প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামলে সহজ প্রতিপক্ষ পেলেই খুশি হয় যেকোনো দল। তখন অন্তত কাগজে-কলমে হলেও জেতার সুযোগ থাকে বেশি। কিন্তু ফুটবলে জয়ই কি শেষ কথা! বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার যেমন জয়টাকেই সব মনে করেন না। তাঁর বিশ্বাস, প্রতিপক্ষ কঠিন হলেই বেশি লাভ। তাদের সঙ্গে খেললে একদিকে যেমন শেখা যায়, তেমন নিজেদের উন্নতিটাও পরিমাপ করা যায়।

আরও পড়ুনদুই দিনেও সচল হয়নি বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট বিক্রির ওয়েবসাইট৭ ঘণ্টা আগে

২৩ জুন থেকে শুরু এএফসি উইমেন্স এশিয়ান কাপ বাছাই, চলবে ৫ জুলাই পর্যন্ত। মিয়ানমারে ‘সি’ গ্রুপের খেলায় বাংলাদেশের তিন প্রতিপক্ষ মিয়ানমার, বাহরাইন ও তুর্কমেনিস্তান। সেই টুর্নামেন্টের আগে ৩১ মে ইন্দোনেশিয়া ও ৩ জুন স্বাগতিক জর্ডানের বিপক্ষে একটি করে ম্যাচ খেলবেন মেয়েরা।

আজ সকালে সেই টুর্নামেন্টে অংশ নিতে দেশ ছেড়েছে ২৩ সদস্যের বাংলাদেশ দল। তার আগে মুঠোফোনে আফঈদা প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার চোখে বাংলাদেশ দলের সব পজিশনই শক্তিশালী। রুপনা-মারিয়া আপুরা ফেরায় দল আরও ভালো হয়েছে।’

এশিয়ান পর্যায়ে ভালো করতে পারছেন না মেয়েরা। এবার পারবেন তো.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জর্ডানে ড্রয়ে শুরু বাংলাদেশের

জর্ডান সফরের শুরুটা ড্র দিয়ে হলো বাংলাদেশের। আম্মানে তিন জাতি টুর্নামেন্টে আজ ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করেছে পিটার বাটলারের দল।

বল পজেশন বাংলাদেশের ৩১ ভাগ। ইন্দোনেশিয়ার ৬৯। এতেই বোঝা যাচ্ছে প্রাধান্য নিয়ে খেলেছে ইন্দোনেশিয়া। এই দলটির সঙ্গে এই প্রথম খেলেছে বাংলাদেশ। ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ইন্দোনেশিয়া ৯৪, বাংলাদেশ ১৩৩। ফলে এগিয়ে থাকা দলের সঙ্গে ড্র করতে পারাও কম নয় বাংলাদেশের জন্য।

ম্যাচের আগে বাংলাদেশ অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার বলেছিলেন, ‘আমরা অনেক দিন আগেই এখানে এসেছি, যাতে পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারি। দুবাইয়ের (সর্বশেষ সফরের) চেয়ে এবারের দলটা ভালো। সিনিয়র-জুনিয়র খেলোয়াড়ের সমন্বয়ে শক্ত একটা দল হয়েছে। আশা করি, ভালো কিছু হবে।’ আফঈদা যে জয়ের কথা বুঝিয়েছেন তা না বললেও চলছে। তবে জয় না হলেও ড্রয়ে অখুশি হওয়ার কথা নয় বাংলাদেশের।

গোলের দেখা পায়নি কোনো দলই।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জর্ডানে ড্রয়ে শুরু বাংলাদেশের