আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে সংবাদপত্র পাঁচদিন ছুটি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষ আগামী ৭ জুন বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ হতে পারে। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবার ৫ থেকে ১৪ জুন একটানা ১০ দিনের দীর্ঘ অবকাশ বা ছুটি মিলে যাচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের।
শুক্রবার (২৩ মে) ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এক বিবৃতিতে বলেন, এবার ঈদে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘ ছুটি পাচ্ছেন। পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটি শুরু আগামী ৫ জুন থেকে। টানা ১০ দিন ছুটি থাকবে। অর্থাৎ ছুটি শেষ হবে ১৪ জুন। কিন্তু, ঈদে সংবাদপত্র মাত্র ৩ দিনের ছুটি দেওয়া হয়, যা বৈষম্যমূলক।
আরো পড়ুন:
বাংলাফ্যাক্টের অনুসন্ধান: যেভাবে ছড়ায় প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের গুজব
কক্সবাজারে মার্কিন বাহিনীর উপস্থিতি বিভ্রান্তিকর প্রচার: রিউমার স্ক্যানার
একই সঙ্গে এই সময়ে কোনো হকারও পত্রিকা বিক্রি করবে না। তাই আসন্ন ঈদুল আজহায় সংবাদপত্র পাঁচ দিন বন্ধ রাখার জন্য নেয়াবের কাছে দাবি জানান নেতারা।
ঢাকা/এএএম/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশ ক্রিকেটের সমস্যা কী, সমাধান কোথায়: শুনুন তামিমের মুখে
এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? কোন বিষয়টি সবার আগে সমাধান করা উচিত?
দুটি প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই অনেক কথাই বলবেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কারও বিষয়টি ভালো জানার কথা। যেমন তামিম ইকবাল। প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র তামিমের সামনে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। তামিমের উত্তর, ‘আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের ফ্যাসিলিটিজ (অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধা) নাই।’
প্রথম আলোর কার্যালয়ে উৎপল শুভ্রকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আড্ডার মেজাজে তামিম বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—এসব নিয়েও বেশ খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই ওপেনার।
আলাপচারিতার একপর্যায়েই বাংলাদেশ ক্রিকেটে এ মুহূর্তের সমস্যার প্রসঙ্গ উঠেছিল। অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধার অভাবকে সামনে টেনে এনে তামিম বলেছেন, ‘একটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার হয় কিংবা বাংলাদেশের মতো দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলার একটি (ক্রিকেট), যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, তার আশপাশেও নেই। পৃথিবীর তৃতীয়, চতুর্থ ধনী বোর্ডের যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, আমরা এর আশপাশেও নেই।’
তামিম বিষয়টি ভালোভাবে ব্যাখ্যা করলেন, ‘ক্রিকেট দলের প্রতি ভক্তদের যে প্রত্যাশা, সেটা পূরণের জন্য যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার, আমরা তার আশপাশেও নেই। আপনি মাঝারি মানের ক্রিকেটার হতে পারেন কিংবা মাঝারি মানের ব্যাটসম্যান হতে পারেন, সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে কিন্তু আপনি মাঝারি মান থেকে দুই ধাপ ওপরে উঠতে পারবেন।’
মুশফিকুর রহিম