অমর একুশে বইমেলায় আসছে সৌম্য সালেকের নতুন বই প্রবন্ধ সংকলন ‘বিংশ একবিংশ’।

গ্রন্থটি সম্পর্কে লেখক ও কবি সৌম্য সালেক বলেন, “বিংশ একবিংশ। কবিতা, চিত্রকলা, সংগীত, নাটক, রাজনীতি ও সংস্কৃতির বিবিধ অনুষঙ্গ নিয়ে ২০১৪ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে লেখা একুশটি রচনার সংকলন। বইটির প্রকাশন প্রকাশনা সংস্থা বুনন। আশা করছি, পয়লা ফাল্গুন থেকে বুননের ৩৫৬ নম্বর স্টলে বইটি পাওয়া যাবে।”

তিনি বলেন, “কবিতা কিংবা শিল্পের অবগাহনে হৃদয়ে যে স্ফূর্তি জেগেছে তা সে কবি ও শিল্পীর কাছে কিংবা শিল্পীপ্রেমীদের কাছে লোকে লোকে শুনিয়ে আসার অবকাশ নেই তাই রচনার আঙ্গিকে উন্মুক্তভাবে তুলে ধরার প্রয়াস চালিয়েছি। শিল্পবোধের সঞ্চার, চিত্তবৃত্তি, যুগ-বিশ্লেষণ কিংবা মানবতার কল্যাণের স্বার্থে এসব বক্তব্য যদি কালে কালে হাতে গোনা কয়েকজন হৃদয়বাদী মানুষকেও আকর্ষণ করে তবে শ্রম সার্থক হয়েছে বলে তৃপ্তি পাব।”

আরো পড়ুন:

বইমেলায় নতুন গল্পগ্রন্থ ‘অসমাপ্ত রাতের ছায়া’

বৃত্তের বাইরের ভাবনায় বইমেলা 

সৌম্য সালেক বলেন, “এ গ্রন্থের রচনা-সৃজনে অনেক সহৃদয় কবি-শিল্পী আমাকে নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন, নিজ নিজ শিল্পক্ষেত্রে তাদের সাফল্য কামনা করি। বইটির প্রচ্ছদ করেছেন খালেদ চৌধুরী।

ঢাকা/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বইম ল বইম ল

এছাড়াও পড়ুন:

নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন

অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত‌্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই। 

ব‌্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ‌্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ‌্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।

আরো পড়ুন:

৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে

কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস

মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ  উদ্‌যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল। 

বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম‌্যাচে আগে ব‌্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব‌্যাটসম‌্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।

ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’। 

বিস্তারিত আসছে …

 

ঢাকা/ইয়াসিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ