দেশে প্রথমবার নার্সিংয়ে চালু হচ্ছে পিএইচডি প্রোগ্রাম
Published: 1st, September 2025 GMT
উচ্চমানের নার্সিং ফ্যাকাল্টি প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার একটি ভিত্তি স্থাপন করতে যাচ্ছে। এর অংশ হিসেবে নার্সদের জন্য পিএইচডি প্রোগ্রাম চালু করা হবে। এই কাজ বাস্তবায়নের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া অনুদান দিয়েছে।
রবিবার (৩১ আগস্ট) বাংলাদেশ সরকার এবং দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কর্পোরেশন এজেন্সির মধ্যে এ সংক্রান্ত চুক্তি সই হয়।
আগারগাঁওয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব ন্যাশনাল অ্যাডভান্সড নার্সিং এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ ইন বাংলাদেশ— প্রকল্পের আওতায় অনুদান চুক্তি সই হয়েছে।
প্রকল্পটি স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের আওতায় নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য কোরিয়া সরকারের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা অনুদান সহায়তা বাবদ ৫ দশমিক ৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান দেবে।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ইআরডির অতিরিক্ত সচিব মিরানা মাহরুখ এবং দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের পক্ষে কৌইকার কান্ট্রি ডিরেক্টর জিহোন কিম যৌথভাবে প্রকল্পের চুক্তিতে সই করেন।
ঢাকা/হাসান/ইভা
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সরক র র প রকল প র জন য অন দ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া
ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।
অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।
এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।
দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।
২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার