দেশের বিনোদন অঙ্গনের দুই ব্যতিক্রমী স্রষ্টা-নির্মাতা অমিতাভ রেজা ও অভিনেতা মোশাররফ করিম। একজন তাঁর দৃষ্টিনন্দন নির্মাণশৈলীর জন্য পরিচিত, অন্যজন অভিনয়ের গভীরতা ও বৈচিত্র্যে অনন্য। বহুদিন ধরে দর্শকের মনে প্রশ্ন ছিল, কবে তাদের যুগলবন্দি দেখা যাবে? সেই অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এবার তারা হাজির হয়েছেন ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’ নামে এক নতুন ধারার ওয়েব সিরিজ নিয়ে।

নামেই বোঝা যায়, এটি কোনো সাধারণ সিরিজ নয়; বরং এটি এক ধরনের দর্শনচর্চা, জীবনের অনিশ্চয়তা, বোহেমিয়ান জীবনের আকুলতা এবং মানুষের ভেতরের এক অদৃশ্য ঘোড়ার পেছনে ছোটার গল্প। 

এর আগে ওটিটি মাধ্যমে ‘মহানগর’-এর ‘ওসি হারুন’ থেকে ‘মোবারকনামা’র মোবারক দিয়ে মোশাররফ করিম হইচইয়ের দর্শকদের মনে দাগ কেটেছেন তাঁর আন্তরিকতাপূর্ণ ও সনির্বন্ধ চরিত্রে অভিনয় দিয়ে।

এবারের ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’য় ট্রাকচালক আব্বাস চরিত্রটি দর্শকদের জন্য হতে যাচ্ছে এক দারুণ চমক। সম্প্রতি প্রকাশ হয়েছে সিরিজটির ট্রেইলার। দুই মিনিটের এই ট্রেইলারে উঠে এসেছে আব্বাস ও তাঁর আট স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের গল্প। দেখা যায় ট্রাকচালক আব্বাস বিভিন্ন জেলায় নানা পরিস্থিতিতে পড়ে সাতটা বিয়ে করেছেন। প্রত্যেক স্ত্রীর কাছে আব্বাস আলাদা ধরনের মানুষ। কোনো বউই একে অপরের ব্যাপারে জানেন না। তবে আব্বাসের সহযোগী সেলিম সবই জানে। ঘটনাচক্রে আট নম্বর বিয়ে করার পরই আব্বাসের জীবনে নেমে আসে দুর্যোগ। সেই পরিস্থিতি থেকে কি আব্বাস মুক্তি পায়? তাঁর জীবনে কী শান্তি মেলে? এসব প্রশ্নের উত্তর মিলবে আগামী ৫ জুন।

এই সিরিজে নিজের অভিনীত চরিত্র নিয়ে মোশাররফ করিম বলেন, ‘‘অমিতাভ রেজার সঙ্গে এত বড় পরিসরে এটিই আমার প্রথম কাজ। সেই সঙ্গে দুর্দান্ত গল্প ও চরিত্রের কারণে এ সিরিজের সঙ্গে আমার যুক্ত হওয়া। হইচইয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা তো বহুদিনের, তাই এই সিরিজ নিয়ে প্রত্যাশা অনেক। দর্শক ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’তে সম্পূর্ণ নতুন কিছু পাবেন বলে আমার বিশ্বাস। আমরা আমাদের কাজটুকু করেছি। এখন অপেক্ষা সিরিজটি দর্শকের কাছে পৌঁছানোর।’’

সিরিজে মোশাররফ করিমের বিপরীতে রয়েছেন একঝাঁক জনপ্রিয় অভিনেত্রী– রুনা খান, মৌসুমী হামিদ, সাদিয়া আয়মান, তানজিকা আমিন, রোবেনা রেজা জুঁই, ফারহানা হামিদ, অদিতি এবং বৃষ্টি। প্রত্যেকেই সিরিজে তুলে এনেছেন ভিন্ন ভিন্ন স্ত্রীর গল্প, দৃষ্টিভঙ্গি ও আবেগ। 

‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’য় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এক চরিত্রে অভিনয় করেছেন রুনা খান। হইচইয়ের পর্দায় এর আগেও বেশ কিছু চরিত্রে তাঁকে অভিনয় করতে দেখা গেছে। এই সিরিজে তাঁর চরিত্রটি একদম ভিন্ন; গরম মেজাজের ও আত্মবিশ্বাসী এক নারীর। অন্যদিকে বাস্তব জীবনে অভিনেত্রী তানজিকা আমিন যেমন, ঠিক তাঁর বিপরীত চরিত্রে দেখা যাবে তাঁকে। মৌসুমী হামিদকে দেখা যাবে নারী মৌয়ালের চরিত্রে। সাদিয়া আয়মান অভিনয় করেছেন ছটফটে, চঞ্চল এক তরুণীর ভূমিকায়। জুঁই করিমকে দর্শক দেখবেন একদম নতুন আঙ্গিকে। সঙ্গে আছে ফারহানা হামিদ, তাঁর চরিত্রে রয়েছে সংযম, অনুভূতি আর নিঃশব্দ এক অভিজ্ঞান, যা দর্শকদের ছুঁয়ে যাবে। এ ছাড়া অদিতি ও বৃষ্টি দুই নতুন মুখের আবির্ভাব ঘটেছে এই সিরিজে। এতে আরও অভিনয় করেছেন রাকিব হোসাইন ইভন, অশোক ব্যাপারী, সুমন পাটোয়ারী, পঙ্কজ মজুমদার, সায়্যেদা, শরীফুলসহ আরও অনেকে।

অমিতাভ রেজা
‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’ সিরিজের প্রধান চরিত্র আব্বাস কীভাবে ভালোবাসা, প্রত্যাশা আর সন্দেহ একসঙ্গে সামলান, সেই কৌতুকপূর্ণ জটিলতা উঠে এসেছে, সঙ্গে আছে নানা ধরনের রোড অ্যাডভেঞ্চার। আব্বাস চরিত্রটি এমন একজন মানুষ, যার ব্যক্তিত্বে এক চুম্বকীয় আকর্ষণ আছে। সে সহজেই নারীর মন জয় করে ফেলে, কিন্তু নিজের জীবনধারা ও সিদ্ধান্ত নিয়ে সে সব সময় এক গভীর দ্বন্দ্বে ভোগে। আমার একজন অভিনেতা প্রয়োজন ছিল, যার অভিনয়ক্ষমতা এমন যে, ক্ষণে ক্ষণে চরিত্রের রূপ পরিবর্তন করতে পারে। মেথড অভিনয়ে পারদর্শী, যা এই শহরে দু-একজনই আছে, যার মাঝে মোশাররফ করিম একজন। এই সিরিজে মোশাররফ করিম দারুণ অভিনয় করেছেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এই স র জ য় কর ছ ন চর ত র

এছাড়াও পড়ুন:

গড়ে ৩৭ বছর বয়সে মারা যাচ্ছেন প্রবাসী কর্মীরা: রামরুর সংলাপ

বিভিন্ন দেশে কাজ করতে যাওয়া কর্মীদের মধ্যে প্রবাসে যাঁরা মারা যান, তাঁদের মধ্যে ৩১ শতাংশের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। এর মধ্যে ১৬ শতাংশের মৃত্যু হয় দুর্ঘটনায়। আর ১৫ শতাংশ আত্মহত্যা করেন। ২৮ শতাংশের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়। বাকিরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তবে প্রবাসী কর্মীর মৃত্যুসনদে থাকা কারণ নিয়ে সন্তুষ্ট নয় তাঁদের পরিবার। মৃত্যুর যথাযথ কারণ জানতে চায় তারা।

মৃত প্রবাসী কর্মীর মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করতে যৌথভাবে কাজ করছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ ও অভিবাসন খাতের বেসরকারি গবেষণা সংস্থা রামরু। এ নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ৫৫৪ জন মৃত প্রবাসীর তথ্য বিশ্লেষণ করে বলা হয়, প্রবাসে মারা যাওয়া বাংলাদেশি কর্মীদের গড় বয়স ৩৭ বছর।

জর্ডানে এক বছর তৈরি পোশাক কারখানায় কাজ করেছেন সাজেদা। হঠাৎ করেই ভবন থেকে পড়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানানো হয়। মৃত্যুর যথাযথ কারণ জানতে চান সাজেদার ভাই।

সংলাপে উপস্থাপন করা নিবন্ধে আরও বলা হয়, গত ১২ বছরে প্রবাসে ৪০ হাজার ৭১৩ কর্মীর মৃত্যু হয়। এর মধ্যে ২০২৪ সালে দেশে এসেছে ৪ হাজার ৮১৩ কর্মীর মৃতদেহ। এত অল্প বয়সে মৃত্যুর বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার। বিদেশে যাওয়ার আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেই তাঁদের পাঠানো হয়। তাঁরা সেখানে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। প্রবাসের মৃতদেহের সঙ্গে পাঠানো মৃত্যুসনদ যাচাইয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ময়নাতদন্ত করা হয় না। অথচ স্বাভাবিক মৃত্যু বলে পাঠানো অনেক মৃতদেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। মৃত প্রবাসী কর্মীদের পরিবারের মধ্যে ৪৮ শতাংশ মৃত্যুসনদে থাকা কারণ বিশ্বাস করে না। তাই মৃতদেহ দেশে আসার পর ময়নাতদন্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে নিবন্ধে।

প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নেয়ামত উল্ল্যা ভূঁইয়া বলেন, দেশে আসার পর ময়নাতদন্ত করা সম্ভব। এতে মৃত্যুসনদে থাকা তথ্যের ভুল ধরলে যে দেশ থেকে কর্মীর মৃতদেহ এসেছে, তারা কী ধরনের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে পারে; সেটাও ভেবে দেখতে হবে। যারা কর্মী নেয়, তারা বিরূপ আচরণ করতে পারে। সেসব দেশে লাখো কর্মী থাকে। তবু প্রবাসীদের অধিকারের কথা বলে যেতে হবে।

নিবন্ধ উপস্থাপন করেন রামরুর ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক তাসনিম সিদ্দিকী। তিনি বলেন, মৃত্যুসনদ একেক দেশের একেক রকম। এতে মৃত্যুর কারণ বোঝাও যায় না। পরিবার মৃতদেহে ক্ষতের চিহ্ন পাচ্ছে, অথচ মৃত্যুসনদে সেসবের উল্লেখ থাকে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মেনে একই রকম মৃত্যুসনদের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অল্প বয়সে মৃত্যুর বিষয়টাও খতিয়ে দেখা উচিত।

৮ ঘণ্টা কাজের বদলে ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টা কাজ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে। মানুষ হিসেবে যাচ্ছেন একজন কর্মী, মারা গেলে ফিরে আসছেন কার্গো হয়ে। বিশ্বের সব দেশেই মৃতদেহকে কফিন হিসেবে কার্গোর মতো করে পরিবহন করা হয়। তবে ঢাকা বিমানবন্দরে এখন মৃতদেহ হস্তান্তর আগের চেয়ে সহজ ও দ্রুত করা হয়েছে।

নিবন্ধে বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরে বলা হয়, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ রাখতে বিমানবন্দরে হিমাগারের ব্যবস্থা করতে হবে। মৃত কর্মীর পরিবারকে প্রবাসী কর্মীদের পুনরেকত্রীকরণ কর্মসূচিতে যুক্ত করা যেতে পারে। বিদেশে পাঠানোর আগে কর্মীদের প্রশিক্ষণে বিভিন্ন রোগের বিষয়ে ধারণা দেওয়া উচিত।

সংলাপে যোগ দেন ২০১৭ সালে জর্ডানে মারা যাওয়া নরসিংদীর সাজেদার ভাই নূর মোহাম্মদ। তিনি বলেন, জর্ডানে এক বছর তৈরি পোশাক কারখানায় কাজ করেছেন সাজেদা। হঠাৎ করেই ভবন থেকে পড়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানানো হয়। মৃত্যুর যথাযথ কারণ জানতে চান তিনি।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়। বিশেষ করে তাঁদের দ্রুত কিডনি নষ্ট হওয়ায় মুমূর্ষু রোগীর থেকে কিডনি নিয়ে রেখে বিক্রির অভিযোগ আছে। কোনো কর্মীর অঙ্গ যেন বিক্রি না হয়, সেটির বিষয়ে দূতাবাসকে সতর্ক থাকতে হবে।মানবাধিকার কমিশনের সাবেক সদস্য সেলিম রেজা

বক্তারা বলেন, নারীরা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে আত্মহত্যা করেন। আর উচ্চ অভিবাসন খরচ তুলতে গিয়ে বাড়তি পরিশ্রম করেও না পারার হতাশা থেকে আত্মহত্যা করেন পুরুষ কর্মীরা। ৮ ঘণ্টা কাজের বদলে ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টা কাজ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে। মানুষ হিসেবে যাচ্ছেন একজন কর্মী, মারা গেলে ফিরে আসছেন কার্গো হয়ে। বিশ্বের সব দেশেই মৃতদেহকে কফিন হিসেবে কার্গোর মতো করে পরিবহন করা হয়। তবে ঢাকা বিমানবন্দরে এখন মৃতদেহ হস্তান্তর আগের চেয়ে সহজ ও দ্রুত করা হয়েছে।

মানবাধিকার কমিশনের সাবেক সদস্য সেলিম রেজা বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়। বিশেষ করে তাঁদের দ্রুত কিডনি নষ্ট হওয়ায় মুমূর্ষু রোগীর থেকে কিডনি নিয়ে রেখে বিক্রির অভিযোগ আছে। কোনো কর্মীর অঙ্গ যেন বিক্রি না হয়, সেটির বিষয়ে দূতাবাসকে সতর্ক থাকতে হবে।

কর্মীদের বিদেশ পাঠানোর আগে মধ্যপ্রাচ্যের স্বীকৃত মেডিকেল সেন্টার থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হয়। এ খাতে অরাজকতা আছে। টাকার বিনিময়ে পরীক্ষা করানোর অভিযোগ আছে। তাই স্বাস্থ্য পরীক্ষা যথাযথ হচ্ছে কি না, সেটা খতিয়ে দেখতে হবে।বায়রার সাবেক মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী

ফরেনসিক মেডিসিন বিশেষজ্ঞ কামরুল হাসান বলেন, মৃত্যুর যথাযথ কারণ খুঁজতে হলে অবশ্যই ময়নাতদন্ত করতে হবে। যে বয়সে মারা যাচ্ছেন, তাতে প্রতিটা মরদেহের ময়নাতদন্ত করা উচিত। দূতাবাসেরও এটা তদন্ত করে দেখা উচিত, কেন কম বয়সে কর্মীরা মারা যাচ্ছেন।

বায়রার সাবেক মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী বলেন, কর্মীদের বিদেশ পাঠানোর আগে মধ্যপ্রাচ্যের স্বীকৃত মেডিকেল সেন্টার থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হয়। এ খাতে অরাজকতা আছে। টাকার বিনিময়ে পরীক্ষা করানোর অভিযোগ আছে। তাই স্বাস্থ্য পরীক্ষা যথাযথ হচ্ছে কি না, সেটা খতিয়ে দেখতে হবে।

সংলাপে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সচিব সেবাস্টিন রেমা। এতে আরও বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক এ টি এম আব্দুর রউফ মণ্ডল, বিএমইটির পরিচালক মাসুদ রানা প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এই সপ্তাহে ইউটিউবে কী দেখছেন দর্শক
  • মানুষ কার কাছে আশ্রয় চাইবে
  • আফগানিস্তানে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করছে পাকিস্তান
  • দারিদ্র্য জয় করে জাতীয় দলে সোনালী, খেলবেন জর্ডানে!
  • একজন ব্যক্তি ডিসেম্বরে নির্বাচন চান না: মির্জা আব্বাস
  • মাস্ক ট্রাম্পের প্রশাসন ছাড়ছেন আজ, যৌথ সংবাদ সম্মেলন করবেন ট্রাম্প
  • সাইফ, এই সিনেমা আপনি কেন করলেন
  • শাওনের ‘বিজ্ঞানপ্রিয়’ গড়ে তোলার গল্প
  • গড়ে ৩৭ বছর বয়সে মারা যাচ্ছেন প্রবাসী কর্মীরা: রামরুর সংলাপ