ডিএমডি ইকবাল হোসেনের সোনালী ব্যাংকে যোগদান
Published: 26th, July 2025 GMT
সোনালী ব্যাংক পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) হিসেবে যোগদান করেছেন খান ইকবাল হোসেন।
সোনালী ব্যাংকে যোগদানের আগে তিনি বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রূপালী ব্যাংক পিএলসিতে ডিএমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
গত ১৪ জুলাই আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাকে কৃষি ব্যাংক থেকে সোনালী ব্যাংকে পদায়ন করা হয়। তিনি ১৫ জুলাই সোনালী ব্যাংকে যোগদান করেন।
খান ইকবাল হোসেন ১৯৯৮ সালে রূপালী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ২৭ বছরের কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন শাখা, করপোরেট ব্যাংকিং, সাধারণ ব্যাংকিং ছাড়াও রূপালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ক্রেডিট, অপারেশন, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ও রিকভারি বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ব্যাংকের ক্ষুদ্র ও মাঝারি ঋণ খাতে নেতৃত্ব, উদ্ভাবনী পরিকল্পনা ও সমন্বয়ে তিনি দক্ষতার স্বাক্ষর রাখেন।
খান ইকবাল হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি দ্য ইনস্টিটিউট অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ থেকে ডিএআইবিবি ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি দেশ-বিদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও কর্মশালায় অংশ নেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার্ড গ্র্যাজুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের জীবন সদস্য।-বিজ্ঞপ্তি
ঢাকা/এসবি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইকব ল হ স ন ন কর ন
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশ ক্রিকেটের সমস্যা কী, সমাধান কোথায়: শুনুন তামিমের মুখে
এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? কোন বিষয়টি সবার আগে সমাধান করা উচিত?
দুটি প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই অনেক কথাই বলবেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কারও বিষয়টি ভালো জানার কথা। যেমন তামিম ইকবাল। প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র তামিমের সামনে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। তামিমের উত্তর, ‘আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের ফ্যাসিলিটিজ (অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধা) নাই।’
প্রথম আলোর কার্যালয়ে উৎপল শুভ্রকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আড্ডার মেজাজে তামিম বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—এসব নিয়েও বেশ খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই ওপেনার।
আলাপচারিতার একপর্যায়েই বাংলাদেশ ক্রিকেটে এ মুহূর্তের সমস্যার প্রসঙ্গ উঠেছিল। অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধার অভাবকে সামনে টেনে এনে তামিম বলেছেন, ‘একটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার হয় কিংবা বাংলাদেশের মতো দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলার একটি (ক্রিকেট), যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, তার আশপাশেও নেই। পৃথিবীর তৃতীয়, চতুর্থ ধনী বোর্ডের যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, আমরা এর আশপাশেও নেই।’
তামিম বিষয়টি ভালোভাবে ব্যাখ্যা করলেন, ‘ক্রিকেট দলের প্রতি ভক্তদের যে প্রত্যাশা, সেটা পূরণের জন্য যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার, আমরা তার আশপাশেও নেই। আপনি মাঝারি মানের ক্রিকেটার হতে পারেন কিংবা মাঝারি মানের ব্যাটসম্যান হতে পারেন, সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে কিন্তু আপনি মাঝারি মান থেকে দুই ধাপ ওপরে উঠতে পারবেন।’
মুশফিকুর রহিম