প্যারামাউন্ট সোলারের শেয়ার কিনবে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
Published: 24th, March 2025 GMT
প্যারামাউন্ট সোলার লিমিটেডের ২ কোটি ৮৯ লাখ ৯৯ হাজার ৯৯৯টি শেয়ার কিনবে পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল পিএলসি। প্রতিটি শেয়ার ১০ টাকা দরে কিনবে কোম্পানিটি। ফলে মোট ২৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি।
সোমবার (২৪ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, নতুন এই বিনিয়োগের পর প্যারামাউন্ট সোলার লিমিটেড কোম্পানিতে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের মোট শেয়ারধারীদের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে ২ কোটি ৯৯ লাখ ৯৯ হাজার ৯৯৯টি। তাতে এই সৌরবিদ্যুৎ কোম্পানিটির ৯৯.
আরো পড়ুন:
ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
দুই কোম্পানির সঙ্গে একীভূত হবে প্রিমিয়ার সিমেন্ট
এদিকে, চলতি বছরের গত জানুয়ারি মাসে ডায়নামিক সান এনার্জি প্রাইভেট লিমিটেডের পাবনায় ১০০ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্লান্টের প্রতিটি শেয়ার ৮.৭০ টাকা করে মোট ১৩ লাখ ৯১ হাজার ৮০৭টি শেয়ার কেনার ঘোষণা দেয় প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল। যার মোট মূল্য ১ কোটি ২১ লাখ ৮ হাজার ৭২১ টাকা।
ঢাকা/এনটি/এনএইচ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
চার মাস পর লেনদেন ৩শ কোটির নিচে
মঙ্গলবারও দর পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। বেশির ভাগ শেয়ারের দর কমে সূচক আগের দিনের চেয়ে কমেছে। তবে সূচকের চেয়ে বড় পতন হয়েছে লেনদেনে। গতকাল ঢাকার শেয়ারবাজার ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকার নিচে নেমেছে।
গতকাল ডিএসইর লেনদেন নেমেছে ২৯১ কোটি টাকায়। গত বছরের ২৪ ডিসেম্বরের পর প্রথম এ বাজারে তিনশ কোটি টাকার কম কেনাবেচা হয়েছে। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন ছিল ৪৫৪ কোটি টাকা। একদিনে লেনদেন কমেছে ১৬৩ কোটি টাকা।
এদিকে লাগাতার দর পতনের পরও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নিষ্ক্রিয়তাকে দায়ী করে রাজধানী মতিঝিলে ডিএসইর পুরাতন ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন কিছু বিনিয়োগকারী। তারা বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করেন।
গতকালের লেনদেন শেষে দেখা গেছে, ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে ১২৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৯৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩৪টির দর। এছাড়া তালিকাভুক্ত ৩৭ মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৯টির দর বেড়েছে এবং কমেছে ১১টির।
খাতওয়ারি লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে– ব্যাংক, বীমা, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং টেলিযোগাযোগ খাতের অধিকাংশ শেয়ারের দর কমেছে। অন্যান্য খাতে মিশ্র ধারা ছিল। তবে ব্যাংকের শেয়ারদরই সূচকে বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
লেনদেন পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পতনের ধারায় দিনের লেনদেন শুরু হয় । প্রথম ১৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক ২১ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৯৩১ পয়েন্টে নামে। পরে সূচক পতন থামে। লেনদেনের প্রায় পুরোটা সময় উত্থান-পতনে কেটেছে। দিন শেষে ১৭ পয়েন্ট কমে ডিএসইএক্স দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩৬ পয়েন্টে।