১৩ বছর প্রেমের পর বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। প্রযোজক ও পরিচালক আদনান আল রাজীবের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন তিনি। সোমবার বিয়ের ছবি প্রকাশ করেছেন মেহজাবীন নিজেই।

বিয়ের ছবি পোস্ট করে আবেগঘন মেহজাবীন ফেসবুকে লিখেছেন, ২০১২ সালের ৯ এপ্রিল আদনান আল রাজীবের সঙ্গে সাক্ষাৎ ঘটেছিল। ১৩ বছর পর সম্পর্কটা বিয়েতে গড়াল। ছবি: ফেসবুক

এর আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে মেহজাবীন ও আদনানের আকদ সম্পন্ন হয়। ছবি: ফেসবুক

মেহজাবীন চৌধুরী ও আদনান আল রাজীব প্রেম করছেন—সাত বছর ধরে বিনোদন অঙ্গনে অনেকটা ‘ওপেন সিক্রেট’ হলেও এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কখনো মুখ খোলেননি তাঁরা। বিভিন্ন সময় সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে ব্যক্তিগত জীবনের এ প্রসঙ্গটি এড়িয়ে যেতেন তাঁরা। ছবি: ফেসবুক

একটা সময় দুজনকে দেশে ও দেশের বাইরে প্রকাশ্যে ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়। ঘোরাঘুরির সময় তোলা স্থিরচিত্র হাতবদল হয়ে ফেসবুকেও পোস্ট হয়েছে। কখনো নিজেরা নিজেদের ইনস্টাগ্রামে রোমান্টিক মুহূর্তের স্থিরচিত্র পোস্ট করেছেন। ছবি: ফেসবুক

গত বছরের মাঝামাঝি একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে রাজীব তাঁর জীবনের সেরা পার্ট বলে উল্লেখ করেন মেহজাবীনকে। সেদিন রাজীব বলেছিলেন, ‘তাকে (মেহজাবীন) আমি যতটা জানতে পেরেছি তাতে মনে হয়, এর চেয়ে ভালো সাপোর্টিভ কেউ হতে পারত না। তার চেয়ে ভালো কারও সঙ্গে পরিচয়ও হতে পারত না।’ ছবি: ফেসবুক

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ম হজ ব ন চ ধ র ন ম হজ ব ন ফ সব ক আদন ন

এছাড়াও পড়ুন:

ইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও এক মামলায় ৩ বছর কারাদণ্ড

প্রতারণার আরও একটি মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁদের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার পর রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। এ নিয়ে প্রতারণার পৃথক পাঁচটি মামলায় রাসেল ও শামীমা নাসরিনের ১২ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

এর আগে সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল প্রতারণার একটি মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

আজ যে মামলায় রাসেল দম্পতির সাজা হয়েছে, সেই মামলায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন আবুল কালাম আজাদ নামের একজন গ্রাহক।

৬ এপ্রিল ঢাকার সিএমএম আদালত প্রতারণার আরেকটি মামলায় এই দম্পতিকে তিন বছর কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া গত ২৯ জানুয়ারি প্রতারণার অভিযোগে করা আরেকটি মামলায় তাঁদের দুই বছর কারাদণ্ড দেন আদালত।

গত বছরের ২ জুন চেক প্রত্যাখ্যানের মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন চট্টগ্রামের আদালত।

২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে রাসেল ও শামীমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুজন জামিনে মুক্ত হন।

আরও পড়ুনইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও ৩ বছর কারাদণ্ড১৩ এপ্রিল ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ