করোনা ও ডেঙ্গু: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
Published: 15th, June 2025 GMT
দেশে করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের সংক্রমণ রোধের পাশাপাশি ডেঙ্গু প্রতিরোধে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৬ নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
একই সঙ্গে সচেতনতা বাড়াতে প্রচারণায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
রবিবার (১৫ জুন) মাউশির সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) মো.
আরো পড়ুন:
ক্যানস্যাট প্রতিযোগিতায় এশিয়ায় দ্বিতীয় ইউআইইউ অ্যাসেন্ড দল
র্যাগিং বন্ধ ও নিরাপত্তার দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়, সারা দেশে করোনাভাইরাসের নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত অন্যান্য রোগ প্রতিরোধের লক্ষ্যে সুপারিশ প্রদানের জন্য ‘ডেঙ্গু সচেতনতা: ভবিষ্যতে করণীয়’ সংক্রান্ত সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পত্র ২টি প্রেরণ করা হলো। পত্রের নির্দেশনা অনুযায়ী অধিদপ্তরের আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিচের নির্দেশনাগুলো প্রতিপালনের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে নির্দেশনা
সারা দেশে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণাকাজে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে হবে। বারবার প্রয়োজনমতো সাবান দিয়ে হাত ধোয়া (অন্তত ২০ সেকেন্ড)। জনসমাগম এড়িয়ে চলা এবং বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক পরা। আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখা। অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকা। হাঁচি-কাশির সময় বাহু অথবা টিস্যু বা কাপড় দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখা।
ঢাকা/হাসান/সাইফ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইসরায়েলে আবারও ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থানে গত কয়েক ঘণ্টায় আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। এসব হামলায় ১০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান থেকে নতুন করে আরও এক দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। হাইফা, তেল আবিব ও জেরুজালেমসহ একাধিক শহরে বিস্ফোরণ ও বিকট শব্দ শোনা গেছে।
ইসরায়েলের জরুরি পরিষেবা সংস্থাগুলো জানিয়েছে, সারা দেশে ১০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। কিছু এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণের কাজ চলছে।