কারিনা কায়সার, ‘৩৬-২৪-৩৬’
যেকোনো স্বীকৃতি অনেক আনন্দের। বড় পর্দায় আমার প্রথম কাজের জন্য অনেক অনেক মানুষের প্রশংসা পেয়েছি, এটা অনেক বড় প্রাপ্তি। এ গল্পটা অনেক মানুষকে, অনেক রমণিকে ছুঁয়ে গেছে, এখানেই আমার, আমাদের টিমের সার্থকতা। এই আনন্দ, এই প্রাপ্তি আমার সারা জীবনের সম্পদ হয়ে থাকবে। সবার প্রতি আমার নিরন্তর কৃতজ্ঞতা যাঁরা আমার ও আমাদের পাশে ছিলেন এবং এমন ভালোবাসায় আমাদের আপ্লুত করেছেন। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

জেফার রহমান, ‘লাস্ট ডিফেন্ডার্স অব মনোগামী’
আমি মূলত একজন সংগীতশিল্পী, নবাগত হিসেবে অভিনয়ের জন্য পাঠকদের ভোটে চূড়ান্ত মনোনয়নে জায়গা পেয়েছি, সে জন্য ভালো লাগছে।

আরও পড়ুন‘ভিন্ন স্বাদের গল্পের কাজ ইন্ডাস্ট্রির জন্য সহায়ক হবে’১৬ ঘণ্টা আগে

ফররুখ আহমেদ রেহান, ‘যুগল’
নতুন অভিনয়শিল্পী হিসেবে দর্শক আমাকে গ্রহণ করেছেন, আমাকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি চূড়ান্ত মনোনয়নও পেয়েছি। বোঝা যাচ্ছে, দর্শক ইতিবাচকভাবে আমাকে গ্রহণ করেছেন। ধন্যবাদ প্রথম আলোকে আমাকে সুন্দর একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেওয়ার জন্য। যুগল টিমকে ধন্যবাদ কাজের সময় সমর্থন দেওয়ার জন্য। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন, যাতে সামনে ভালো ভালো কাজ উপহার দিতে পারি।

মালাইকা চৌধুরী, ‘সন্ধিক্ষণ’
আমি খুবই আনন্দিত ও আপ্লুত। এটা আমার প্রথম কাজ, আর সেই কাজ থেকেই এমন একটি সম্মানজনক মনোনয়ন পাওয়া—এই অনুভূতি সত্যিই বিশেষ। দর্শকদের ভালোবাসা ও সমর্থনের জন্য আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। তাঁদের ভোটেই আমি চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছাতে পেরেছি। এটা আমাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করছে—ভবিষ্যতে আরও মন দিয়ে কাজ করতে চাই, আরও ভালো কিছু উপহার দিতে চাই আমার দর্শকদের জন্য।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

ছোট্ট রাখির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

মাদারীপুরে রাজৈরে রাখি মজুমদার নামে ছয় বছরের এক মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার রাতে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত রাখি রাজৈর উপজেলার সাতপাড় গ্রামের শিশির মজুমদারের মেয়ে। সে স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।

জানা গেছে, শনিবার বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা ছিল শিশিরের পরিবারের সদস্যদের। তবে বাড়ির পাশে রথযাত্রার মেলায় যাওয়ার বায়না ধরে ছোট শিশু রাখি। অনেক বোঝালেও বিয়ে বাড়িতে যেতে নারাজ ছিল সে। একপর্যায়ে কিছু টাকা দিয়ে তাকে একা বাড়িতে রেখেই বিয়ের অনুষ্ঠানে যান তার মা। কয়েক ঘণ্টা পর বাড়িতে এসে রান্না ঘরের দরজা খুলতেই দেখেন, আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থা ঝুলছে মেয়ে। খবর পেয়ে রাতে মরদেহটি উদ্ধার করে রাজৈর থানা-পুলিশ। আজ রোববার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। 

নিহতের স্বজন কালীদাস মজুমদার জানান, রাখিকে রান্না ঘরের চালের আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় ঝুলতে দেখেন তার মা। দ্রুত উদ্ধার করে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। পরে মরদেহ বাড়িতে এনে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।

তিনি আরও বলেন, সবাই চেয়েছিল বিয়ে বাড়ি থেকে খেয়ে ফেরার পর রথের মেলায় যাবে। 

তবে ঘটনাটি রহস্যজনক বলছে পুলিশ।

এ ব্যাপারে রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান বলেন, ঘটনাটি সন্দেহজনক। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ