লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানলে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রিন্স হ্যারি ও তাঁর স্ত্রী মেগান মার্কেল। আর্চওয়েলে ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ত্রাণ কার্যক্রমে সহায়তা করছেন। তাঁদের পক্ষ থেকে ঘরবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হওয়া লোকজনকে আশ্রয় দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। নিজেদের বাড়ির দরজাও খোলা রাখার কথা বলেছেন তাঁরা। হ্যালো ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রিন্স হ্যারি ও মেগান আর্চওয়েল ফাউন্ডেশনের সদস্যদের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। তাঁরা নিজেদের পোশাক, শিশুদের নানা উপকরণসহ ত্রাণকার্যে উপযোগী নানা সরঞ্জাম দান করেছেন। এ ছাড়া খাবারের ব্যবস্থা করতে ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেন নামের সংস্থার সঙ্গে কাজ করছেন।

হ্যারি ও মেগান ডিউক অব সাসেক্স ও ডাচেস অব সাসেক্স হিসেবেও পরিচিত। ২০২০ সালে রাজকীয় জীবন ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় পাড়ি জমান হ্যারি-মেগান দম্পতি। তাঁরা ক্যালিফোর্নিয়ার মন্টেসিটো এলাকায় বসবাস করেন। সেখানে দাবানলের প্রভাব পড়েনি।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ইউটিউবে দিনে মাত্র আধা ঘণ্টা ব্যয় করেই শিখতে পারেন ইংরেজি

যেকোনো ভাষা শেখার প্রথম শর্ত হলো, বলতে ও শুনতে শেখা। কিন্তু আমরা ইংরেজি শেখা শুরু করি ব্যাকরণ দিয়ে। এ জন‍্য দীর্ঘদিন পড়েও আমরা বেশির ভাগ মানুষ ভালো ইংরেজি শিখতে পারি না। অধিকাংশ মানুষের বলায়, শোনায়, নয় তো লেখায় কমবেশি সমস্যা থেকেই যায়।
আপনি শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, অভিভাবক—যা–ই হোন না কেন, ইংরেজিতে নিজেকে খুবই দুর্বল মনে করলে এবং শেখার ইচ্ছা থাকলে এই কাজগুলো করুন।

১০ দিনে, ৩০ দিনে, ৩ মাসে ইংরেজি শেখার যত বই আছে, স্রেফ সরিয়ে রাখুন। এগুলো আপনি কেনেন ঠিকই কিন্তু তিন দিনও ঠিকমতো খুলে দেখেন না।

স্পোকেন ইংলিশের কোচিং বন্ধ করে দিন। কারণ, এই কোচিংয়ে আপনি ভর্তি হন ঠিকই কিন্তু এক সপ্তাহ যাওয়ার পর আর যান না। কিংবা কোচিংয়ে গিয়েও খুব বেশি লাভ আপনার হয়নি।

আপনার মুঠোফোন আছে, আইপ্যাড আছে, বাসায় ইন্টারনেট আছে। প্রতিদিন নিশ্চয়ই ইউটিউব, ফেসবুকে এটা-সেটা দেখে সময় ব্যয় করেন। আজ থেকে টানা ৩০ দিন ইংরেজি শেখায় দিন, আর এই সময়টা শুধু ইউটিউবে দেবেন।

ইংরেজি শেখার নানা চ‍্যানেল পাবেন ইউটিউবে

সম্পর্কিত নিবন্ধ