই ছিল প্রায় দেড় সহস্র, যাহা মোট রোগীর ২৫ শতাংশেরও অধিক। একই সময়ে বরিশাল বিভাগে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াইয়াছে সোয়া দুই সহস্রাধিক, যাহার অর্ধেকেরও অধিক ছিল বরগুনায়। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্যানুসারে, বরগুনায় বৃহস্পতিবার অবধি পাঁচজন ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু ঘটিলেও বাসাবাড়ি ও জেলার বাহিরে চিকিৎসা গ্রহণ করিতে গিয়া তথাকার অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হইয়াছে। এহেন পরিস্থিতিতে জেলায় চিকিৎসা সংকট প্রকট রূপ পরিগ্রহ করিয়াছে। বহু সংখ্যক রোগী বরগুনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে অবস্থান করিয়াও...
কীটতত্ত্ববিদরা জানুয়ারিতে সতর্ক করেন, বরগুনায় বাড়বে ডেঙ্গুর প্রকোপ। সব জেনেও কোনো পদক্ষেপ নেননি সংশ্লিষ্টরা। ফলে জুনে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। রীতিমতো ডেঙ্গুর হটস্পটে পরিণত হয়েছে জেলাটি। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলায় ১ হাজার ৬৩১ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন পাঁচজন। বর্তমানে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৯৩ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১ হাজার ৪৩৮ জন। তবে বাসাবাড়ি ও জেলার বাইরে চিকিৎসা নিতে গিয়ে জেলাটিতে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, গতকাল পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫ হাজার ৪৪১ জন। এর মধ্যে বরগুনাতেই ১ হাজার ৪০৬ জন, যা মোট রোগীর ২৫ দশমিক ২৪ শতাংশ। একই সময়ে বরিশাল বিভাগে আক্রান্ত দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৭৫ জনে। বরগুনার প্রকোপ নিয়ে কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, আগে...
কীটতত্ত্ববিদরা জানুয়ারিতে সতর্ক করেন, বরগুনায় বাড়বে ডেঙ্গুর প্রকোপ। সব জেনেও কোনো পদক্ষেপ নেননি সংশ্লিষ্টরা। ফলে জুনে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। রীতিমতো ডেঙ্গুর হটস্পটে পরিণত হয়েছে জেলাটি। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেলায় ১ হাজার ৬৩১ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন পাঁচজন। বর্তমানে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৯৩ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১ হাজার ৪৩৮ জন। তবে বাসাবাড়ি ও জেলার বাইরে চিকিৎসা নিতে গিয়ে জেলাটিতে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, গতকাল পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫ হাজার ৪৪১ জন। এর মধ্যে বরগুনাতেই ১ হাজার ৪০৬ জন, যা মোট রোগীর ২৫ দশমিক ২৪ শতাংশ। একই সময়ে বরিশাল বিভাগে আক্রান্ত দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৭৫ জনে। বরগুনার প্রকোপ নিয়ে কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, আগে...
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) বিশ্ব মৌমাছি দিবস ২০২৫ উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার (২০ মে) ‘খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার লক্ষ্যে মৌমাছির জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করি’ প্রতিপাদ্যে র্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে বাকৃবির কৃষি গবেষক, শিক্ষক, বিভিন্ন মৌচাষিসহ পেশাজীবীরা অংশগ্রহণ করেন। সভায় শেকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল লতিফ, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. শাহনাজ সরকার এবং শেকৃবির কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ও দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন বক্তব্য দেন। আরো পড়ুন: ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে ছাত্রলীগ নেতা আটক গোবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো উপাচার্য সম্মাননা পেলেন শিক্ষার্থীরা কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, “খাদ্য উৎপাদনে মৌমাছির ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের পরাগায়নের মাধ্যমেই ফল ও শস্য উৎপাদন...
‘হামরা ছোট থাকি যেমন করি চাষবাস করি, তেমনই করি। আইজ অনেক কিছু শিখিলাম। সরকারকে বলমু যেন সারের আর বিজের দাম কমায় দেয়। আর এবার যেন ধানের দাম ঠিক থাকে, না হইলে না খাইয়া মরতে হইবো।’ রংপুর সদর উপজেলায় অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নিয়ে মজিবর আলম নামে এক কৃষক এসব কথা বলেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে ‘বাঁচলে কৃষক, বাঁচবে দেশ, উন্নয়নে বাংলাদেশ’ স্লোগানে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) কীটতত্ত্ব বিভাগের আয়োজনে এবং ঢাকা ব্যাংক পিএলসি সহযোগিতায় কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। মজিবর আলমের মতো উপস্থিত অন্যান্য কৃষকরাও তাদের মতামত ব্যক্ত করেন। এ সময় কর্মশালার তত্ত্ববধায়ক শেকৃবির কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. তাহমিনা আক্তার কৃষকদের মধ্যে ধানের বাদামি গাছ ফড়িং বা কারেন্ট পোকার ক্ষতির ধরন ও দমন ব্যবস্থাপনা...
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ও আন্দোলন দমনে সংশ্লিষ্টতার দায়ে ৯ শিক্ষকের একাডেমিক কার্যক্রম স্থগিত করেছে শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) প্রশাসন। একই কারণে এর আগে ১২ আওয়ামীপন্থি শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ নিয়ে ছাত্র আন্দোলনে বিভিন্ন কারণে অভিযুক্ত ২৩ শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নতুনভাবে কার্যক্রম স্থগিতকৃত শিক্ষকরা হলেন, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, পোল্ট্রিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল হক, কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, কৃষি রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. নুরজাহান বেগম, ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পোভার্টি স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল ও অধ্যাপক ড. অশোক কুমার ঘোষ, কীটতত্ত্ব বিভাগ...
রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) নয় জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে একাডেমিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাদেরকে পাঠদান এবং পরীক্ষা-সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শেকৃবির রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ওই নয় জন শিক্ষেকের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের হুমকি দেওয়া, মিথ্যা মামলা দায়ের এবং হলত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়েছে, নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে তদন্ত চলাকালে অভিযুক্ত শিক্ষকদের একাডেমিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত শিক্ষকরা হলেন—অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ; অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল হক বেগ, পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগ; অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী, কীটতত্ত্ব...
বরিশালের গৌরনদী উপজেলা সদরের মনি আক্তার চলতি বছর দুবার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ সময়ে তিনি ঢাকাতেও যাননি একবারও। তাই ধরা যায়, স্থানীয়ভাবেই তিনি সংক্রমিত হয়েছিলেন। মনি আক্তারের স্বামী গৌরনদী বাসস্ট্যান্ড এলাকার ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বলছিলেন, ‘মশা এই শহরে লাগামছাড়া। ডেঙ্গু রোগী বাড়লেও মশা নিয়ন্ত্রণে তেমন কোনো উদ্যোগ দেখছি না।’ ডেঙ্গু একসময় রাজধানী ঢাকার রোগ ছিল আর তা বর্ষা মৌসুমেই সাধারণত ছড়াত। কিন্তু এখন এ রোগ সারা দেশে ছড়িয়েছে এবং সারা বছরই লেগে আছে। দেশে ডেঙ্গুর বড় আকারের প্রাদুর্ভাব ঘটে ২০০০ সালে। এরপর থেকে প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি রোগী থাকত রাজধানীতে। কিন্তু ২০২৩ সালে এর ব্যত্যয় হয়। এর পর থেকে রাজধানীর চেয়ে বাইরে ডেঙ্গু রোগী বেশি পাওয়া যাচ্ছে। তবে চলতি বছর যত রোগী ঢাকার বাইরে আক্রান্ত হয়েছে, অতীতে তা হয়নি। এ বছর মোট আক্রান্তের...