Samakal:
2025-11-02@06:24:34 GMT

বাবা দিবস আয়োজন

Published: 13th, June 2025 GMT

বাবা দিবস আয়োজন

জুন মাসের তৃতীয় রোববার বাবা দিবস। মানে একদিন পরে সেই দিনটি। বিশেষ দিনটিকে সামনে রেখে পৃথিবীর সকল বাবার প্রতি রইলো অনেক অনেক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা...

গল্পগুলো বাবার বলা  

নুজহাত জাইমা অধরা

জানো, আমার বাবা প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আমাকে গল্প শোনান। তাতে কী? সবার বাবাই তো গল্প শোনান। কিন্তু আমার বাবার গল্পগুলো অন্যরকম। শুনতে চাও?
শোনো তবে–
ছোট্ট বাবুর গল্প 
এক যে ছিলো ছোট্ট বাবু। ও প্রতিদিন খেলতে যেতো মাঠে। একদিন ও বলটা এতো জোরে মারলো বল আকাশে ওড়া শুরু করলো। বল উড়ছে দেখে ছোট্ট বাবুও উড়াল দিলো। বলও উড়ছে ছোট্ট বাবুও উড়ছে, উড়ছে, উড়ছে.

..।
জেলের গল্প 
এক ছিলো গরিব জেলে। জেলেটা এতো গরিব ছিলো কারণ সে কোনো কাজ করতো 
না। খুব আলসে জেলে। একদিন জেলের বউ বললো, তুমি মাছ ধরতে যাও। জেলে বললো, আমাকে ছিপ এনে দাও। জেলের বউ ছিপ এনে দিয়ে বললো, শোন, মাছ না পেলে বসে থাকবে আর যদি মাছ না নিয়ে আসো তবে ঘরে ঢুকতে দেবো না। এখন জেলে মাছ ধরতে গিয়ে বসে আছে, বসে আছে তো বসেই আছে...। 
বই পড়ার গল্প 
আরেক ছোট্ট বাবু। সে খুব গল্প ভালোবাসতো। তাই ওর বাবা ওকে এক জায়গায় নিয়ে গেলো। সেখানে শুধু গল্পের বই। ছোট্ট বাবু তো গল্পের বইয়ের ওপর লাফ দিয়ে বই পড়া শুরু করলো। ছোট্ট বাবু না খেয়ে সকাল, বিকাল, দুপুর, সন্ধ্যা, রাত শুধু পড়ছে, পড়ছে, পড়ছে, পড়ছে...। 

n বয়স : ১‍+২‍+২‍+৩ বছর; তৃতীয় শ্রেণি; আইডিয়াল একাডেমি, সেনবাগ, নোয়াখালী

 

 

আমার মন খারাপের দিন

লিখেছে মাবরুহা তাবাসসুম
এঁকেছে রজত

এই তো সেদিন ২০২৫ শুরু হলো। অথচ দেখতে দেখতে একটা পরীক্ষাও শেষ হয়ে গেলো। দুটি ঈদ যে কীভাবে চলে গেলো, বুঝতেই পারলাম না। এবার পরীক্ষার পর নানুর বাসায় গিয়ে খুব মজা করেছি। খালামণিদের সঙ্গে বসে তাদের পিঠা বানানো দেখলাম। কতো রকমের যে পিঠা বানালেন তারা। আমরা খালাতো ভাইবোনেরা একসঙ্গে বসে পিঠা খেলাম। মাংসের ঝোলে ডুবিয়ে চিতই পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। আর রসপিঠার তো কথাই নেই। মেজো খালামণির হাতের নরম নরম রসপিঠা মুখে দিলে তালু ও জিহ্বার চাপে তা যেন গলে যায়। ভাপা পিঠা তো আমার সবচেয়ে প্রিয়। রাতে 
খালামণি, আম্মু, আমরা ভাইবোন, নানা-নানি সবাই একসঙ্গে গোল হয়ে বসে গল্প করলাম। সবাই মিলে এক খাটে চাপাচাপি করে ঘুমালাম। তবে এতো মজার মধ্যেও একটি দুঃখের ঘটনা ঘটেছে। কিছু সমস্যার কারণে বাবা ঢাকা থেকে আসতে পারেনি। যা হোক, আমরা ভাইবোনেরা অনেক খেলা করেছি। সবমিলে দিনগুলো খুব মজার কেটেছে। তবে বাবাকে খুব মিস করেছি। কোনো কিছু দিয়ে যদি এই মধুর সময়টিকে স্থির করে দিতে পারতাম! তবে বাবাকে নিয়ে ফের ছুটিটা কাটাতে পারতাম! 
বয়স : ২+৪+৪ বছর; পঞ্চম শ্রেণি, সবুজকুঁড়ি কিন্ডারগার্টেন, ঈশ্বরদী, পাবনা

 

থইথই আনন্দ...

লিখেছে আশহাব আকতার

সবাইকে বাবা দিবসের শুভেচ্ছা। বাবা আমাদের সবচেয়ে আপন মানুষের একজন।
বাবা আমাদের অনেক কিছু শেখান। তিনি বিভিন্ন জিনিস জানাতে বা বোঝাতে চেষ্টা করেন। তাই তিনি সাফল্যের গল্প শোনান।
যখন আমরা গ্রামে যাই বর্ষাকালে। নালাগুলোতে থইথই পানি। সবাই গোসল করে। সাঁতার কাটে কিন্তু আমরা সাঁতার কাটতে পারতাম না। বাবা থাকায় সব চিন্তা দূর হয়ে গেলো। তিনি আমাদের সাঁতার শেখান। কীভাবে ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিতে হয় তাও তিনি শেখান।
এখন আমি সাঁতার কাটতে পারি। এমনকি কীভাবে ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিতে হয় তাও জানি। বাবা সাঁতার না শেখালে সবাই মিলে সাঁতার কাটার মজা জানতাম না।
যখন রাত হয় বাবা আমাদের গল্প শোনান। পড়া না পারলে বুঝিয়ে দেন। তিনি আমাদের খেলাও শিখিয়েছেন। দাবাসহ অনেক খেলা। যখন আমরা পঞ্চগড়ে থাকতাম, তখন আমি প্রথম দাবা খেলি। সেই খেলায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করি। কুড়িগ্রামে এসে দাবায় প্রথম স্থান অর্জন করি। পরে দাবায় বিভাগেও যাই। সব বাবার জন্য।
বাবা আমার ভালো বন্ধু। তোমাদের বাবাও নিশ্চয়ই তোমাদেরও ভালো বন্ধু?
অনেক অনেক ভালোবাসি বাবা। বাবা দিবসের শুভেচ্ছা তোমাকে! 
বয়স : ২+৪+৪ বছর; খলিলগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুড়িগ্রাম

 

আমাদের পৃথিবী
রাঙানো লোকটা

লিখেছে আরওয়াহ ইবনাত

৩০ মে আমি ও আমার ছোট বোন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠেছি। স্কুল নেই, তারপরও...। অন্য সব সকালের চেয়ে আজ আমরা একটু বেশিই আনন্দিত। কারণ আজ আমরা বাবার সঙ্গে দাদুবাড়ি যাবো। বছরের এই ভ্রমণটা কতোটা আনন্দ নিয়ে আসে তা বোঝানো যাবে না। তবে এই আনন্দ আমার বড় বোন উপভোগ করতে পারেনি। কারণ, তার রাজ্যের ব্যস্ততা। আমাদের দাদুবাড়ি শেরপুরের নালিতাবাড়ী থেকে ১২ কিলোমিটার উত্তরে পাহাড়ি এলাকায়। দাদু আগেই আমাদের জন্য গাড়ি পাঠিয়েছিলেন। আমরা সেই গাড়িতে করে দাদুবাড়ি যাই। সেখানে গিয়ে দেখি পাহাড় সেজেছে অন্য এক বর্ণিল রংয়ে। আসলে সেখানে তখন আনন্দের ছোঁয়া। সবাই মহাখুশি। দেখতে দেখতে ৭ জুন এলো। এই দিন ঈদ হলেও আমাদের কাছে এই দিনের বিশেষ গুরুত্ব আছে। তো এই বিশেষ দিনে দাদুবাড়িতে আমরা আরো অনেককে নিমন্ত্রণ করি। সবাই আসে। আমরা ছোটদের মাঝে উপহার বিতরণ করি। সবাই শুভেচ্ছা জানাচ্ছে একজনকে। তাকে আজ অনেক সুন্দর লাগছে। যদিও সে সবসময়ই সুন্দর! এই সুন্দর মানুষটার জন্য সন্ধ্যায় কেক কাটা হয়। হয় বিশেষ খাবারের আয়োজনও। রাতে সবাই যে যার ঘরে ফেরে। আর আমরা ঘরে ফিরে দেখি সুন্দর মানুষটা আমাদের জন্য অপেক্ষা করছেন। আমরা তাকে ফের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলি–তোমাকে ছাড়া আমাদের পৃথিবী সুন্দর হতো না বাবা!  

বয়স : ৪+৪+৪ বছর; ৬ষ্ঠ শ্রেণি, তারাগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ময়মনসিংহ 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র জন য আম দ র স ন দর আনন দ

এছাড়াও পড়ুন:

শাহরুখের ব্যাপারে সাবধান করলেন জুহি চাওলা

বলিউড বাদশা শাহরুখ খান। অভিনয় গুণে কোটি কোটি ভক্তের হৃদয়ে দোলা দিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে যশ-খ্যাতি যেমন পেয়েছেন, তেমনি আয় করেছেন মোটা অঙ্কের অর্থও। রবিবার (২ নভেম্বর) ৬০ বছর পূর্ণ করে একষট্টিতে পা দেবেন এই তারকা।  

অভিনয় ক্যারিয়ারে অনেক নায়িকার সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন শাহরুখ খান। তাদের মধ্যে অন্যতম জুহি চাওলা। ‘রাজু বান গায়া জেন্টলম্যান’, ‘রামজানে’, ‘ডর’, ‘ইয়েস বস’, ‘ডুপ্লিকেট’সহ আরো কিছু জনপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন এই জুটি। একসঙ্গে অভিনয় ছাড়াও, এই দুই তারকা বাস্তব জীবনে খুবই ভালো বন্ধু। কেবল তাই নয়, ব্যবসায়ীক অংশীদারও তারা। 

আরো পড়ুন:

শাহরুখের অজানা এই সাত তথ্য জানেন?

পাকিস্তানের সন্ত্রাসী তালিকায় সালমান খান কেন?

বন্ধু শাহরুখের জন্মদিন উপলক্ষে হিন্দুস্তান টাইমসের সঙ্গে কথা বলেছেন জুহি। এ আলাপচারিতায় স্মৃতিচারণ তো করেছেনই, পাশাপাশি শাহরুখের বিষয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।  

শাহরুখের সঙ্গে প্রথম পরিচয়ের বিষয়ে জুহি চাওলা বলেন, “আমি যখন প্রথম ‘রাজু বান গায়া জেন্টলম্যান’ সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হই, তখন সহপ্রযোজক বিবেক ভাসওয়ানি আমাকে বলেছিলেন, ‘আমার নায়ক দেখতে আমির খানের মতো।’ আমি শাহরুখকে দেখে ভীষণ অবাক হয়েছিলাম। দেখি, শাহরুখের চুল চোখের ওপরে নেমে এসেছে। আর সে একেবারেই আমার কল্পনার সেই ‘চকলেট বয়’ নয়! যখন কাজ শুরু করি, তখন বুঝতে পারি, সে একদম নতুন অভিনেতাদের মতো নয়, সে পরিশ্রমী, দিনে তিন শিফটে কাজ করছে।” 

একটি ঘটনা বর্ণনা করে জুহি চাওলা বলেন, “আমার মনে আছে, ‘ইয়েস বস’ সিনেমার শুটিংয়ের সময়, কোনো দৃশ্য ঠিকমতো লেখা না থাকলে পরিচালক আজিজজি (আজিজ মির্জা) বলতেন, ‘শাহরুখ আসুক, সব ঠিক হয়ে যাবে।’ রোমান্স আর মজার মিশেলে থাকা দৃশ্যগুলো আমাদের সবচেয়ে ভালো ছিল। সেই সূত্রেই আমরা অনেকগুলো সিনেমায় একসঙ্গে কাজ করেছি।” 

শাহরুখের পাশে অবস্থান করলে সাবধান থাকার কথার কথা বলেছেন জুহি। হাসতে হাসতে এ অভিনেত্রী বলেন, “শাহরুখের আশেপাশে থাকলে সাবধানে থাকবেন। কারণ সে কথা দিয়ে আপনাকে যেকোনো কিছু করাতে রাজি করিয়ে ফেলতে পারে। ওর কথাবলার ভঙ্গি এমন যে, আপনি ‘না’ বলতেই পারবে না। আমি ‘ডুপ্লিকেট’ সিনেমা করতে চাইছিলাম না, কারণ সেখানে আমার তেমন কিছু করার ছিল না। আমরা তখন আরেকটি সিনেমার শুটিং করছিলাম, আর শাহরুখ আমাকে সিঁড়িতে বসিয়ে দুই ঘণ্টা বোঝায় এবং আমি সিনেমাটিতে চুক্তিবদ্ধ হই। সে আপনাকে যেকোনো কিছু করতে রাজি করাতে পারে, তাই সাবধানে থাকবেন।” 

শাহরুখ খানের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের বিষয়ে জুহি চাওলা বলেন, “অফস্ক্রিনে আমাদের সম্পর্কেও উত্থান-পতন রয়েছে। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা কোনো না কোনোভাবে আমাদের যুক্ত রেখেছেন, এমনকি আইপিএলের মাধ্যমেও। আমাদের বন্ধন কোনো পরিকল্পনার ফল নয়, এটা একেবারেই ভাগ্যের ব্যাপার।” 

শাহরুখ খানের সঙ্গে আইপিএল দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) সহ-মালিক জুহি ও তার স্বামী জয় মেহতা। এই দলের পেছনে জুহি বিনিয়োগ করেছেন ৬২৯ কোটি রুপি। বর্তমানে এই দলটির মূল্য আছে ৯ হাজার ১৩৯ কোটি রুপি। শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘রেড চিলিস গ্রুপ’ প্রতিষ্ঠা করেন জুহি। 

১৯৬৫ সালে ২ নভেম্বর ভারতের নয়াদিল্লিতে এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন শাহরুখ খান। তার শৈশবের প্রথম পাঁচ বছর কেটেছে ম্যাঙ্গালুরুতে। শাহরুখের দাদা ইফতিখার আহমেদ স্থানীয় পোর্টের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। যার কারণে সেখানে বসবাস করেন তারা। শাহরুখের বাবার নাম তাজ মোহাম্মদ খান, মা লতিফ ফাতিমা। 

দিল্লির হংসরাজ কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন শাহরুখ খান। তারপর জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়াতে গণযোগাযোগ বিষয়ে মাস্টার্সে ভর্তি হন। কিন্তু অভিনয় জীবন শুরু করার কারণে পড়াশোনা ছেড়ে দেন তিনি। তবে বলিউডে ক্যারিয়ার শুরুর দিকে দিল্লির ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা-তে ভর্তি হন এই শিল্পী। 

১৯৯২ সালে ‘দিওয়ানা’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন শাহরুখ খান। রোমান্টিক ঘরানার এ সিনেমায় অভিনয় করে নজর কাড়েন তিনি। সিনেমাটিতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কারণে সেরা নবাগত অভিনেতা হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন শাহরুখ। 

একই বছর ‘চমৎকার’, ‘দিল আসনা হে’ ও ‘রাজু বান গায়া জেন্টলম্যান’ সিনেমায় অভিনয় করেন শাহরুখ। তার পরের বছর ‘ডর’ ও ‘বাজিগর’ সিনেমায় অভিনয় করে নিজের জাত চেনান শাহরুখ। তার অভিনয়ের জাদুতে মুগ্ধ হন কোটি ভক্ত; পৌঁছে যান সাফল্যের চূড়ায়। তার অভিনয়ের খ্যাতি আরো বাড়তে থাকে যশরাজ ফিল্মসের সিনেমায় ধারাবাহিকভাবে অভিনয় করে। একের পর এক হিট সিনেমা দিয়ে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করেন শাহরুখ। যদিও তার এই সফলতার জার্নির গল্প মোটেও সহজ ছিল। আর সে গল্প সবারই জানা। 

অভিনয় ক্যারিয়ারে অসংখ্য সম্মাননা পেয়েছেন শাহরুখ খান। তার মধ্যে মোট পনেরোবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেছেন তিনি। এর মধ্যে আটবার সেরা অভিনেতা হিসেবে পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। হিন্দি সিনেমায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০০২ সালে তাকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে ভারত সরকার। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি গ্রহণ করেছেন মোট পাঁচবার। তবে শাহরুখ খানের ৩৩ বছরের অভিনয় ক্যারিয়ারে অধরা ছিল জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। চলতি বছর ‘জওয়ান’ সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন শাহরুখ।

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ