কে-পপ ব্যান্ড বিটিএসের এজেন্সি হাইবের বিরুদ্ধে প্রতারণামূলক শেয়ার লেনদেনের অভিযোগে আজ বৃহস্পতিবার প্রতিষ্ঠানটির সিউল সদর দপ্তরে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সিউল মেট্রোপলিটন পুলিশের ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ইউনিট বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। খবর ইয়োনহাপের
পুলিশ এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা ইয়ংসান জেলায় হাইবের সদর দপ্তরে তল্লাশি ও জব্দ অভিযান চালাচ্ছি।’

হাইব এজেন্সির প্রতিষ্ঠাতা ও বিটিএসের কারিগর হিসেবে পরিচিত ব্যাং শি-হিউকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০২০ সালে কোম্পানির প্রাথমিক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির সময় প্রাথমিক বিনিয়োগকারীদের ভুল তথ্য দিয়ে প্রায় ২০০ বিলিয়ন ওন (১৪৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) অবৈধ মুনাফা করেন তিনি।

তবে হাইব দাবি করেছে, ব্যাং শি-হিউক কোনো ধরনের অনিয়ম করেননি। চলতি মাসের শুরুতে এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ‘তালিকাভুক্তির সময় প্রযোজ্য সব আইন ও বিধিনিষেধ মেনেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করব এবং প্রকৃত ঘটনা সামনে আনতে সহায়তা করব।’
এমন একসময়ে এ তদন্ত শুরু হলো, যখন বিটিএসের সাত সদস্যই তাঁদের বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনে ব্যস্ত এবং ২০২৬ সালে নতুন অ্যালবাম ও বিশ্বভ্রমণমূলক কনসার্ট ট্যুরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

দলের সামরিক দায়িত্ব পালনের আগপর্যন্ত বিটিএস বছরে ৫.

৫ ট্রিলিয়ন ওন (৪ বিলিয়ন ডলার) অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলেছিল, জানিয়েছে কোরিয়া কালচার অ্যান্ড ট্যুরিজম ইনস্টিটিউট, যা দক্ষিণ কোরিয়ার মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় শূন্য দশমিক ২ শতাংশের সমান।

আরও পড়ুনবিটিএস, টেলর সুইফটকে পেছনে ফেললেন যে ভারতীয় শিল্পী০৩ জুলাই ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব ট এস র

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।

মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ