১০ সেপ্টেম্বর ‘শানে রেসালাত সম্মেলন’ করবে খতমে নবুওয়ত
Published: 2nd, August 2025 GMT
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর (বুধবার) মিরপুর জোনের ‘শানে রেসালাত ও কর্মী সম্মেলন’ করবে আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশ।
শনিবার (২ আগস্ট) সংগঠনটির ঢাকা মহানগর বৃহত্তর মিরপুর জোনের সদস্য সচিব মুফতি হিফজুর রহমান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার (১ আগস্ট) রাতে মিরপুরে অবস্থিত আল মদিনা ইসলামিয়া একাডেমি মাদরাসা রূপনগর মিলনায়তনে মিরপুর জোনের কমিটি গঠন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির আহ্বায়ক মাওলানা মাহমুদুল হাসান আশরাফীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়তের মহাসচিব আল্লামা মুহিউদ্দীন রাব্বানী।
তিনি আগামী ১০ সেপ্টেম্বর (বুধবার) বৃহত্তর মিরপুর জোনের ‘শানে রেসালাত ও কর্মী সম্মেলন’ করার কথা ঘোষণা দেন।
আল্লামা মুহিউদ্দীন রাব্বানী বলেন, “আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশ আমাদের আকাবিরদের রেখে যাওয়া একটি আমানত এবং ঈমানী দায়িত্ব। এই সংগঠনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন আমাদের প্রত্যেকের ঈমানী দায়িত্ব। ‘তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত’ মানে রাসূল সা.
সভায় আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়তের সহকারী মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন প্রথমে বৃহত্তর মিরপুর জোনের অন্তর্ভুক্ত সাতটি থানার আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবদের নাম ঘোষণা করেন। পরে জোন কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে মাওলানা মাহমুদুল হাসান আশরাফী এবং সদস্য সচিব হিসেবে মুফতি হিফজুর রহমান-এর নাম ঘোষণা করেন।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- তাহাফফুজে খতমে নবুওয়তের যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সুবহানী, মাওলানা মুসা বিন ইজহার এবং ঢাকা মহানগর নেতা মাওলানা ইয়ামিন হুসাইন আজমী।
মুফতি হিফজুর রহমানের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন- মাওলানা আব্দুল হামিদ গওহারী, মুফতি নজির আহমেদ, মুফতি দেলোয়ার হোসাইন, মাওলানা সানাউল্লাহ, মুফতি মোস্তফা আশরাফী, মাওলানা ইব্রাহিম খলিল কাওসারী, মাওলানা আহসান হাবিব, মাওলানা হাবিবুর রহমান, মাওলানা আব্দুর রকিব, মাওলানা আব্দুর রহমান, মাওলানা রফিকুল ইসলাম নূরানী, মাওলানা রেজাউল করিম এবং মাওলানা মঞ্জরুল ইসলাম।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/মাসুদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশ ক্রিকেটের সমস্যা কী, সমাধান কোথায়: শুনুন তামিমের মুখে
এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? কোন বিষয়টি সবার আগে সমাধান করা উচিত?
দুটি প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই অনেক কথাই বলবেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কারও বিষয়টি ভালো জানার কথা। যেমন তামিম ইকবাল। প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র তামিমের সামনে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। তামিমের উত্তর, ‘আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের ফ্যাসিলিটিজ (অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধা) নাই।’
প্রথম আলোর কার্যালয়ে উৎপল শুভ্রকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আড্ডার মেজাজে তামিম বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—এসব নিয়েও বেশ খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই ওপেনার।
আলাপচারিতার একপর্যায়েই বাংলাদেশ ক্রিকেটে এ মুহূর্তের সমস্যার প্রসঙ্গ উঠেছিল। অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধার অভাবকে সামনে টেনে এনে তামিম বলেছেন, ‘একটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার হয় কিংবা বাংলাদেশের মতো দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলার একটি (ক্রিকেট), যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, তার আশপাশেও নেই। পৃথিবীর তৃতীয়, চতুর্থ ধনী বোর্ডের যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, আমরা এর আশপাশেও নেই।’
তামিম বিষয়টি ভালোভাবে ব্যাখ্যা করলেন, ‘ক্রিকেট দলের প্রতি ভক্তদের যে প্রত্যাশা, সেটা পূরণের জন্য যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার, আমরা তার আশপাশেও নেই। আপনি মাঝারি মানের ক্রিকেটার হতে পারেন কিংবা মাঝারি মানের ব্যাটসম্যান হতে পারেন, সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে কিন্তু আপনি মাঝারি মান থেকে দুই ধাপ ওপরে উঠতে পারবেন।’
মুশফিকুর রহিম