কারিনা কায়সার, ‘৩৬-২৪-৩৬’
যেকোনো স্বীকৃতি অনেক আনন্দের। বড় পর্দায় আমার প্রথম কাজের জন্য অনেক অনেক মানুষের প্রশংসা পেয়েছি, এটা অনেক বড় প্রাপ্তি। এ গল্পটা অনেক মানুষকে, অনেক রমণিকে ছুঁয়ে গেছে, এখানেই আমার, আমাদের টিমের সার্থকতা। এই আনন্দ, এই প্রাপ্তি আমার সারা জীবনের সম্পদ হয়ে থাকবে। সবার প্রতি আমার নিরন্তর কৃতজ্ঞতা যাঁরা আমার ও আমাদের পাশে ছিলেন এবং এমন ভালোবাসায় আমাদের আপ্লুত করেছেন। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

জেফার রহমান, ‘লাস্ট ডিফেন্ডার্স অব মনোগামী’
আমি মূলত একজন সংগীতশিল্পী, নবাগত হিসেবে অভিনয়ের জন্য পাঠকদের ভোটে চূড়ান্ত মনোনয়নে জায়গা পেয়েছি, সে জন্য ভালো লাগছে।

আরও পড়ুন‘ভিন্ন স্বাদের গল্পের কাজ ইন্ডাস্ট্রির জন্য সহায়ক হবে’১৬ ঘণ্টা আগে

ফররুখ আহমেদ রেহান, ‘যুগল’
নতুন অভিনয়শিল্পী হিসেবে দর্শক আমাকে গ্রহণ করেছেন, আমাকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি চূড়ান্ত মনোনয়নও পেয়েছি। বোঝা যাচ্ছে, দর্শক ইতিবাচকভাবে আমাকে গ্রহণ করেছেন। ধন্যবাদ প্রথম আলোকে আমাকে সুন্দর একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেওয়ার জন্য। যুগল টিমকে ধন্যবাদ কাজের সময় সমর্থন দেওয়ার জন্য। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন, যাতে সামনে ভালো ভালো কাজ উপহার দিতে পারি।

মালাইকা চৌধুরী, ‘সন্ধিক্ষণ’
আমি খুবই আনন্দিত ও আপ্লুত। এটা আমার প্রথম কাজ, আর সেই কাজ থেকেই এমন একটি সম্মানজনক মনোনয়ন পাওয়া—এই অনুভূতি সত্যিই বিশেষ। দর্শকদের ভালোবাসা ও সমর্থনের জন্য আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। তাঁদের ভোটেই আমি চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছাতে পেরেছি। এটা আমাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করছে—ভবিষ্যতে আরও মন দিয়ে কাজ করতে চাই, আরও ভালো কিছু উপহার দিতে চাই আমার দর্শকদের জন্য।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশ ক্রিকেটের সমস্যা কী, সমাধান কোথায়: শুনুন তামিমের মুখে

এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? কোন বিষয়টি সবার আগে সমাধান করা উচিত?

দুটি প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই অনেক কথাই বলবেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কারও বিষয়টি ভালো জানার কথা। যেমন তামিম ইকবাল। প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র তামিমের সামনে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। তামিমের উত্তর, ‘আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের ফ্যাসিলিটিজ (অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধা) নাই।’

প্রথম আলোর কার্যালয়ে উৎপল শুভ্রকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আড্ডার মেজাজে তামিম বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—এসব নিয়েও বেশ খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই ওপেনার।

আলাপচারিতার একপর্যায়েই বাংলাদেশ ক্রিকেটে এ মুহূর্তের সমস্যার প্রসঙ্গ উঠেছিল। অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধার অভাবকে সামনে টেনে এনে তামিম বলেছেন, ‘একটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার হয় কিংবা বাংলাদেশের মতো দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলার একটি (ক্রিকেট), যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, তার আশপাশেও নেই। পৃথিবীর তৃতীয়, চতুর্থ ধনী বোর্ডের যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, আমরা এর আশপাশেও নেই।’

তামিম বিষয়টি ভালোভাবে ব্যাখ্যা করলেন, ‘ক্রিকেট দলের প্রতি ভক্তদের যে প্রত্যাশা, সেটা পূরণের জন্য যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার, আমরা তার আশপাশেও নেই। আপনি মাঝারি মানের ক্রিকেটার হতে পারেন কিংবা মাঝারি মানের ব্যাটসম্যান হতে পারেন, সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে কিন্তু আপনি মাঝারি মান থেকে দুই ধাপ ওপরে উঠতে পারবেন।’

মুশফিকুর রহিম

সম্পর্কিত নিবন্ধ