১৪৮ রানে থামলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। আসিথা ফার্নান্দোর বলে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন তিনি। এতে ভাঙল মুশফিকের সঙ্গে তার ২৬৪ রানের জুটি। ৯৭ ওভারে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ৩০৯। ১১০ রানে খেলছেন মুশফিক, ক্রিজে নতুন ব্যাটার লিটন। বাংলাদেশের লক্ষ্য আরও বড় সংগ্রহ গড়া।

শান্ত-মুশফিকে তিনশ ছাড়ালো বাংলাদেশ

গল টেস্টের প্রথম দিন শুরুর ধাক্কা সামলে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টপ অর্ডারের ব্যর্থতার পর হাল ধরেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। ৪৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যাওয়া দলকে টেনে তোলেন এই দুই ব্যাটার।

প্রথম দিন ছিল পুরোপুরি শান্ত-মুশফিকের নিয়ন্ত্রণে। দুজনই তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। তাদের ২৪৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ৩ উইকেটে ২৯২ রান নিয়ে দিন শেষ করে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিন শান্ত ১৩৬ এবং মুশফিক ১০৫ রান নিয়ে ব্যাটিং শুরু করেন।

ইতোমধ্যে দলের স্কোর তিনশ ছাড়িয়ে গেছে। দিনের তৃতীয় ওভারে নিজেদের জুটিও আড়াইশ রানে নিয়ে গেছেন দুই ব‍্যাটসম‍্যান। ৯৩ ওভারে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ৩০১। ১৪১ রানে খেলছেন শান্ত, মুশফিকের রান ১০৯। এখন লক্ষ্য আরও বড় সংগ্রহ গড়া।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

রাজধানীর ৫৯ শতাংশ ভবনে এডিস মশার লার্ভা

রাজধানী ঢাকার ৫৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ বহুতল ভবনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। গত বছর মে মাসে প্রকাশিত জরিপে এই হার ছিল ৪২ শতাংশ। এক বছরে বহুতল ভবনে এডিস মশার লার্ভা বেড়েছে ১৬ শতাংশ।

বুধবার বিকেলে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে আইইডিসিআরের অডিটোরিয়ামে ডেঙ্গু রোগের বাহকের কীটতাত্বিক জরিপে (২০২৪-২০২৫) এই তথ্য উঠে এসেছে। আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন জরিপের তথ্য তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের ৪১ ও ৩১টি ওয়ার্ডে মশার ঘনত্ব নির্দিষ্ট সূচকের চেয়ে বেশি যা ডেঙ্গু রোগের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে ১৩টি ওয়ার্ড সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে।

ঝিনাইদাহ, মাগুরায় এডিস মশার ঘনত্ব বেশি 
ডা. তাহমিনা শিরীন বলেন, ঢাকার বাইরে ঝিনাইদহ, মাগুরা, পটুয়াখালী ও পিরোজপুরে এডিস মশার লার্ভার উপস্থিতি বেশি। 
জিনাইদহ শহর এলাকায় এডিসের জরিপের তথ্য অনুসারে ২৭০টা বাড়ি পরিদর্শন করে ৫৪টি এডিসের লার্ভার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। ঝিনাইদহে ব্রুটো ইনডেক্স ৬০ পাওয়া গেছে, যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। পিরোজপুর ও মাগুরায় ১০০ শতাংশ ভেক্টর এডিস অ্যালবোপেক্টাস। প্লাস্টিক ড্রাম, প্লাটিক বাস্কেট, দইয়ের খালি পাত্রে লার্ভার উপস্থিতি বেশি পাওয়া গেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ