Risingbd:
2025-09-18@01:19:20 GMT

জাকসুর ভোট শুরু 

Published: 11th, September 2025 GMT

জাকসুর ভোট শুরু 

বহুল প্রতীক্ষিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকুস) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় ২১টি ভোটকেন্দ্রের ২২৪টি বুথে ভোট শুরু হয়। বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১টি ছাত্র হল এবং ১০টি ছাত্রী হলের ভোটাররা তাদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। ভোটগ্রহণ হবে বিরতিহীন। সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে।

আরো পড়ুন:

জাকসু নির্বাচন: ‘উৎসবে’ হবে অবসান তেত্রিশ বছরের অপেক্ষার

জাকসু নির্বাচন: ভোটের আগের রাতে নির্বাচন কমিশনে ‘অছাত্র’ শিবির নেতা

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের নিয়মিত শিক্ষার্থীরাই জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন। এমফিল, সান্ধ্যকালীন ও পার্ট টাইম কোর্সের শিক্ষার্থীরা জাকসুর ভোটার নন; কারণ তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষার্থী নন। 

এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ৫ হাজার ৭২৮ জন ছাত্রী এবং ৬ হাজার ১১৫ জন ছাত্র। ছাত্রী ভোটার ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ, ছাত্র ভোটার ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ। 

ছাত্র ভোটারদের মধ্যে আল বেরুনী হলে ২১০ জন, ১০ নম্বর ছাত্র হলে ৫২২ জন, ২১ নম্বর ছাত্র হলে ৭৩৫ জন, আ ফ ম কামাল উদ্দিন হলে ৩৩৩ জন, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে ৩৫০ জন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে ৯৯২ জন, মওলানা ভাসানী হলে ৫১৪ জন, মীর মশাররফ হোসেন হলে ৪৬৪ জন, শহীদ রফিক-জব্বার হলে ৬৫০ জন, শহীদ সালাম-বরকত হলে ৩৯৮ জন এবং শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হলে ৯৪৭ জন ভোটার রয়েছেন।

ছাত্রী ভোটারদের মধ্যে ১৩ নম্বর ছাত্রী হলে ৫১৯ জন, ১৫ নম্বর ছাত্রী হলে ৫৭১ জন, নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে ২৭৯ জন, প্রীতিলতা হলে ৩৯৬ জন, ফজিলতুন্নেসা হলে ৭৯৮ জন, বীরপ্রতীক তারামন বিবি হলে ৯৮৩ জন, বেগম খালেদা জিয়া হলে ৪০৩ জন, বেগম সুফিয়া কামাল হলে ৪৫৬ জন, রোকেয়া হলে ৯৫৬ জন, জাহানারা ইমাম হলে ৩৬৭ জন ভোটার রয়েছেন।

ভোটগ্রহণ শেষ হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট হলে গণনা করা হবে ভোট। গণনা শেষে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

তেত্রিশ বছর অপেক্ষার পর আয়োজিত জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে নিরাপত্তার চাদরে ঘিরে ফেলা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে দেড় হাজার পুলিশ, সাত প্ল্যাটুন বিজিবি ও পাঁচ প্ল্যাটুন আনসার। ক্যাম্পাসের ভেতরে-বাইরে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতের দায়িত্ব পড়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এই সদস্যদের ঘাড়ে।

জাকসু নির্বাচন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশরারফ হোসেন হল গেট এবং প্রান্তিক গেট ছাড়া অন্য সব গেট বন্ধ রাখা হয়েছে। ১০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকেই যা কার্যকর হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত ১২ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টা পর্যন্ত বহাল থাকবে। 

১০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টা  থেকে ১২ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টা পর্যন্ত নিরাপত্তা, পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ইন্টারনেটের মতো জরুরি বিভাগ ছাড়া ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেল চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় প্রায় ৮০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে এসব সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে কেন্দ্রের পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। জ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের সমন্বয়ে একটি টিম, প্রক্টরিয়াল বডি ও ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা পুরো ক্যাম্পাসে দায়িত্ব পালন করছেন। দুজন ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্বে রয়েছেন। 

এবার জাকসু নির্বাচনে আটটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এগুলো হলো: গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’, ছাত্রশিবিরের ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’, ছাত্রদলের নিজস্ব প্যানেল, বামপন্থিদের তিনটি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দুটি প্যানেল।
ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল
জাকসু নির্বাচনে জিএস পদে একজন নারী রেখে ২৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল দিয়েছে জাবি শাখা ছাত্রদল। এই প্যানেলে ভিপি পদে রয়েছেন ছাত্রদলের মীর মশাররফ হোসেন হলের সভাপতি মো.

শেখ সাদী হাসান। জিএস পদে এবারের নির্বাচনের একমাত্র নারী প্রার্থী ও ১৩ নম্বর ছাত্রী হল শাখা ছাত্রদলের সভাপতি তানজিলা হোসাইন বৈশাখী। এ ছাড়া এজিএস (পুরুষ) পদে মো. সাজ্জাদুল ইসলাম এবং এজিএস (নারী) পদে আঞ্জুমান আরা ইকরাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
‘সম্প্রীতির ঐক্য’
নির্বাচনে বামপন্থিদের হয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ও দুটি আংশিক প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট ও সাংস্কৃতিক জোটের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে থাকা বিভাজন এর পেছনের কারণ বলে জানা গেছে।
ভিপি প্রার্থিহীন হয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে ছাত্র ইউনিয়নের (অদ্রি-অর্ক) একাংশের সমর্থনে গঠিত আংশিক প্যানেল। ২৫ সদস্য নিয়ে প্যানেল দিলেও পর্বরতীতে ছাত্রত্ব না থাকায় প্যানেল থেকে বাদ পড়েছেন ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য চন্দ্র রায়। 
ভিপি প্রার্থীহীন এই প্যানেলের নাম ‘সম্প্রীতির ঐক্য’, যেখানে রয়েছেন সর্বোচ্চ ১১ জন নারী প্রার্থী, সাতজন আদিবাসী, ছয়জন সনাতন ধর্মাবলম্বী, তিনজন বৌদ্ধ ও দুজন খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী প্রার্থী। এই প্যানেলে জিএস পদে রয়েছেন নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ৪৭তম ব্যাচের শরন এহসান। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে নুর এ তামীম স্রোত ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে ফারিয়া জামান নিকি।
‘সংশপ্তক পর্ষদ’ 
ছাত্র ইউনিয়ন (ইমন-তানজিম) ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট (একাংশ) নিয়ে গঠিত বামপন্থিদের আরেক অংশ শুধু পাঁচ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা করেছে। ‘সংশপ্তক পর্ষদ’ নামে গঠিত এই প্যানেল ভিপি প্রার্থী ছাড়াই ঘোষণা করা হয়। এতে জিএস পদে রয়েছেন ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি (একাংশ) জাহিদুল ইসলাম ইমন। অন্য প্রার্থীরা হলেন: যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সংগঠক সোহাগী সামিয়া জন্নাতুল ফেরদৌস, তথ্য-প্রযুক্তি ও গ্রন্থাগার সম্পাদক পদে সৈয়দ তানজিম আহমেদ, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদে তানজিল আহমেদ এবং সহ-সমাজসেবা ও মানব উন্নয়ন সম্পাদক (নারী) পদে সাদিয়া ইমরোজ ইলা।
‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’
এবারের জাকসু নির্বাচনে সবার আগে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করে ইসলামী ছাত্রশিবির।
শিবির-সমর্থিত প্যানেলের নাম ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’। তাদের প্যানেলে ভিপি পদে রয়েছেন জাবি শাখা শিবিরের সদস্য আরিফুল্লাহ আদিব ও জিএস পদে জাবি শাখা শিবিরের অফিস ও প্রচার সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ফেরদৌস আল হাসান ও নারী এজিএস পদে আয়েশা সিদ্দিকা মেঘলা। এই প্যানেলে স্থান পেয়েছেন ছয়জন নারী শিক্ষার্থী। রয়েছেন জাবিতে অধ্যয়নরত এক দম্পতি ও জুলাই আন্দোলনে আহত কয়েকজন শিক্ষার্থী।
 
‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’
২৩ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল নিয়ে নির্বাচনে নামে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) জাবি শাখা। ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’ নামে এই প্যানেলে ভিপি পদে রয়েছেন বাগছাসের জাবি শাখার আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল। জিএস পদে রয়েছেন সংগঠনটির জাবি শাখার সদস্য সচিব আবু তৌহিদ মো. সিয়াম। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে মালিহা নামলাহ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে জিয়া উদ্দিন আয়ান।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (একাংশ) আংশিক প্যানেল
জাবি শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (একাংশ) তিন সদস্যের আরো একটি আংশিক প্যানেল জাকসু নির্বাচনে লড়াই করছে। যেখানে সহ-সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) প্রার্থী হিসেবে আছেন ছাত্রফ্রন্ট জাবি শাখার একাংশের সংগঠক মো. সজিব আহম্মদ জেনিচ। কার্যকরী সদস্য (নারী) পদে রোকেয়া আমিন অনুসূয়া এবং কার্যকরী সদস্য (পুরুষ) পদে মো. সুমন হোসেন রয়েছেন।
‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন’
ক্রিয়াশীল সংগঠন ছাড়া এবারের জাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্রভাবে আরো দুটি প্যানেল লড়াই করছে। ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন’ নামে গঠিত স্বতন্ত্রদের নিয়ে এই প্যানেলের ভিপি পদে লড়ছেন গণ-অভ্যুত্থান রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক আব্দুর রশিদ জিতু, জিএস পদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ৪৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. শাকিল আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তৌহিদুল ইসলাম নিবিড় ভূঁঞা। এই প্যানেলে নারী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে রাখা হয়নি কোনো প্রার্থীকে।
‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের কয়েকজন শিক্ষার্থীর সমন্বয়ে ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ নামে স্বতন্ত্রদের আরো একটি আংশিক প্যানেল ভোটে লড়ছে। এই প্যানেলে ভিপি পদে রয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের মুখপাত্র মো. মাহফুজুল ইসলাম মেঘ, সহ-সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন বাগছাসে বিদ্রোহ করে বেরিয়ে আসা নাজমুল ইসলাম। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে কোনো প্রার্থী দেওয়া হয়নি এই প্যানেল।
ভিপি ও জিএস পদে আলোচনায় যারা
জাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রশিদ জিতু, ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের শেখ সাদী, শিবির-সমর্থিত প্যানেলের আরিফ উল্লাহ এবং বাগছাস সমর্থিত  আরিফজ্জামান উজ্জ্বল। তাদের মধ্য থেকেই এবারে ভিপি নির্বাচিত হবেন বলেই মনে করছেন শিক্ষার্থীরা। 

জিএস পদে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের তানজিলা হোসাইন বৈশাখী, ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের মাজহারুল ইসলাম, বাগছাস সমর্থিত প্যানেলের আবু তৌহিদ মো. সিয়াম, বামপন্থি ছাত্র সংগঠনগুলোর জোট ‘সম্প্রীতির ঐক্য’ প্যানেলের শরণ এহসান, ‘সংশপ্তক পর্ষদ’ প্যানেলের জাহিদুল ইসলাম ইমন এবং স্বতন্ত্রদের নিয়ে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন’ নামে গঠিত প্যানেলের মো. শাকিল আলী।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সৎ, মেধাবী ও দেশপ্রেমিক ছাত্র নেতৃত্ব তৈরির উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (জাকসু) বা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ। একই বছর প্রথম জাকসু নির্বাচন হয়।

প্রতিষ্ঠার পর ডাকসু নির্বাচন হয়েছে ৯ বার। প্রথম ভিপি নির্বাচিত হন গোলাম মোর্শেদ এবং জিএস হন রোকন উদ্দিন। এরপর ১৯৭৪, ১৯৭৯, ১৯৮০, ১৯৮১, ১৯৮৯, ১৯৯০, ১৯৯১ ও ১৯৯২ সালে জাকসু নির্বাচন হয়। সবশেষ ১৯৯২ সালের নির্বাচনে ভিপি নির্বাচিত হন মাসুম হাসান তালুকদার লিটন এবং জিএস হন শামসুল তাবরিজ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রেীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির নজিরবিহীন জয় নিশ্চিত করায় জাকসু নির্বাচনের দিকেও নজর রয়েছে সারা দেশের।  

ঢাকা/আহসান/ইভা 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সমর থ ত প য ন ল র র ব শ বব দ য স প ট ম বর এই প য ন ল দ ল ইসল ম স বতন ত র র সমর থ ছ ত রদল সদস য র ব মপন থ উদ দ ন রন ট র সমন ব

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’

কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।

সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।

নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত

সম্পর্কিত নিবন্ধ