আন্তর্জাতিক সংস্থা মুসলিম এইড বাংলাদেশে জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি কান্ট্রি ডিরেক্টর পদে একজন কর্মকর্তা নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া ই–মেইলেও সিভি পাঠাতে হবে।

পদের নাম: কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশ

পদসংখ্যা:

যোগ্যতা: ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট বা এ ধরনের বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থায় কান্ট্রি ডিরেক্টর বা রিজিওনাল ডিরেক্টর বা নেতৃত্ব/ব্যবস্থাপনার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ে চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ায় কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ডোনার গ্রান্ট ম্যানেজমেন্টে অভিজ্ঞ হতে হবে। ডিজাস্টার প্রিপার্ডনেস প্রোগ্রাম এবং লাইভলিহুডস, হেলথ ও এডুকেশন প্রকল্পে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। সাংগঠনিক দক্ষতাসহ কো–অর্ডিনেশন ও প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টে দক্ষতা থাকতে হবে। যোগাযোগে দক্ষ হতে হবে। অ্যানালিটিক্যাল দক্ষতাসহ রিপোর্ট লেখায় পারদর্শী হতে হবে। এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। ভ্রমণের মানসিকতা থাকতে হবে।

কর্মস্থল: ঢাকা

চাকরির ধরন: তিন বছরের চুক্তিভিত্তিক

বেতন: বছরে বেতন ৬২,৪২,৮৮০ থেকে ৭৮,০৩,৬০০ টাকা (অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে)।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীদের কভার লেটারসহ (এক পৃষ্ঠা) সিভি Recruitment@muslimaid.

org ঠিকানায় ই–মেইল করতে হবে। ই–মেইলের সাবজেক্টে ‘কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশ’ লিখতে হবে। মুসলিম এইডের ওয়েবসাইটের এই লিংক থেকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply For This Role বাটনে ক্লিক করে আবেদন করা যাবে।

আবেদনের শেষ সময়: ২০ এপ্রিল ২০২৫।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: চ কর এনজ ও

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপি নেতাকে মারধর: খুলনা সদর থানার সাবেক ওসি কারাগারে

খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল আলমের করা মামলায় সদর থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। 

রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন হাসান আল মামুন। খুলনা মহানগর দায়রা জজ মো. শরীফ হোসেন হায়দার তার জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এদিকে আদালত চত্বরে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা মামুনকে লক্ষ্য করে ডিম ও পচা আম নিক্ষেপ করেন। তার শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা। পরে নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেন সেনা সদস্যরা। 

মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এ কে এম শহিদুল আলম বলেন, মামলাটিতে উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন হাসান আল মামুন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে রোববার খুলনা মহানগর দায়রা জজ  আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। আমরা জামিনের বিরোধিতা করি। আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি কে ডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির সমাবেশে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এ সময় তৎকালীন ওসি মামুন নিজেই
ফখরুল আলমকে বেদম মারধর করেন। লাঠির আঘাতে ফখরুল আলমের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ আগস্ট মামুনের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আদালতে মামলা করেন ফখরুল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ