2025-06-06@02:16:10 GMT
إجمالي نتائج البحث: 5
«মণ ওজন র»:
নাজমুল হোসাইন নিজের প্রিয় গরুটির নাম রেখেছেন ‘লায়ন’। চার বছর ধরে বড় করেছেন এটিকে। তাঁর দাবি, এবারের কোরবানির ঈদে শেরপুরের সবচেয়ে বড় ও দামি গরু এটি। ৩২ মণ ওজনের এই গরুর দাম হাঁকানো হচ্ছে ১৫ লাখ টাকা।ষাঁড়টির মালিক নাজমুল হোসাইন শেরপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণপুর দড়িপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি একজন ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি। প্রতিদিন স্থানীয় কুসুমহাটি বাজারে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করেন। আর বাড়িতে থাকেন মা-বাবা ও ভাগনে মাহবুবুর আবিদ। লায়নের প্রতিদিনের যত্নের ভার তাঁদের কাঁধেই।পরিবারের সদস্যরা বলেন, দিন শেষে নাজমুল যখন বাড়ি ফেরেন, গোয়ালঘরে ঢুকে হাঁক দিতেই স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে হাম্বা ডেকে জবাব দেয় লায়ন। আদর না পেলে খাবারের দিকে তাকিয়েও দেখে না প্রাণীটি। লায়নকে তাঁরা পরিবারের একজন সদস্য বলে মনে করেন। মাহবুবুর বলেন, ‘লায়ন আমার ভাইয়ের মতো। সে আমার হাতেই বড় হয়েছে।...
২৮ মণ ওজনের বিশাল ষাঁড় ‘কালা বাহাদুর’। দৃষ্টিনন্দন কালো রঙের এই ষাঁড়ের দাম হাঁকা হচ্ছে ৮ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে কয়েকজন ব্যবসায়ী ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত প্রস্তাব দিলেও মালিক ছাড় দিতে নারাজ। কক্সবাজারের সমুদ্রপাড়ের গ্রাম সমিতিপাড়ার একটি খামারের ষাঁড় ‘কালা বাহাদুর’। খামারের মালিক ওই গ্রামেরই বাসিন্দা নুরুল ইসলাম। কোনো রকম ওষুধ ছাড়াই ঘাস, খৈল, ভুসি, খড়, ভাতের মাড়—এসব প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে বড় করেছেন সাড়ে তিন বছর বয়সী ষাঁড়টিকে। আগামী ১ জুন শহরের কস্তুরাঘাট অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাটে কালা বাহাদুরকে বিক্রির জন্য তুলবেন বলে জানালেন নুরুল ইসলাম। তাঁর আশা, সেখানে ৮ লাখ টাকার বেশি দামে এই ষাঁড় বিক্রি হবে। কেননা, ষাঁড়ের দাম কমিয়ে ধরেছেন তিনি। বাজারের দাম ধরলে অনন্ত ১০ লাখ টাকা হতো কালা বাহাদুরের দাম—এমনটাই মনে করেন খামারি নুরুল ইসলাম। যা...
ছবি: প্রথম আলো
পরিবারের সবাই সন্তানের মতো লালন-পালন করেছেন ষাঁড়টি। কালো কুচকুচে রঙের ষাঁড়টিকে ভালোবেসে সবাই ‘কালো মানিক’ বলে ডাকেন। গত বছর ষাঁড়টির দর উঠেছিল ১০ লাখ টাকা। কিন্তু বিক্রি করেননি কৃষক সোহাগ মৃধা। প্রায় ৩৫ মণ ওজনের ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়টি বাজারে তুলবেন না তিনি। পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে শখের ষাঁড়টি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে চান সোহাগ।আদৌ ষাঁড়টি উপহার হিসেবে খালেদা জিয়া গ্রহণ করবেন কি না, জানেন না সোহাগ মৃধা। এরপরও ষাঁড়টি ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। ইতিমধ্যে ৬০ হাজার টাকায় দুটি মিনি ট্রাক ভাড়া করা হয়েছে। বাদক দল ও যাঁরা ষাঁড় নেওয়ার সময় ঢাকা যাবেন, তাঁদের জন্য বানানো হয়েছে বিশেষ গেঞ্জি। সঙ্গে থাকবে ব্যানার ও দলীয় প্রতীক ধানের শীষ। এখন ষাঁড়টি সাজানোর প্রস্তুতি চলছে। সোহাগের কালো মানিককে একনজর দেখতে...
নাফ নদীতে ফেলা হয়েছিল টানা জাল। এ জালে ধরা পড়ল ১৯৫ কেজি (৫ দশমিক ২২ মণ) ওজনের বিশাল একটি ভোল মাছ। প্রায় চার ফুট আকারের মাছটিকে ছয়জন মিলে তুলে এনেছেন মাছের পাইকারি আড়তে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ নাফ নদীর ঘোলারচর এলাকায় এ মাছ ধরা পড়েছে। সাবরাং ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবদুস সালাম প্রথম আলোকে এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শাহপরীর দ্বীপ কোনারপাড়ার স্থানীয় বাসিন্দা ফয়েজ আহমদের ছেলে মোহাম্মদ কালু ফকিরের মালিকানাধীন টানা জালে ভোল মাছটি ধরা পড়ে।শাহপরীর দ্বীপ মিস্ত্রিপাড়া ট্রলার মালিক সমবায় সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হাসান বলেন, আজ ভোরে নাফ নদীর শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর অংশে ১০ থেকে ১২ জেলে টানা জাল ফেলেন। কয়েক ঘণ্টা পর জাল টানেন জেলেরা। এ...