ঢাকার বংশালে ফাস্টফুডের দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ছয় জন দগ্ধ হয়েছেন।

সোমবার (৩১ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। দগ্ধদের সবার বাসা বংশালের কসাইটুলি এলাকায়।

দগ্ধ ছয় জন হলেন- সাগর (২৫), ইকবাল (৩৩), মেহেদী হাসান (২৮), রিমঝিম (১৬), নয়ন (২৯) ও অপূর্ব (১৮)।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বংশালে পাকিস্তান মাঠ এলাকায় ভ্রাম্যমাণ ফাস্টফুডের দোকানে খাওয়ার সময় হঠাৎ গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়। এতে দোকানদার নয়নসহ ছয় জন দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে আনা হয়। 

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের মধ্যে সাগরের শরীরের ১১ শতাংশ, নয়নের ৭ শতাংশ, ইকবালের ২ শতাংশ, রিমঝিমের ১ শতাংশ, মেহেদী হাসানের ১ শতাংশ ও অপূর্বের ১ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

তিনি জানান, সাগর ও নয়নের শ্বাসনালী দগ্ধ হয়েছে। বাকি চার জনকে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে।

ঢাকা/মামুন/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।

আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ