চিন্ময় দাসকে নিয়ে প্ল্যাকার্ড, পুলিশ হেফাজতে চারজন
Published: 16th, August 2025 GMT
সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নামে প্ল্যাকার্ড বহন করায় চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ শনিবার বেলা একটার দিকে চট্টগ্রাম নগরের নন্দনকানন এলাকা থেকে তাঁদের হেফাজতে নেওয়া হয়।
বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম। তিনি বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নামে প্ল্যাকার্ড নিয়ে আসায় চারজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। প্ল্যাকার্ডে কী লেখা ছিল, তা জানাতে পারেননি ওসি।
এ বিষয়ে জন্মাষ্টমী উদ্যাপন পরিষদ বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন দাশ প্রথম আলোকে বলেন, ‘জন্মাষ্টমী উপলক্ষে শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। ওই চারজন শোভাযাত্রায় এসেছিলেন। সেখান থেকে পুলিশ নিয়ে গেছে। তবে তাঁদের প্ল্যাকার্ডে কী লেখা ছিল, তাঁদের নাম-পরিচয় কিছুই আমরা জানি না।’
গত বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে ওই মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ২৫ নভেম্বর ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২৬ নভেম্বর সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় দাসের জামিনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের মধ্যে আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে