2025-07-30@10:10:43 GMT
إجمالي نتائج البحث: 9
«মণ ওজন র»:
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীতে জেলেদের জালে ধরা পড়েছে এক মণ ওজনের একটি শুশুক। বিপন্ন জলজ প্রাণীটি গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ফেরিঘাটের অদূরে ধরা পড়ে। পরে সন্ধ্যায় দৌলতদিয়া ঘাটে মাত্র ৭০০ টাকায় সেটি বিক্রি করা হয়।স্থানীয় কয়েকজন জেলে ও মৎস্যজীবী জানান, বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে গতকাল বিকেলে পদ্মায় মাছ ধরতে নামেন স্থানীয় ও মানিকগঞ্জের জেলেরা। পাবনার বাল্লা অঞ্চলের জেলে বৈরাগী হালদার একাধিকবার জাল ফেলেন। একপর্যায়ে বড় ধরনের ঝাঁকি অনুভব করলে তিনি বুঝতে পারেন বড় কিছু আটকা পড়েছে। জাল টেনে নৌকায় তুলতেই দেখতে পান বড় একটি শুশুক। পরে সেটি বিক্রির জন্য জেলেরা দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকার জাহিদুল ইসলামের আড়তে নিয়ে যান। ওজন করে দেখা যায়, শুশুকটির ওজন প্রায় ৪০ কেজি।পাবনার জেলে বৈরাগী হালদার বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মাছ শিকারে নদীতে জাল ফেলি। কিছুক্ষণ পর ঝাঁকি...
পটুয়াখালীতে একটি ট্রলারে আনা ৬৫ মণ ইলিশসহ অন্য মাছ বিক্রি করেছেন জেলেরা। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এক ট্রলারের মাছ বিক্রি করা হয়েছে ৩৯ লাখ ৬০ হাজার ১৪০ টাকায়। পটুয়াখালীর আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে রোববার দুপুরে এসব মাছ মেসার্স খান ফিস নামে একটি আড়তে নিয়ে আসলে তা নিলামে বিক্রি করা হয়। শনিবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণে ১৫০ কিলোমিটার দূরে গভীর সমুদ্রে এসব ইলিশ ধরা পড়ে। স্থানীয়রা জানায়, এফবি সাদিয়া-২ নামে মাছ ধরা ট্রলারটি গত বৃহস্পতিবার আলীপুর ঘাট থেকে ২৩ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে মাছ ধরতে যায়। গত দুইদিন সমুদ্রের বিভিন্ন এলাকায় জাল ফেলে এসব ইলিশ ধরা পড়েছে। আড়ৎ সূত্রে জানা যায়, মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে এসে তিনটি আকারে আলাদা করা হয়। ৯০০ গ্রাম থেকে ১কেজি ওজনের মাছ মণ প্রতি ৯৫ হাজার টাকা,...
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাজারগুলোয় এখনও ‘ঢলন’ প্রথা বহাল রেখেই মণ হিসেবে বিক্রি হচ্ছে আম। কেজি হিসেব করে কমিশনের ভিত্তিতে আম কেনাবেচা করতে নারাজ চাষিরা। সেজন্য মণেই বিক্রি হচ্ছে আম। ফলে মাঠ পর্যায়ে বাস্তাবায়ন হচ্ছে প্রশাসনের সিদ্ধান্ত। এরআগে গত বুধবার (১১ জুন) রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ে ‘ঢলন’ প্রথা বাতিল করে প্রতি কেজিতে দেড়টাকা কমিশনের ভিত্তিতে বাজারে আম কেনাবেচার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এদিকে, জেলার সচেতন নাগরিকরা মনে করেন- কেজির হিসেবে কমিশনে আম কেনাবেচার সিদ্ধান্ত যুক্তিযুক্ত হতে পারে না। বাজারগুলোয় ঢলনের ওজন কমিয়ে আনতে পারলেই চাষিরা আম বেচে লাভবান হতেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমের বড় বাজারের নাম কানসাট। এখানে দীর্ঘদিন ধরে ৪০ কেজির পরিবর্তে অতিরিক্ত ওজনে আমের মণ নির্ধারিত হয়ে আসছে। ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রতিমণ ছিল ৪৫ কেজিতে। ২০১৬ সালে ডিজিটাল মিটার চালুর...
আগ্রহী ক্রেতা না পাওয়ায় প্রায় ৩৮ মণ ওজনের ‘সাদা পাহাড়’কে নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় ছিলেন খামারি প্রশান্ত কুমার দাস। অবশেষে এক প্রবাসীর কাছে ৭ লাখ ৬০ হাজার টাকায় ষাঁড়টি বিক্রি করেছেন। তাঁর দাবি, এতে খরচের অর্ধেক টাকাও পাননি। ষাঁড়টির পেছনে তাঁর ব্যয় হয়েছিল ১২ থেকে ১৩ লাখ টাকা। আজ শুক্রবার সকালে প্রথম আলোকে এসব তথ্য জানিয়েছেন প্রশান্ত। সাদা পাহাড় নামের গরুটি কোরবানির উদ্দেশ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে কিনে নেন কুষ্টিয়ার খোকশা উপজেলার বাসিন্দা ও সৌদিপ্রবাসী আনোয়ার খান নামের এক ব্যক্তি।আরও পড়ুনকোরবানির হাটের জন্য প্রস্তুত রাজবাড়ীর ৩৮ মণ ওজনের ষাঁড় ‘সাদা পাহাড়’২৭ মে ২০২৫গরুটি বিক্রি হলেও আক্ষেপ করে প্রশান্ত কুমার দাস বলেন, বড় ষাঁড় কেনার ক্রেতা না থাকায় তাঁর মতো খামারিদের মাথায় হাত পড়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ষাঁড় পালন করবেন না বলে মনস্থির...
নাজমুল হোসাইন নিজের প্রিয় গরুটির নাম রেখেছেন ‘লায়ন’। চার বছর ধরে বড় করেছেন এটিকে। তাঁর দাবি, এবারের কোরবানির ঈদে শেরপুরের সবচেয়ে বড় ও দামি গরু এটি। ৩২ মণ ওজনের এই গরুর দাম হাঁকানো হচ্ছে ১৫ লাখ টাকা।ষাঁড়টির মালিক নাজমুল হোসাইন শেরপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণপুর দড়িপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি একজন ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি। প্রতিদিন স্থানীয় কুসুমহাটি বাজারে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করেন। আর বাড়িতে থাকেন মা-বাবা ও ভাগনে মাহবুবুর আবিদ। লায়নের প্রতিদিনের যত্নের ভার তাঁদের কাঁধেই।পরিবারের সদস্যরা বলেন, দিন শেষে নাজমুল যখন বাড়ি ফেরেন, গোয়ালঘরে ঢুকে হাঁক দিতেই স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে হাম্বা ডেকে জবাব দেয় লায়ন। আদর না পেলে খাবারের দিকে তাকিয়েও দেখে না প্রাণীটি। লায়নকে তাঁরা পরিবারের একজন সদস্য বলে মনে করেন। মাহবুবুর বলেন, ‘লায়ন আমার ভাইয়ের মতো। সে আমার হাতেই বড় হয়েছে।...
২৮ মণ ওজনের বিশাল ষাঁড় ‘কালা বাহাদুর’। দৃষ্টিনন্দন কালো রঙের এই ষাঁড়ের দাম হাঁকা হচ্ছে ৮ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে কয়েকজন ব্যবসায়ী ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত প্রস্তাব দিলেও মালিক ছাড় দিতে নারাজ। কক্সবাজারের সমুদ্রপাড়ের গ্রাম সমিতিপাড়ার একটি খামারের ষাঁড় ‘কালা বাহাদুর’। খামারের মালিক ওই গ্রামেরই বাসিন্দা নুরুল ইসলাম। কোনো রকম ওষুধ ছাড়াই ঘাস, খৈল, ভুসি, খড়, ভাতের মাড়—এসব প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে বড় করেছেন সাড়ে তিন বছর বয়সী ষাঁড়টিকে। আগামী ১ জুন শহরের কস্তুরাঘাট অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাটে কালা বাহাদুরকে বিক্রির জন্য তুলবেন বলে জানালেন নুরুল ইসলাম। তাঁর আশা, সেখানে ৮ লাখ টাকার বেশি দামে এই ষাঁড় বিক্রি হবে। কেননা, ষাঁড়ের দাম কমিয়ে ধরেছেন তিনি। বাজারের দাম ধরলে অনন্ত ১০ লাখ টাকা হতো কালা বাহাদুরের দাম—এমনটাই মনে করেন খামারি নুরুল ইসলাম। যা...
ছবি: প্রথম আলো
পরিবারের সবাই সন্তানের মতো লালন-পালন করেছেন ষাঁড়টি। কালো কুচকুচে রঙের ষাঁড়টিকে ভালোবেসে সবাই ‘কালো মানিক’ বলে ডাকেন। গত বছর ষাঁড়টির দর উঠেছিল ১০ লাখ টাকা। কিন্তু বিক্রি করেননি কৃষক সোহাগ মৃধা। প্রায় ৩৫ মণ ওজনের ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়টি বাজারে তুলবেন না তিনি। পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে শখের ষাঁড়টি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে চান সোহাগ।আদৌ ষাঁড়টি উপহার হিসেবে খালেদা জিয়া গ্রহণ করবেন কি না, জানেন না সোহাগ মৃধা। এরপরও ষাঁড়টি ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। ইতিমধ্যে ৬০ হাজার টাকায় দুটি মিনি ট্রাক ভাড়া করা হয়েছে। বাদক দল ও যাঁরা ষাঁড় নেওয়ার সময় ঢাকা যাবেন, তাঁদের জন্য বানানো হয়েছে বিশেষ গেঞ্জি। সঙ্গে থাকবে ব্যানার ও দলীয় প্রতীক ধানের শীষ। এখন ষাঁড়টি সাজানোর প্রস্তুতি চলছে। সোহাগের কালো মানিককে একনজর দেখতে...
নাফ নদীতে ফেলা হয়েছিল টানা জাল। এ জালে ধরা পড়ল ১৯৫ কেজি (৫ দশমিক ২২ মণ) ওজনের বিশাল একটি ভোল মাছ। প্রায় চার ফুট আকারের মাছটিকে ছয়জন মিলে তুলে এনেছেন মাছের পাইকারি আড়তে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ নাফ নদীর ঘোলারচর এলাকায় এ মাছ ধরা পড়েছে। সাবরাং ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবদুস সালাম প্রথম আলোকে এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শাহপরীর দ্বীপ কোনারপাড়ার স্থানীয় বাসিন্দা ফয়েজ আহমদের ছেলে মোহাম্মদ কালু ফকিরের মালিকানাধীন টানা জালে ভোল মাছটি ধরা পড়ে।শাহপরীর দ্বীপ মিস্ত্রিপাড়া ট্রলার মালিক সমবায় সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হাসান বলেন, আজ ভোরে নাফ নদীর শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর অংশে ১০ থেকে ১২ জেলে টানা জাল ফেলেন। কয়েক ঘণ্টা পর জাল টানেন জেলেরা। এ...