2025-11-01@10:54:42 GMT
إجمالي نتائج البحث: 106
«র প রজনন»:
(اخبار جدید در صفحه یک)
এশিয়ার যে কয়েকটি দেশে বেশি সংখ্যক বন্যহাতির দেখা মেলে, সেগুলোর মধ্যে থাইল্যান্ড অন্যতম। দেশটিতে বন্যহাতির সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার ৪২২টি। তবে এসব হাতি এখন দেশটির জন্য বেশ কিছু সমস্যারও কারণ। সংখ্যা বেশি হওয়ায় প্রজননের হারও তুলনামূলক বেশি। এতে বিপাকে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বনাঞ্চলগুলোতে পড়ছে প্রভাব। প্রায়ই হাতি খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে। হানা দিচ্ছে ক্ষেত-খামারে। নষ্ট করছে ফসল। সংঘর্ষ বাধছে মানুষের সঙ্গেও। দেশটির সবচেয়ে সমস্যাসংকুল এলাকা হচ্ছে পূর্বাঞ্চল। সেখানে পাঁচটি প্রদেশে রয়েছে কৃষিজমি ও শিল্পাঞ্চলে ঘেরা ইস্টার্ন ফরেস্ট কমপ্লেক্স। কেবল গত বছরই ইস্টার্ন ফরেস্টে ৪ হাজার ৭০০টিরও বেশি সংঘর্ষ ঘটে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫৯৪ এক কৃষিজমি; ধ্বংস হয়েছে ৬৭টি সম্পত্তি। গুরুতর আহত হয়েছেন ২২ জন। ক্রমেই বিপজ্জনক হয়ে ওঠা মানুষ-হাতির সংঘর্ষ ঠেকাতে এবার অভিনব এক...
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে প্রায় প্রতিদিনই ভেসে আসছে অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙের সামুদ্রিক কচ্ছপ। স্থানীয়দের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৪ থেকে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত সাত দিনে অন্তত ১৫১টি কচ্ছপ মারা গেছে। কক্সবাজার সৈকত ছাড়াও সেন্টমার্টিন, সোনাদিয়া, কুতুবদিয়া সৈকতেও অনেক মৃত কচ্ছপ ভেসে আসছে। কচ্ছপ নিয়ে কাজ করা বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার লোকজন জানান, বাংলাদেশে অলিভ রিডলি কচ্ছপের প্রজনন ক্ষেত্র কক্সবাজারের সোনাদিয়া থেকে সেন্টমার্টিন সমুদ্র উপকূলের সৈকতের বালিয়াড়ি। প্রজনন মৌসুমে (নভেম্বর থেকে মার্চ) এ প্রজাতির মা কচ্ছপ দল বেঁধে হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে বালিয়াড়িতে ডিম পাড়তে আসে। গত দুই দশকে কক্সবাজার সৈকতে কচ্ছপের ডিম দেওয়ার নিরাপদ স্থান কমে নেমে এসেছে অর্ধেকে। গত বছরও প্রজনন মৌসুমে কক্সবাজার সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে মৃত মা কচ্ছপ ভেসে এসেছিল বা ডিম পাড়তে এসে মারা পড়েছে। মৃত অধিকাংশ কচ্ছপের পেটে ডিম...
সুন্দরবনে একটি কুমিরের শরীরে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার সংযুক্ত করে সেটি অবমুক্ত করা হয়েছে। রবিবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেলে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চরাপুটিয়া খালে কুমিরটি অবমুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে কুমিরটির বিচরণ সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যাবে। এ সময় করমজল বন্যপ্রাণি প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির, আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (আইইউসিএন) প্রকল্পের সমন্বয়কারী সারোয়ার আলম দীপুসহ বন বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অবমুক্ত করা কুমিরটির দৈর্ঘ্য ৭ ফুট এবং বয়স ১২ বছর। এর মাধ্যমে কুমিরের চলাচল, জীবনাচরণ এবং খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হবে বলে জানান আজাদ কবির। আজাদ কবির জানান, সুন্দরবনে কুমিরের সংখ্যা ক্রমশ কমে যাচ্ছে এবং প্রজনন ক্ষমতাও হ্রাস পাচ্ছে। এ গবেষণা কুমিরের প্রজনন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা...
সিংহের খাঁচায় প্রবেশ করে টিকটক ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে বিপদে পড়েছে এক পাকিস্তানি ব্যক্তি। কোনোক্রমে প্রাণে বেঁচে গেলেও গুরুতর আহত হয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার এনডিটিভি অনলাইন এ তথ্য জানিয়েছে। মুহাম্মদ আজিম নামের ওই ব্যক্তি পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের একটি প্রজনন খামারে সিংহের খাঁচায় প্রবেশ করেন। খামার মালিকের অনুমতি ছাড়াই তিনি এ কাজটি করেছিলেন। পুলিশ বলেছে, “আজিম যখন তার মোবাইল ফোন নিয়ে সিংহের কাছে যাচ্ছিল, তখন এটি তাকে আক্রমণ করে, যার ফলে তার মাথা, মুখ এবং বাহুতে আঘাত লাগে।” প্রজনন খামারের মালিক আজিমের চিৎকার শুনতে পান এবং তাকে উদ্ধার করতে ছুটে যান। আজিমকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। তার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক। এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় পাঞ্জাবের বন্যপ্রাণী বিষয়ক দপ্তরের মহাপরিচালক প্রজনন খামারের লাইসেন্স বাতিল করেছেন এবং দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনি...
পাতে ফিরছে দেশি প্রজাতির অন্তত ৪০ মাছ। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি প্রজাতিগুলোর সফল কৃত্রিম প্রজননে সক্ষম হয়েছেন। এসব মাছের মধ্যে রয়েছে পাবদা, গুলশা, ট্যাংরা, কৈ, মাগুর, শিং, গুজি আইড়, দেশি সরপুঁটি, জাতপুঁটি, বাটা, বালাচাটা, কুঁচিয়া, কুর্শা, খলিশা, ভেদা, গুতুম, ঢেলা, গজার, ফলি, চিতল, গনিয়া, মহাশোল, বৈরালি, ভাগনা, আঙ্গুস, বাতাসি, পুঁইয়া, কাকিলা, পিয়ালী, রানীসহ ৪০ প্রজাতি। বিএফআরআইয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মশিউর রহমান জানান, তাদের ইনস্টিটিউটে আগে ময়মনসিংহ অঞ্চলের স্বাদুপানির বিলুপ্তপ্রায় মাছ সংরক্ষণ ও উন্নয়নে গবেষণা হতো। এখন বগুড়ার সান্তাহার, নীলফামারীর সৈয়দপুর ও যশোরের উপকেন্দ্রে এসব মাছ সংরক্ষণে গবেষণা হচ্ছে। ধীরে ধীরে এসব দেশীয় মাছ খাবার টেবিলে আনার চেষ্টা চলছে। বিএফআরআই মহাপরিচালক অনুরাধা ভদ্র বলেন, সবশেষ শাল বাইম মাছের কৃত্রিম প্রজনন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে। ফলে মাছটি এখন চাষের আওতায়...
নতুন একটি পাখির সন্ধানে ‘বার্ডিংবিডি ট্যুরস’-এর তত্ত্বাবধানে ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ রাতে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা হলাম। সকালে কক্সবাজার জেটিঘাটে পৌঁছেই নূরুল আফসারের স্পিডবোট সোনাদিয়ার দিকে ছোটালাম। চলার পথে প্রথমেই পাখিগুলোকে মহেশখালী চ্যানেলে খুঁজলাম। কিন্তু পেলাম না। এরপর সৈকত পাখির আসল আস্তানা কালাদিয়া চরের দিকে গেলাম।সকাল ১০টায় যখন ওখানে পৌঁছালাম, তখন ভাটা শুরু হয়ে গেছে। জোয়ারের পানি নামার সঙ্গে সঙ্গে নোনাজলের ভেতর থেকে উঁকি মারছে টুকরা টুকরা বালুচর। চরের কাছাকাছি এসে চার-পাঁচ শ সৈকত পাখিকে সদ্য জেগে ওঠা বালুচরে খাদ্যের সন্ধান করতে দেখলাম। স্পিডবোট থেকে হাঁটুপানিতে নেমে ধীরে ধীরে ওদের দিকে এগোতে থাকলাম। খানিকটা এগোচ্ছি আর থেমে থেমে ক্লিক করছি। পাখি ও আমাদের মধ্যে নিরাপদ দূরত্বসীমা অতিক্রম করামাত্রই ওরা উড়ে আকাশে চক্কর মেরে পাশের ক্ষুদ্র চরে গিয়ে বসল।এভাবে ঘণ্টাখানেক পাখিগুলোর পেছনে ঘুরে...
