পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের ৩ হাজার ৩৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ। এটাই শেয়ারহোল্ডারদের জন্য কোম্পানিটির সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ঘোষণা করল। এর আগে ২০২১ সালে ১ হাজার ৬০০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি।   

২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের এ লভ্যাংশ প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ। ফলে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ৩৩৩ টাকা নগদ লভ্যাংশ পাবেন শেয়ারহোল্ডারা।

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে সোমবার (৭ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিতে অনুমোদনের জন্য আগামী ২৮ মে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আয়োজন করা হয়েছে। আর শেয়ারহোল্ডারদের ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণের জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৯ এপ্রিল।

সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১৫৯.

১৭ টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ১৭৩.৬৫ টাকা।

২০২4 সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৫০.৬৪টাকা।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ