অপ্রাপ্তি
যদি আমি চুপ হয়ে যাই,
না লাগি তোর পিছে
অকারণ মিছে-মিছে
খুব কি ভালো লাগবে তোর?
কাটাবে সময়, কাটবে প্রহর!
মিছিলেও মানুষ একা হয়
না যদি থাকে মনের যোগ
আমি তোকে জ্বালাই
শুধু তোকেই জ্বালাই
দেখিনা আর কারো মুখ।
আরো পড়ুন:
রাজ মাসুদ ফরহাদের দুটি কাব্যগ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত
আল মাহমুদের বাড়িতে জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করবে সরকার: ফারুকী
পৃথিবীতে কত কোটি মানুষ
আমি তো শুধু একটা মানুষ চাই
খুব কি বেশি চাওয়া?
তবে এই একটা মানুষ পেলেই
আমার হয়ে যায়
পুরো পৃথিবীটাই পাওয়া.
কান পেতে রই
নামটি ধরে ডেকে আমায় চমকে দিবে
ভালোবাসার স্বপ্ন ঘোরে বিভোর হয়ে—
পথের পানে চেয়ে ছিলাম পাথর চোখে
যদি তুমি ভুল করে যাও অন্য পথে!
তাও তুমি ভুল করেছো
করলে নাতো—
প্রহরগুলো নিরব কেমন,
মেঘলা আকাশ কান্না ভেজা
গুমরে মরে প্রানের পাখি
দিশেহারা তোমায় ছাড়া
কেমন আছো কেমন আছো প্রাণের সখা?
তোমার চোখের স্বপ্নগুলো
তেমনি করেই এগিয়ে চলে?
যেমনি করে আমার স্বপ্নে
এঁকেছিলো একটি রেখা।
এখন আমি একা পথে
একা একা চলতে চলতে
কোথায় যেনো হারিয়ে গেলো
তোমায় নিয়ে স্বপ্ন দেখা।
….
ঢাকা/লিপি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।
মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।