ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মজিবর রহমান (৬৫) নামের এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা সোয়া সাতটার দিকে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের ৬০১ নম্বর কক্ষে মারা যান তিনি।

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জ থেকে কারারক্ষীরা অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে ২৯ এপ্রিল ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করান। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায়।

মজিবর রহমান কোন মামলায় বন্দী ছিলেন, তা জানা যায়নি। ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো.

ফারুক বলেন, মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের

ভারতের সঙ্গে তীব্র উত্তেজনার মধ্যে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান। শনিবার দেশটির সামরিক বাহিনী সাড়ে ৪০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানোর দাবি করেছে। খবর আলজাজিরার

এক বিবৃতিতে পাকিস্তান সরকার জানায়, শনিবার ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে সামরিক বাহিনী। এই ক্ষেপণাস্ত্র ৪৫০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। আবদালি অস্ত্র ব্যবস্থা (এডব্লিউএস) নামের এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ‘ইন্দুস’ সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। 

এতে আরও বলা হয়, ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ঘটনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ ও সামরিক বাহিনীর প্রধানরা জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার জন্য সব বাহিনীর অপারেশনাল প্রস্তুতি এবং কৌশলগত দক্ষতার বিষয়ে ‘পূর্ণ আস্থা’ প্রকাশ করেছেন বলে জানানো হয়েছে। 

ইসলামাবাদ বলেছে, ‘সামরিক বাহিনীর অপারেশনাল প্রস্তুতি যাচাই এবং ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নত নেভিগেশন সিস্টেম ও অন্যান্য কারিগরি সক্ষমতা প্রমাণ করাই ছিল এডব্লিউএস ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের উদ্দেশ্য।

এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যে এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করা হলো। এটিকে  ভারত ‘গুরুতর উসকানি’ হিসেবে দেখছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ