বড় পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে কাজল অভিনীত ছবি ‘মা’। বিশাল ফুরিয়া পরিচালিত এই ছবিতে কাজলকে দেখা যাবে তাঁর মেয়েকে রক্ষা করার জন্য অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করতে। গতকাল বৃহস্পতিবার মুক্তি পেয়েছে অজয় দেবগন প্রযোজিত ছবির ট্রেলার। কাজল আর অজয় এই ছবি নিয়ে কিছু কথা মেলে ধরেন এদিনের অনুষ্ঠানে। দীপিকা পাড়ুকোনের প্রসঙ্গও উঠে আসে এদিন।

ছবির ট্রেলার মুক্তির অনুষ্ঠানে অজয়, কাজল ছাড়া উপস্থিত ছিলেন আর মাধবনও। অজয়ের ‘শয়তান’ ছবির মূল খলনায়ক ছিলেন মাধবন। এই আসরে হঠাৎই এসে সবাইকে চমকে দেন তিনি। কাজল জানান যে এই প্রথম মাইথো-হরর ছবিতে কাজ করলেন তিনি।

অজয় দেবগন। এএফপি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

হারিসের শতকে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে আরেকটি বাজে পারফরম্যান্স। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতেও লড়াই করতে পারল না বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের কাছে ৭ উইকেটে হেরে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হলো টাইগাররা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর পাকিস্তান সফর মিলিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচ হারল বাংলাদেশ।

লাহোরে সিরিজের শেষ ম্যাচে ১৯৬ রানের বড় সংগ্রহ গড়ে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটিই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ দলীয় রান। তবে সেই রানও যথেষ্ট হয়নি মোহাম্মদ হারিসের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের সামনে। ১৭ ম্যাচের ক্যারিয়ারে প্রথম ফিফটিকেই তিন অঙ্কে রূপ দিলেন এই কিপার-ব্যাটসম্যান। ৪৬ বলে ৮ চার ও ৭ ছক্কায় গড়া ১০৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে ১৬ বল হাতে রেখেই দলকে জেতান তিনি। তার আগে ওপেনার সাইম আইয়ুব করেন ২৯ বলে ৪৫ রান।

টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ও তানজিদ হাসান তামিম ১০.৪ ওভারে ১১০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন। দেশের টি–টোয়েন্টি ইতিহাসে ওপেনিংয়ে এটি পঞ্চম শতরান জুটি। তবে এই জুটি ভাঙতেই ছন্দপতন ঘটে ইনিংসে। ইনিংসের সর্বোচ্চ ৬৬ রান আসে ইমনের ব্যাট থেকে। ৩৪ বলে ৭ চার ও ৪ ছক্কায় গড়া ইনিংসটি ছিল তার টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম হাফসেঞ্চুরি। অন্যদিকে তামিম করেন ৩২ বলে ৪২ রান, তিনটি চার ও তিনটি ছক্কায় সাজানো ইনিংসে।

দুই ওপেনার আউট হওয়ার পর বড় কোনো জুটি গড়তে পারেননি লিটন দাস, তাওহিদ হৃদয়, মেহেদি হাসান মিরাজ ও জাকের আলীরা। আর তাতে দুইশো রানের আগেই ইনিংস থামে বাংলাদেশের। ১৮ বলে ২৫ করেন হৃদয়, লিটনের ব্যাটে আসে ১৮ বলে ২২, আর জাকের অপরাজিত থাকেন ৯ বলে ১৫ রানে।

পাকিস্তানের হয়ে হাসান আলী ও আব্বাস আফ্রিদি নেন দুটি করে উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন ফাহিম আশরাফ ও সাদাব খান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ