সিটি ব্যাংকের অর্ধবার্ষিক মুনাফা বেড়েছে
Published: 1st, August 2025 GMT
সিটি ব্যাংক তাদের ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিনিয়োগকারী, শেয়ার বিশ্লেষক ও গণমাধ্যমের কাছে ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সিটি ব্যাংকের কনসোলিডেটেড শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ২৩ পয়সা, যা ২০২৪ সালের একই মেয়াদে ছিল ১ টাকা ৮৫ পয়সা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকটির কনসোলিডেটেড কর পরবর্তী মুনাফা (প্রফিট আফটার ট্যাক্স) দাঁড়িয়েছে ৩০১ কোটি ১১ লাখ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২৪৯ কোটি ৫১ লাখ টাকা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও মো.
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও হোলসেল ব্যাংকিং প্রধান মেসবাউল আসীফ সিদ্দিকী, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও হেড অব ইন্টারনাল কন্ট্রোল অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স এ কে এম সায়েফ উল্লাহ কাউসার এবং ক্রেডিট রিস্ক অফিসার মোহাম্মদ ফিরোজ আলম।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে অংশগ্রহণকারীরা নানা প্রশ্ন ঊত্থাপন করেন এবং প্যানেল সেসব প্রশ্নের যথাযথ উত্তর প্রদান করেন।
ঢাকা/এসবি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশ ক্রিকেটের সমস্যা কী, সমাধান কোথায়: শুনুন তামিমের মুখে
এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? কোন বিষয়টি সবার আগে সমাধান করা উচিত?
দুটি প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই অনেক কথাই বলবেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কারও বিষয়টি ভালো জানার কথা। যেমন তামিম ইকবাল। প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র তামিমের সামনে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। তামিমের উত্তর, ‘আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের ফ্যাসিলিটিজ (অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধা) নাই।’
প্রথম আলোর কার্যালয়ে উৎপল শুভ্রকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আড্ডার মেজাজে তামিম বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—এসব নিয়েও বেশ খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই ওপেনার।
আলাপচারিতার একপর্যায়েই বাংলাদেশ ক্রিকেটে এ মুহূর্তের সমস্যার প্রসঙ্গ উঠেছিল। অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধার অভাবকে সামনে টেনে এনে তামিম বলেছেন, ‘একটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার হয় কিংবা বাংলাদেশের মতো দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলার একটি (ক্রিকেট), যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, তার আশপাশেও নেই। পৃথিবীর তৃতীয়, চতুর্থ ধনী বোর্ডের যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, আমরা এর আশপাশেও নেই।’
তামিম বিষয়টি ভালোভাবে ব্যাখ্যা করলেন, ‘ক্রিকেট দলের প্রতি ভক্তদের যে প্রত্যাশা, সেটা পূরণের জন্য যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার, আমরা তার আশপাশেও নেই। আপনি মাঝারি মানের ক্রিকেটার হতে পারেন কিংবা মাঝারি মানের ব্যাটসম্যান হতে পারেন, সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে কিন্তু আপনি মাঝারি মান থেকে দুই ধাপ ওপরে উঠতে পারবেন।’
মুশফিকুর রহিম