আড়াইহাজারে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ১০ দোকানীকে ভোক্তাঅধিকার আইনে ১০টি অর্থদন্ড প্রদান ও আদায় করা হয়েছে।

অর্থদন্ড প্রাপ্তরা হলেন- সোয়াবিন তেল বেশি দামে বিক্রি করায় দীপক স্টোরের মালিক প্রবীরকে ৫০ হাজার টাকা, মাওলানা ফার্নিচারকে ২ হাজার টাকা, আরাফাত বেবি স্টোরকে ২ হাজার টাকা, সোহেল তাজ ঘরকে ২ হাজার টাকা, রুপ মিয়া কনফেকশনারিকে ৪ হাজার টাকা, গনি স্টোরকে (পেঁয়াজের দোকান) ৩ হাজার টাকা, ইকবালের চালের দোকানকে ২ হাজার টাকা, নুরুল হকের ইফতারের দোকানকে ২ হাজার টাকা, রাজু স্টোরকে ১০ হাজার টাকা ও শফিকুল ইসলামের মুদি দোকানকে ১০ হাজার টাকা। 

এছাড়াও রাস্তার পাশে, ফুটপাতে থাকা অবৈধ দোকান, দোকানের বর্ধিতাংশ অপসারণ করতে নির্দেশনা প্রদানসহ অর্ধশতাধিক দোকানের মালিককে সতর্ক করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.

সাজ্জাত হোসেন বলেন, পবিত্র মাহে রমজান মাস উপলক্ষ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি এবং ভোক্তাদের হয়রানি করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জনস্বার্থে এমন মোবাইল কোর্ট অব্যহত থাকবে।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ