সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে ৫ ঘণ্টা পর বনানীতে যান চলাচল শুরু
Published: 13th, July 2025 GMT
প্রায় ৫ ঘণ্টা পর রাজধানীর বনানীতে সড়ক থেকে সরেছেন সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকরা।
রবিবার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে তারা সড়ক ছাড়লে সাড়ে ৬টায় মহাখালী রুটে ইনকামিং ও আউটগোয়িং শুরু হয়।
রাজধানীর বাইরের সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকদের অবরোধের কারণে দুপুর দেড়টা থেকে মহাখালী রুটে ইনকামিং ও আউটগোয়িং বন্ধ হয়ে যায়।
আরো পড়ুন:
কোটালীপাড়ায় টানা বর্ষণে সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত, চলাচলে দুর্ভোগ
দীঘিনালায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
ঢাকা জেলার সিএনজি চালকদের দাবি, ঢাকা জেলার অন্তর্গত সিএনজিগুলোকে ঢাকা মহানগরে চলতে দিতে হবে। এজন্য কোনো ধরনের মামলা দিতে পারবে না ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। সকাল ১০টা থেকে বিআরটিএর সদর দপ্তরের সামনে অবস্থান নেওয়া শুরু করেন ঢাকা জেলা সিএনজি অটোরিকশা মালিক-শ্রমিক কল্যাণ সোসাইটির অন্তর্গত সিএনজিচালকরা।
তাদের উপস্থিতি বাড়তে থাকলে দুপুর ১টার কিছু সময় পর থেকে প্রধান সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।এতে করে মহাখালীগামী সড়কে তীব্র যানজট দেখা দেয়।
এক পর্যায়ে আন্দোলনরত চালকরা বিআরটিএ ভবন ঘেরাও করে রাখেন। তারা কাউকে ভেতরে ঢুকতে বা ভেতর থেকে বাইরে বের হতে দিচ্ছিলেন না। পরে সেনাবাহিনীর ৩০-৪০ জন সদস্য ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তাদের হস্তক্ষেপে যান চলাচল শুরু হয়।
ঢাকা/রায়হান/সাইফ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক পর বহন স এনজ
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশ ক্রিকেটের সমস্যা কী, সমাধান কোথায়: শুনুন তামিমের মুখে
এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? কোন বিষয়টি সবার আগে সমাধান করা উচিত?
দুটি প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই অনেক কথাই বলবেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কারও বিষয়টি ভালো জানার কথা। যেমন তামিম ইকবাল। প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র তামিমের সামনে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। তামিমের উত্তর, ‘আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের ফ্যাসিলিটিজ (অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধা) নাই।’
প্রথম আলোর কার্যালয়ে উৎপল শুভ্রকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আড্ডার মেজাজে তামিম বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—এসব নিয়েও বেশ খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই ওপেনার।
আলাপচারিতার একপর্যায়েই বাংলাদেশ ক্রিকেটে এ মুহূর্তের সমস্যার প্রসঙ্গ উঠেছিল। অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধার অভাবকে সামনে টেনে এনে তামিম বলেছেন, ‘একটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার হয় কিংবা বাংলাদেশের মতো দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলার একটি (ক্রিকেট), যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, তার আশপাশেও নেই। পৃথিবীর তৃতীয়, চতুর্থ ধনী বোর্ডের যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, আমরা এর আশপাশেও নেই।’
তামিম বিষয়টি ভালোভাবে ব্যাখ্যা করলেন, ‘ক্রিকেট দলের প্রতি ভক্তদের যে প্রত্যাশা, সেটা পূরণের জন্য যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার, আমরা তার আশপাশেও নেই। আপনি মাঝারি মানের ক্রিকেটার হতে পারেন কিংবা মাঝারি মানের ব্যাটসম্যান হতে পারেন, সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে কিন্তু আপনি মাঝারি মান থেকে দুই ধাপ ওপরে উঠতে পারবেন।’
মুশফিকুর রহিম