তাওহিদ হৃদয় যখন ব্যাটিংয়ে নামেন, বাংলাদেশের রান ৪ ওভারে ৩৭। এরপর ১৩তম ওভারে যখন আউট হন, বাংলাদেশের রান ১০২। মাঝের সময়টায় তিনি ২২ বল খেলে রান করেছেন ১৭টি, বাউন্ডারি মাত্র একটি। অথচ ওই একই সময়ের মধ্যে লিটন দাস তুলেছেন ২৮ বলে ৪৬ রান।

শুধু লিটন নয়, গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে গতকালের উইকেটে রান তোলা যে কঠিন কোনো কাজ ছিল না, সেটা বোঝা গেছে জাকের আলীর ২০ বলে ৩৬ রানের ইনিংসেও। কিন্তু দিন শেষের বাস্তবতা হচ্ছে—সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ২০১ রান তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ দল ১৬৪ রানেই অলআউট হয়ে গেছে। ম্যাচ হেরেছে ৩৭ রানের বড় ব্যবধানে।

এমন বড় হারের পর বাংলাদেশ দলের ব্যাটিংকে কাঠগড়ায় তুলেছেন খোদ স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদই।

বাংলাদেশ-পাকিস্তান যে মাঠে খেলেছে, সে মাঠে গত রোববার লাহোর কালান্দার্স পিএসএল ফাইনাল জিতেছে ২০১ রান তাড়া করে। এ মাঠে সর্বশেষ পাঁচ ম্যাচে আগে ব্যাট করা দলের গড় সংগ্রহ ছিল ১৯১। সে হিসাবে পাকিস্তান দলের ২০১ রান খুব বেশিও ছিল না। আবার একই মাঠে সর্বশেষ ছয় ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে পরে ব্যাট করা দল। কিন্তু বাংলাদেশ দল এ ক্ষেত্রে ব্যর্থ।

লিটনের ৩০ বলে ৪৮–ই দলের সর্বোচ্চ।.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

যারা ছোট পর্দায় কাজ করি, সবারই লক্ষ্য থাকে বড় পর্দা: জোভান

ফারহান আহমেদ জোভান

সম্পর্কিত নিবন্ধ