রেললাইনের পাশে পড়েছিল ব্যবসায়ীর মরদেহ
Published: 29th, April 2025 GMT
পাবনার ঈশ্বরদীতে বাদশা হোসেন (৫৫) নাম এক ব্যবসায়ীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাতে ঈশ্বরদী উপজেলার উমিরপুর রেললাইনের পাশ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের পরিবারের দাবি, তাকে অপহরণের পর গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত বাদশা হোসেন ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী যুক্তিতলা এলাকার মৃত দেলবার হোসেনের ছেলে। তিনি মুদি দোকানি ও জমি কেনা বেচার ব্যবসা করতেন।
নিহতের ছেলে মিঠুন জানান, গত দুই দিন আগে তার বাবার কাছে চাঁদা দাবি করে অপহরণকারী দুর্বৃত্তরা। সেই টাকা না দেওয়ায় সোমবার রাত সাড়ে আটটার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার তালতলা মোড় এলাকা থেকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তার বাবাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে ঈশ্বরদী পৌর এলাকার উমিরপুর রেললাইনের পাশ থেকে তার দ্বিখণ্ডিত মরদেহ পাওয়া যায়।
ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ট্রেনে কাটা পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা/শাহীন/সাইফ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পাহাড়ে বাড়ছে কাজুবাদামের চাষ, চাঙা ব্যবসা
রাঙামাটি সদর উপজেলার বালুখালী ইউনিয়নের বসন্ত পাংখোয়া পাড়ায় আড়াই একর জমিতে কাজুবাদাম চাষ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দা চিয়ালজল পাংখোয়া। ২০২১ সালে চাষাবাদ শুরু করেন তিনি। এ বছর তাঁর বাগানের কিছু গাছে ফলন এসেছে।
চিয়ালজল পাংখোয়া প্রথম আলোকে বলেন, চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৬০ কেজির মতো ফলন বিক্রি করেছেন তিনি। প্রতি কেজি বিক্রি করেছেন ১০০ টাকা দরে। কারখানায় প্রক্রিয়াজাত করার পর এসব কাজুবাদাম প্রতি কেজি প্রায় দেড় হাজার টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। বাগানে বিক্রি করার মতো আরও ফলন রয়েছে জানিয়ে চিয়ালজল বলেন, ‘প্রথমবার খুব একটা আয় হবে, এমনটা বলা যাবে না। তবে বাগানের সব গাছে ফলন এলে বিক্রি করে বছরে কয়েক লাখ টাকা আয় হবে’।
বেশি লাভের আশায় চিয়ালজল পাংখোয়ার মতো পার্বত্য চট্টগ্রামে কাজুবাদামের বাণিজ্যিক চাষাবাদে ঝুঁকছেন অনেকেই। বিশেষ করে গত পাঁচ বছরে বেড়েছে কাজুবাদামের চাষ। এতে ফলন বাড়ায় জেলায় চাঙা হয়েছে কাজুবাদামের ব্যবসাও।
বাগানিদের কাছ থেকে কিনে আনা কাজুবাদাম প্রক্রিয়াজাত করার জন্য রাখা হয়েছে কারখানায়