জম্মু ও কাশ্মীরে হিন্দু পর্যটকদের উপর হামলায় জড়িত বলে দাবি করা তিন পাকিস্তানি নাগরিককে ভারতীয় বাহিনী হত্যা করেছে। মঙ্গলবার ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এ তথ্য জানিয়েছেন।
গত এপ্রিলে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হয়। ভারতের দাবি, এই হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। তবে পাকিস্তান এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে।
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের উপর আলোচনার সময় সংসদে অমিত শাহ বলেছেন, “আমি .
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, সোমবার কাশ্মীরের একটি জঙ্গলে তীব্র বন্দুকযুদ্ধে তিনজন নিহত হয়েছেন।
অমিত শাহ বলেন, ভারতের কাছে ‘অনেক প্রমাণ’ আছে যে নিহত ‘সন্ত্রাসীরা’ পাকিস্তানি ছিল। কারণ নিরাপত্তা বাহিনী তাদের দুজনের কাছ থেকে পাকিস্তানি ভোটার পরিচয়পত্র এবং পাকিস্তানে তৈরি চকলেট উদ্ধার করেছে। ফরেনসিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, তাদের কাছে থাকা রাইফেলগুলো এপ্রিলের হামলায় ব্যবহৃত হয়েছিল।
ঢাকা/শাহেদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন
অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই।
ব্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।
আরো পড়ুন:
৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে
কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস
মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ উদ্যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল।
বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।
ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’।
বিস্তারিত আসছে …
ঢাকা/ইয়াসিন