অমর একুশে বইমেলায় তাজবীর সজীবের ৫ বই
Published: 16th, February 2025 GMT
অমর একুশে বইমেলা প্রকাশিত হয়েছে তাজবীর সজীবের ৫টি বই। ইতোমধ্যে পাঠকদের কাছে বেশ সাড়া ফেলেছে বইগুলো।
বাবুই প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত তাজবীর সজীবের বইগুলো হচ্ছে- সম্পাদিত গ্রন্থ ‘সাংবাদিকতার স্বরূপ’, ‘সিক্রেটস সাকসেস অব সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন’, কাব্যগ্রন্থ ‘ভুলে ভরা গল্প’, এবং ‘ইফেকটিভ মেথড অব ডিজিটাল মার্কেটিং’ এর পুনর্মুদ্রণ। এছাড়া একই প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে লেখকের প্রথম ইংরেজি গ্রন্থ ‘মার্কেটিং মেভেরিক’।
বইগুলো বাবুই প্রকাশনীর ৩৯৩-৩৯৪-৩৯৫-৩৯৬ নম্বর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে।
বাবুই প্রকাশনীর প্রকাশক মোরশেদ আলম হৃদয় বলেন, তাজবীর সজীবের ৫টি বই আলোচনায় আছে। লেখক নিজে শিক্ষক ও সাংবাদিক হওয়ায় তার নিজস্ব গণ্ডিতে পরিচিতি রয়েছে। পাশাপাশি অন্যান্য পাঠকদের মাঝেও বইগুলো নিয়ে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করছি।
লেখক ও প্রকাশনী সূত্রে জানা যায়, তাজবীর সজীব তার পেশাগত অভিজ্ঞতা, একাডেমিক জ্ঞান এবং তাত্ত্বিক জ্ঞানের ভিত্তির ওপর নির্ভর করে ‘সাংবাদিকতার স্বরূপ’, ‘সিক্রেটস সাকসেস অব সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন’, ‘ইফেকটিভ মেথড অব ডিজিটাল মার্কেটিং’, এবং ‘মার্কেটিং মেভেরিক’ গ্রন্থগুলো রচনা করেছেন। আর ‘ভুলে ভরা গল্প’ গ্রন্থটি লেখকের দ্বিতীয় একক কাব্যগ্রন্থ।
তাজবীর সজীব একাধারে সংগঠক, উদ্যোক্তা, লেখক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ডিজিটাল মার্কেটিং লিডার হিসেবে সুপরিচিত।
ভিন্ন ভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে ক্যারিয়ারের নানা পর্যায়ে ৯টি জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার অর্জন করেছেন তিনি। এছারা ইউনিসেফ থেকে আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্তির সম্মাননা তার প্রোফাইলকে আরও সমৃদ্ধ করেছে।
২০০৫ সালে সাবেক তথ্যমন্ত্রী শামসুল ইসলামের হাত থেকে সম্মাননা গ্রহণ এবং নটর ডেম কলেজে সহশিক্ষা কার্যক্রমে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তৎকালীন শিক্ষা উপদেষ্টার হাত থেকে ‘অনারেবল মেনশন’ সম্মাননা অর্জন- এই দুটি স্বীকৃতিকে নিজের ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা অর্জন হিসেবে মনে করেন তাজবীর সজীব।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।
দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।
ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।
৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।
ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট