সদ্য আত্মপ্রকাশ হওয়া তরুণদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কমিটির আকার আরও বাড়বে। দল ঘোষণার পর আপাতত তৃণমূলে দলকে শক্তিশালী করার দিকে মনোযোগী হবে দলটি। এর আগে ঘোষিত জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটিগুলো থেকে নেতা-কর্মীদের দলে কীভাবে যুক্ত করা হবে, সেই কৌশল শিগগিরই আলোচনা করে ঠিক করবে নতুন দল। পাশাপাশি বক্তব্য-বিবৃতিসহ নিজেদের কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে আগের চেয়ে আরও সচেতন হবেন দলটির নেতারা।

গত শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে এনসিপির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশের পর গতকাল শনিবার দলটির শীর্ষস্থানীয় চার নেতার সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণা পাওয়া গেছে। তাঁরা জানিয়েছেন, দল ঘোষণার পরও জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যক্রম চলমান থাকবে। শিগগিরই এই দুই প্ল্যাটফর্মের কমিটি পুনর্গঠন করা হবে। তাদের সঙ্গে দলের কোনো সাংগঠনিক সম্পর্ক থাকবে না, দলের কার্যালয়ও হবে আলাদা।

নতুন রাজনৈতিক দলের প্রতীক কী হবে, সেটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। রাজনৈতিক দল গঠনের আগে ‘আপনার চোখে নতুন বাংলাদেশ’ শিরোনামে পরিচালিত জনমত জরিপে দলের জন্য বেশ কিছু প্রতীকের প্রস্তাব এসেছে। এগুলোর মধ্যে আছে বই, খাতা, কলম, মুষ্টিবদ্ধ হাত, কবুতর, শাপলা, ইলিশ, বাঘ ইত্যাদি। দলীয় প্রতীক চূড়ান্ত করতে কিছুটা সময় নেবে এনসিপি। এর আগে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নীতিমালার শর্তপূরণে দলীয় কার্যালয় ঠিক করা হবে।

গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত হতে হলে দলের একটি সক্রিয় কেন্দ্রীয় কার্যালয়, কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ প্রশাসনিক জেলায় কার্যকর কার্যালয় এবং অন্তত ১০০ উপজেলা বা ক্ষেত্র অনুযায়ী মেট্রোপলিটন থানা কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হয়। এ ছাড়া নিবন্ধনের জন্য বিবেচিত হতে হলে দলের গঠনতন্ত্রেও সুনির্দিষ্ট কিছু বিধান স্পষ্টভাবে থাকতে হয়।

ফলে আপাতত শর্ত অনুযায়ী দলীয় কার্যালয় প্রতিষ্ঠা ও গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত করাসহ নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শুরু করবে নতুন দলটি। প্রতীক নিয়েও দলীয় ফোরামে আলোচনা হবে। সবকিছু চূড়ান্ত করার পর নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছেন শীর্ষস্থানীয় নেতারা।

দলের বিস্তৃতি ও কার্যালয় নিয়ে ভাবনা

জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছে ১৭১ সদস্যের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির মধ্য দিয়ে। তবে এ কমিটির আকার শিগগিরই বেড়ে দুই শতাধিক সদস্যের হতে পারে বলে জানিয়েছেন দলটির দায়িত্বশীল দুই নেতা। দলের শীর্ষস্থানীয় পদগুলোর বাইরে ১৬ জনকে যুগ্ম আহ্বায়ক, ৩২ জনকে যুগ্ম সদস্যসচিব, ২৬ জনকে দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক, ১৮ জনকে উত্তরাঞ্চলের সংগঠক, ১৪ জনকে যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও ৪৩ জনকে সদস্য করা হয়েছে।

একেকটি পদে এত ব্যক্তিকে কেন মনোনীত করা হলো, জানতে চাইলে নতুন দলের একজন নেতা এর পেছনে দুটি কারণের কথা বলেছেন। একটি হচ্ছে সাংগঠনিক কাজের সুবিধা, আর অন্যটি কমিটিতে বিভিন্ন মত ও শ্রেণির মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করা। এ ছাড়া পদপ্রত্যাশীদের ‘খুশি’ করতে বিভিন্ন পদে অনেককে রাখতে হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এ মুহূর্তে তৃণমূলে সংগঠনের বিস্তৃতিই এনসিপির প্রধান লক্ষ্য বলে জানান শীর্ষ ১০-এ থাকা একজন নেতা। তিনি বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত কয়েক মাসে দেশের অন্তত ৪০০ থানায় জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি কমিটি গঠিত হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনও জেলা, মহানগর ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মিলিয়ে শ খানেক কমিটি করেছে। এখন নতুন দলের ১৭১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটিতে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে প্রায় সমানসংখ্যক নেতা এসেছেন। জেলা-উপজেলাসহ তৃণমূল পর্যায়েও জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটিগুলোই দলের কমিটিতে রূপান্তরিত হবে কি না, সেই আলোচনা রয়েছে।

ওই নেতা জানান, তৃণমূল পর্যায়ে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটিগুলো যাচাই করা হবে। সেসব কমিটির অনেককে নতুন রাজনৈতিক দলে যুক্ত করা হবে। তবে এ কাজটি কীভাবে করা হবে, তা শিগগিরই কেন্দ্রীয়ভাবে আলোচনা করে ঠিক করা হবে।

নতুন রাজনৈতিক দলের জন্য ঢাকায় কার্যালয় খোঁজা হচ্ছে বলে একজন নেতা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কার্যালয়ের জন্য ইতিমধ্যে ফার্মগেট, কাকরাইল, সেগুনবাগিচা ও হাতিরপুলে একাধিক ফ্লোর দেখা হয়েছে। ফার্মগেট, শাহবাগ, পল্টন এলাকার মধ্যে কেন্দ্রীয় কার্যালয় করতে চাইছে দলটি।

কাকরাইলে ইতিমধ্যে দোতলা একটি ভবন কার্যালয়ের জন্য দেখা হয়েছে বলে জানান দলের মধ্যম সারির একজন নেতা। তবে এটি বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তা চূড়ান্ত নাও হতে পারে।

শীর্ষ পর্যায়ের এক নেতা প্রথম আলোকে বলেন, কেন্দ্রীয় কার্যালয় শিগগিরই চূড়ান্ত হবে। পাশাপাশি দলের নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয়সংখ্যক স্থানীয় কার্যালয় (জেলা-উপজেলা কার্যালয়) ও কমিটি করার কাজও খুব শিগগির শুরু হবে। তৃণমূলে দলের কার্যক্রম বিস্তৃত করা এ মুহূর্তে তাঁদের প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে দলীয় ব্যানারে কর্মসূচি দেওয়া হবে।

ঈদুল ফিতরের পর পুরোদমে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক তৎপরতা শুরু হবে বলে জানান ওই নেতা। তবে রমজান মাসে ইফতার অনুষ্ঠানকেন্দ্রিক কর্মসূচিতে দলের নেতাদের দেখা যেতে পারে।

দুই সংগঠনের নতুন কাঠামো কেমন হবে

রাজনৈতিক দল গঠনের পরও জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যক্রম চলমান থাকবে। নাগরিক কমিটির আরেকজন দায়িত্বশীল নেতা জানান, আগের মতোই বাংলামোটরের কার্যালয় থেকে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যক্রম চলবে। এটি প্রেশার গ্রুপ হিসেবে কাজ করবে। সংগঠনটির নতুন কাঠামো নিয়ে আলোচনার জন্য খুব শিগগির একটি বৈঠক হবে।

অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক ও নতুন দলের মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, নাগরিক কমিটির মতোই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যক্রম চলমান থাকবে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ও আওয়ামী লীগের বিচারের দাবি নিয়ে কাজ করবে এই প্ল্যাটফর্ম। তবে এর কার্যক্রম বাংলামোটরের বর্তমান কার্যালয় থেকেই চলবে কি না, তা এখনই বলা যাচ্ছে না।

ভবিষ্যতে সচেতন থাকবেন নেতারা

রাজধানীতে বড় জমায়েতের মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে এনসিপির। এ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের অংশগ্রহণ এবং অনেক কম সময়ের প্রস্তুতিতে অনুষ্ঠান বাস্তবায়ন করতে পেরে ‘মোটামুটি সন্তুষ্ট’ দলটির নেতারা।

নতুন দলের একজন শীর্ষ নেতা প্রথম আলোকে বলেন, অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিতে ঘাটতি ছিল। একসঙ্গে অনেকগুলো কাজ গুছিয়ে ওঠাটা কঠিন ছিল। তবু অনুষ্ঠানে দলিত-হরিজন থেকে এলিট শ্রেণি—সব পর্যায়ের মানুষের সমাবেশ ঘটেছে। এতে তাঁরা মোটামুটি সন্তুষ্ট।

এই নেতা আরও বলেন, জাতীয় নাগরিক কমিটি দেশের চার শতাধিক থানায় যে কমিটি গঠন করেছে, সেই শক্ত সাংগঠনিক ভিত্তির একটা চিত্র শুক্রবারের অনুষ্ঠানে দেখা গেছে। লক্ষাধিক লোকের জমায়েত হয়েছে অনুষ্ঠানে। বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে যাঁরা অনুষ্ঠানে এসেছেন, তাঁদের অধিকাংশ নিজেদের অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনাতেই এসেছেন।

আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান সম্পর্কে মূল্যায়ন জানতে চাইলে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আমাদের নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কে আরও সচেতন করেছে। অতীতে আমাদের কর্মকাণ্ডে ভুল থাকতে পারে। কিন্তু ভবিষ্যতে আমাদের আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে। মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা এই তাগিদটা আরও গভীরভাবে অনুভব করেছি।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রথম আল ক একজন ন ত অন ষ ঠ ন এনস প র ন বন ধ পর য য় র কম ট দল র ক ন ত কর গঠন র উপজ ল দলট র সদস য গঠন ক

এছাড়াও পড়ুন:

সব্যসাচী কাজী মোতাহার হোসেন বিজ্ঞান ও শিল্পের মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন

প্রথিতযশা অধ্যাপক ও পরিসংখ্যানবিদ কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন একজন সব্যসাচী মানুষ। তিনি নিজের কাজের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও শিল্পের মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। তাঁর ঐতিহ্য শিক্ষার্থীদের ধারণ করতে হবে।

জ্ঞানতাপস কাজী মোতাহার হোসেনের ১২৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথাগুলো বলেন।

অনুষ্ঠানে স্মারক বক্তৃতা, বৃত্তি, পদক, পুরস্কার ও সনদ দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের যৌথ আয়োজক কাজী মোতাহার হোসেন ফাউন্ডেশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগ এবং পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট।

অনুষ্ঠানে ‘যুগলের বন্ধন: কাজী নজরুল ইসলাম-কাজী মোতাহার হোসেন’ শীর্ষক স্মারক বক্তৃতা দেন অধ্যাপক ভীষ্মদেব চৌধুরী। তিনি দুই বন্ধুর সম্পর্কের রসায়নের নানা দিক তুলে ধরেন।

প্রধান অতিথি বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, এই অনুষ্ঠানের দুটো প্রাপ্তি আছে। প্রথমত, মানুষের অবদান ও মেধাকে স্বীকার করা হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, এই উপমহাদেশের একজন প্রথিতযশা সব্যসাচী মানুষের ঋণ স্বীকার করা হচ্ছে।

কাজী মোতাহার হোসেন যেকোনো বিবেচনায় একজন দার্শনিক বলে উল্লেখ করেন নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি বলেন, কাজী মোতাহার হোসেন বিজ্ঞান ও শিল্পের মধ্যে মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। প্রথম সারির পরিসংখ্যানবিদ, বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা ছাড়াও তিনি অনেকগুলো সামাজিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, প্রভাব বিস্তার করেছেন। একজন মানুষের ছোট জীবদ্দশায় এত গুণ সন্নিবেশিত করা কঠিন। কিন্তু তিনি তা করে দেখিয়েছেন।

সবাইকে নিয়ে চলা, প্রতিষ্ঠান তৈরি করা, নিজের জগতের বাইরে নানা কিছুতে হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মতো ঐতিহ্য কাজী মোতাহার হোসেন করে গেছেন বলে উল্লেখ করেন নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি বলেন, তাঁর সম্মানে যাঁরা আজ স্বীকৃতি পেলেন, তাঁরা এই ঐতিহ্যকে ধারণ করবেন। এটা (বিশ্ববিদ্যালয়) যে সামাজিক প্রতিষ্ঠান, সে বার্তা দেবেন। যেসব শিক্ষার্থী সম্মাননা পাচ্ছেন, তাঁদের ছোট প্রোফাইল তৈরি করে ওয়েবসাইটে তুলে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

কাজী মোতাহার হোসেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক আবদুল মাজেদ বলেন, কাজী মোতাহার হোসেন একজন সব্যসাচী মানুষ ছিলেন। বিজ্ঞানের এমন কোনো দিক নেই, যেখানে তাঁর পদচারণা ছিল না। তিনি দাবা খুব পছন্দ করতেন। দাবা খেলার কথা শুনলে তিনি ছুটে যেতেন। কাজী মোতাহার হোসেনকে নিয়ে তাঁর শোনা নানা গল্প তিনি স্মৃতিচারণা করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জাফর আহমেদ খান বলেন, কাজী মোতাহার হোসেন পরিসংখ্যান চর্চার পথিকৃৎ ছিলেন। বিজ্ঞান, দাবাচর্চারও পথিকৃৎ ছিলেন। এমন কোনো পুরস্কার নেই যে, তিনি পাননি। তাঁর দেখানো পথে যেন শিক্ষার্থীরা নিজেদের আলোকিত করতে পারেন।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কাজী মোতাহার হোসেন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রওনাক হোসেন। এই আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের সেরা শিক্ষার্থীদের বই, নগদ অর্থ ও সনদ তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া কাজী মোতাহার হোসেনকে নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গঙ্গাচড়ায় হিন্দুবাড়িতে হামলা ঠেকাতে ‘পর্যাপ্ত’ ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি
  • নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আ.লীগ নেতা–কর্মীদের ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে গ্রেপ্তার ২২, সেনা হেফাজতে মেজর
  • দেশের চারজনের একজন বহুমাত্রিক দারিদ্র্যের শিকার
  • ফ্যাসিবাদ, উগ্রবাদ যাতে মাথাচাড়া দিতে না পারে
  • ডেঙ্গুতে দুজনের, করোনাভাইরাসে একজনের মৃত্যু
  • জাওয়াইদেহ বেদুইনদের মৌখিক সাহিত্য
  • রাবিতে আ.লীগ ট্যাগ দিয়ে চিকিৎসা কর্মীকে বিবস্ত্র করে মারধর
  • ইরানের সঙ্গে সংঘাত: ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদি সরকারকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
  • সিরিজের শেষ ম্যাচে নেই স্টোকস, দায়িত্বে পোপ
  • সব্যসাচী কাজী মোতাহার হোসেন বিজ্ঞান ও শিল্পের মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন