বার্সেলোনায় অভিষেকের অপেক্ষায় কে এই নতুন বিস্ময়বালক
Published: 3rd, May 2025 GMT
ফুটবল–মঞ্চে নিয়মিত বিরতিতেই বিস্ময়বালক নিয়ে হাজির হয় বার্সেলোনা। সেই বিস্ময়বালকদের সবাই যে নিজেদের মেলে ধরতে পারেন, তা নয়। তবে লম্বা সময় ধরে চলে আসতে থাকা বার্সার এই ধারায় বিরতি পড়েছে সামান্যই। লিওনেল মেসি একসময় বিস্ময়বালক হিসেবেই আবির্ভূত হয়েছিলেন ফুটবল–মঞ্চে।
সেই বিস্ময়বালক মেসিই পরে হয়েছেন ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের অন্যতম। একই ধারাবাহিকতায় এরপর বার্সা পেয়েছে লামিনে ইয়ামালের মতো বিস্ময়কে। বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা তারকা ইয়ামাল অনেকের চোখে ব্যালন ডি’অর জয়ের সবচেয়ে যোগ্য প্রার্থী। ইয়ামাল চূড়ায় উঠতে না উঠতেই বার্সা পেয়ে গেছে আরেকজন বিস্ময়বালককে। তাঁর নাম দানি রদ্রিগেজ।
বয়সে ইয়ামালের চেয়ে ২ বছরের বড় রদ্রিগেজ এখনো পেশাদার ফুটবলে যাত্রা শুরু করেননি। মুন্দো দেপোর্তিভোসহ ইউরোপিয়ান সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, আজ ভায়াদোলিদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই হয়তো অভিষেক হতে পারে তাঁর।
আরও পড়ুনমেসি-ইয়ামাল: প্রথম ১০০ ম্যাচে কে বেশি ভালো৫ ঘণ্টা আগেমূলত চ্যাম্পিয়নস লিগের সূচি সামনে রেখে লিগ ম্যাচে কিছু অদলবদল আনার পরিকল্পনা নিয়েছেন বার্সা কোচ হান্সি ফ্লিক। আর সেই অদলবদলই ভাগ্য খুলে দিতে পারে রদ্রিগেজের, যা এই উদীয়মান তরুণ মিডফিল্ডারের জন্য নিজের জাত চেনানোর সুযোগও বটে।
রদ্রিগেজ কি পারবেন নতুন মেসি হতে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
নিজের যেসব তথ্য একান্ত ব্যক্তিগত রাখাই ভালো
ব্যক্তিগত লক্ষ্য
অনেকেই কাজের শুরুতেই নিজের লক্ষ্য তৈরি করে রাখেন। কাজের সুবিধার্থে অথবা লম্বা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে নিজের জন্য বড় পরিকল্পনা করেন অনেকে। কিন্তু সবার সঙ্গে নিজের জীবন নিয়ে পরিকল্পনার কথা ভাগাভাগি করবেন না। এতে লক্ষ্য অর্জনের জন্য নিজের ওপর আলাদা চাপ পড়তে পারে। পাশাপাশি অপর পক্ষও আশা করে বসে থাকে আপনাকে সফল অথবা ব্যর্থ হতে দেখার জন্য। বরং যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে চেষ্টা করুন অন্য কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়ার আগে যতটা সম্ভব নিজের লক্ষ্যে অবিচল থাকতে।
সম্পর্ক অথবা সঙ্গীর কথাহাসিকান্না, সুখ–দুঃখ মিলিয়েই গড়ে ওঠে সম্পর্ক। সঙ্গীর সঙ্গে সবকিছু ভালো যাবে, আপনার পছন্দমতো চলবে, এমনও কিন্তু নয়। সম্পর্কে মনোমালিন্য থাকবে, টানাপোড়েন থাকবে। কিন্তু সেই কথা অন্যকে বলে নিজেদের মধ্যকার ভরসা নষ্ট করবেন না। সম্পর্কের খুঁটিনাটি বিষয়াদি আপনাদের একেবারে ব্যক্তিগত। সেসব বিষয়ে বাইরের মানুষের না জানাই শ্রেয়।
অর্থনৈতিক অবস্থানিজের অর্থনৈতিক অবস্থা যতটা গোপন রাখা যায়, তত ভালো। বিশেষ করে আপনার কাছে কত টাকা আছে, বাসাবাড়িতে টাকা আছে কি না, এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কারও সঙ্গেই শেয়ার করবেন না। দেখা যায়, বেশির ভাগ ক্ষতিই হয় পরিচিত মানুষদের দ্বারা।
আরও পড়ুনব্যক্তিগত জীবন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এনে এই বিপদগুলো ডেকে আনছেন না তো?২৯ মার্চ ২০২৪শারীরিক সমস্যাশারীরিক যেকোনো সমস্যার ক্ষেত্রে সবার আগে প্রয়োজন যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া। আর সমস্যার কথা পরিবারের বাইরে শুধু বলুন চিকিৎসকের কাছে। জনে জনে শারীরিক অবস্থার অবনতির কথা বলতে না যাওয়াই ভালো। এতে নানা জনের নানা মত যেমন শুনতে হবে, তেমনই তাদের অতিরিক্ত কথা থেকে তৈরি হবে আলাদা দুশ্চিন্তা। শারীরিক সমস্যা থেকে মানসিক পীড়া তখন হয়ে উঠতে পারে গুরুতর।
পারিবারিক সমস্যাকোনো পরিবারই ঝামেলার ঊর্ধ্বে নয়। পরিবারে একসঙ্গে থাকতে গেলে খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে সমস্যা তৈরি হবেই। তাই বলে পরিবারের গোপন খবর বাইরে বলে বেড়ানোর কোনো অর্থ হয় না। খুব কাছের বন্ধুবান্ধব (যাঁদের কাছ থেকে আপনি সুপরামর্শ বা উপদেশ পেতে পারেন), এমন কেউ বাদে কারও সঙ্গে পারিবারিক সমস্যার কথা ভাগাভাগি করতে নেই।
আরও পড়ুনব্যক্তিগত কথা সহকর্মীর সঙ্গে কতটা বলবেন?০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪নিজের দুর্বলতাপ্রতিটি মানুষেরই কিছু না কিছু দুর্বলতা আছে। পরিচিত মানুষের কাছে কখনোই আগবাড়িয়ে এই দুর্বলতা স্বীকার করতে যাবেন না। নিজের দুর্বলতা ঢেকে নিজে নিজে অবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করুন। এতে লাভ হবে আপনার নিজের। নিজের দুর্বলতা জানিয়ে দিলে পরবর্তী সময়ে সেই দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে অনেকে।
নিজের বিশ্বাসযেকোনো আলোচিত কিংবা বিতর্কিত বিষয়ে মতামত দেওয়ার আগে সাবধানতা অবলম্বন করুন। বিশেষ করে কোনো বিষয়ে আপনার চিন্তাধারা কিংবা বিশ্বাস কেমন, তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছু। এসব ব্যাপার গোপন রাখতে পারলে অযথা ঝগড়াঝাঁটি কিংবা মনোমালিন্য থেকে অনেকটাই দূরে থাকা সম্ভব।
সূত্র: মিডিয়াম
আরও পড়ুনএই পাঁচ তথ্য চ্যাটজিপিটিকে দিয়ে ভুল করছেন না তো?১৭ জুন ২০২৫