ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো লড়তে ভালোবাসেন। আর লড়াই তো এক অর্থে যুদ্ধই। মাঠে তো সেই যুদ্ধ করেনই, যুদ্ধ চলে তাঁর নিজের সঙ্গেও। প্রতিনিয়ত নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টায়। সে জন্যও অন্য এক যুদ্ধ করতে হয় রোনালদোকে। শরীরকে ফিট রাখার যুদ্ধ। সেখানেও মজাদার সব খাবার পরিহার করে একদম ঘড়ি ধরে সবকিছু করাও তো আরেক যুদ্ধই!

আরও পড়ুনকোর্তোয়া ফিরলেন ‘লালগালিচায়’, বেলজিয়াম দলে আবার বিতর্ক১ ঘণ্টা আগে

রোনালদোর জীবনে এই যে যুদ্ধের পর যুদ্ধ, তাতে লাভটা কার হচ্ছে বলুন তো? অবশ্যই রোনালদোর। চল্লিশ বছর বয়সেও গোল করে চলছেন। গতকাল রাতেও যেমন গোল করলেন আল নাসরের হয়ে সৌদি প্রো লিগে। শুধু তা–ই নয়, একই দিনে নেশনস লিগ কোয়ার্টার ফাইনালে ডেনমার্ক ম্যাচের জন্য ডাক পেয়েছেন পর্তুগাল জাতীয় দলেও।

গোল করে চিরাচরিত উদ্‌যাপন রোনালদোর.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামীর পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটকে এই সমাবেশ শুরু হয়।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল। দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা সমাবেশে বক্তব্য দেবেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।

জামায়াত সূত্র জানিয়েছে, সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হবে। মিছিলটি বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটক থেকে বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবনের পাশ দিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত যেতে পারে।

এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন আল ফালাহ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৫ দফা দাবিতে তিনদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।

জামায়াতের দাবিগুলো হলো- জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

একই দাবিতে আগামীকাল ১৯ সেপ্টেম্বর দেশের সব বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ মিছিল এবং ২৬ সেপ্টেম্বর দেশের সব জেলা বা উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল করবে জামায়াতে ইসলামী।

সম্পর্কিত নিবন্ধ