যুদ্ধ, সহিংসতা ও নিপীড়নের কারণে বিশ্বজুড়ে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা অসহনীয় হারে পৌঁছেছে। বিপরীতে বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য মানবিক সহায়তার তহবিল দ্রুত কমছে। বিশ্বে গত এক দশকে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে একমাত্র ইতিবাচক দিক হচ্ছে সিরিয়ার বাস্তুচ্যুতদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন।

জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) তাদের বার্ষিক প্রতিবেদন ‘গ্লোবাল ট্রেন্ডস রিপোর্ট’–এ এমন চিত্র তুলে ধরেছে। জেনেভা থেকে ইউএনএইচসিআর আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

‘গ্লোবাল ট্রেন্ডস রিপোর্ট’ অনুযায়ী, ২০২৫ সালের এপ্রিলের শেষ নাগাদ বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ১২ কোটি ২১ লাখে পৌঁছেছে। গত বছর একই সময়ে যা ছিল ১২ কোটি। এ সংখ্যা প্রায় এক দশক ধরে প্রতিবছর শরণার্থী ও জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টিই তুলে ধরে। এই বাস্তুচ্যুতির প্রধান কারণ হলো সুদান, মিয়ানমার ও ইউক্রেনের মতো বড় সংঘাত এবং যুদ্ধ থামাতে ক্রমাগত ব্যর্থতা।

জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডি বলেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক তীব্র অস্থিরতার সময়ে বাস করছি; যেখানে আধুনিক যুদ্ধবিগ্রহ এক ভঙ্গুর, মর্মন্তুদ পরিস্থিতি তৈরি করেছে—তীব্র মানবিক দুর্ভোগ যার সাক্ষ্য দেয়। শরণার্থী ও জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য শান্তি ও টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে আমাদের প্রচেষ্টা আরও জোরদার করতে হবে।’

বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের মধ্যে রয়েছে নিজ দেশের অভ্যন্তরে সংঘাতের কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষ, যাদের সংখ্যা ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ ৬৩ লাখ বেড়ে বেড়ে ৭ কোটি ৩৫ লাখে দাঁড়িয়েছে। আর দেশ ছেড়ে পালিয়ে শরণার্থী হয়েছে ৪ কোটি ২৭ লাখ মানুষ। এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষ রয়েছে সুদানে। দেশটিতে ১ কোটি ৪৩ লাখ শরণার্থী ও অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষ রয়েছে। এর আগে এ অবস্থানে ছিল সিরিয়া (১ কোটি ৩৫ লাখ)। এরপর রয়েছে আফগানিস্তান (১ কোটি ৩ লাখ) ও ইউক্রেন (৮৮ লাখ)।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ধনী অঞ্চলে বেশি শরণার্থী আশ্রয় নেয়। আবার ৬৭ শতাংশ শরণার্থী প্রতিবেশী দেশগুলোতেই আশ্রয় নেন। বিশ্বজুড়ে ৭৩ শতাংশ শরণার্থী এই নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতেই রয়েছে। বাস্তুচ্যুতদের মধ্যে ৬০ শতাংশ তাদের নিজ দেশের মধ্যেই থেকে যায়।

বিশ্বে গত এক দশকে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। কিন্তু ইউএনএইচসিআরের তহবিল এখনো ২০১৫ সালের সমানই রয়েছে। মানবিক সহায়তায় চলমান কঠোর কাটছাঁটের কারণে শরণার্থী-বাস্তুচ্যুতরা আরও অতি ঝুঁকির মুখোমুখি।

ফিলিপ্পো গ্রান্ডি বলেন, ‘তহবিল কাটছাঁটের এমন পরিস্থিতির মধ্যেও গত ছয় মাসে আশার আলো দেখেছি। সিরিয়ার প্রায় ২০ লাখ মানুষ এক দশকের বেশি সময় বাস্তুচ্যুত থাকার পর দেশে ফিরতে সক্ষম হয়েছেন। দেশটি এখনো ভঙ্গুর এবং মানুষের জীবন পুনর্গঠনের জন্য আমাদের সহায়তা প্রয়োজন।’

ইউএনএইচসিআরের তথ্যমতে, ২০২৪ সালে মোট ৯৮ লাখ জোরপূর্বক বাস্তচ্যুত মানুষ দেশে ফিরেছেন। যার মধ্যে রয়েছে ১৬ লাখ শরণার্থী (যা গত দুই দশকের বেশি সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ) এবং ৮২ লাখ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষ (যা এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ)।

তবে এ প্রত্যাবর্তনের অনেকগুলোই প্রতিকূল রাজনৈতিক বা নিরাপত্তা পরিস্থিতির মধ্যে ঘটেছে। যেমন ২০২৪ সালে বিপুলসংখ্যক আফগানকে আফগানিস্তানে ফিরতে বাধ্য করা হয়েছিল, যারা দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থায় দেশে ফিরেছে। গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, মিয়ানমার ও দক্ষিণ সুদানের মতো দেশগুলোতে শরণার্থী এবং অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুতদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য হারে নতুন করে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতিও ঘটেছে।

এ পরিস্থিতিতে জীবন রক্ষাকারী কর্মসূচিগুলোর জন্য ক্রমাগত অর্থায়ন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর। এ কর্মসূচিগুলো দেশে ফেরত যাওয়া বাস্তুচ্যুতদের সহায়তা করে। এ ছাড়া কর্মসূচিগুলো বাস্তুচ্যুতদের আশ্রয়দানকারীদের মৌলিক অবকাঠামো ও সামাজিক পরিষেবাগুলোকে শক্তিশালী করে; যা আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তার জন্য এক অপরিহার্য বিনিয়োগ।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র বক ব স ত চ য ত ম ন ষ র পর স থ ত শরণ র থ এক দশক র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ পরীক্ষা, জেনে নিন সময়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ পরীক্ষা ২২ অক্টোবর ২০২৫ থেকে নিচের সময়সূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামুল করিম স্বাক্ষরিত এই সময়সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা হবে। বিশেষ প্রয়োজনে বোর্ড কর্তৃপক্ষ সময়সূচি পরিবর্তন করতে পারবে।

* পরীক্ষা কোড: ২২০২, প্রতিটি  পরীক্ষা আরম্ভের সময়: বেলা ১.০০ মিনিট।
* কোন পরীক্ষা কবে হবে—
# ২২ অক্টোবর:
English (Compulsory)
# ২৬ অক্টোবর:
বাংলা, ইংরেজি, আরবি, সংস্কৃত, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলামি শিক্ষা, গীত/রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, অর্থনীতি/পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, প্রাণরসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, পরিসংখ্যান, গণিত, গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান/মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, ক্রীড়াবিজ্ঞান।

# ২৯ অক্টোবর:
বাংলা, ইংরেজি, আরবি, সংস্কৃত, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলামি শিক্ষা, সংগীত/ রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, অর্থনীতি, ক্রীড়া বিজ্ঞান/পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, প্রাণরসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, পরিসংখ্যান, গণিত, গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান, নৃ-বিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান/মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা।
# ২ নভেম্বর:
বাংলা, ইংরেজি, আরবি, সংস্কৃত, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলামি শিক্ষা, সংগীত (শাস্ত্রীয়, লোক, রবীন্দ্র, নজরুল ও তবলা)/রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, অর্থনীতি, ক্রীড়াবিজ্ঞান/পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, প্রাণরসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, পরিসংখ্যান, গণিত, গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান/মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা।
# ৫ নভেম্বর:
বাংলা, ইংরেজি, আরবি, সংস্কৃত, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলামি শিক্ষা/রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, অর্থনীতি, ক্রীড়াবিজ্ঞান/প্রাণরসায়ন, প্রাণিবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, পরিসংখ্যান, গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান/মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা।

আরও পড়ুনগাজায় যুদ্ধ: ইসরায়েলকে একাডেমিক বয়কট বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের২ ঘণ্টা আগে

# ৯ নভেম্বর:
আরবি, সমাজকর্ম, মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা মনোবিজ্ঞান, গার্হস্থ্য অর্থনীতি, পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান।
# ১২ নভেম্বর:
সমাজকর্ম/
মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, ক্রীড়াবিজ্ঞান/ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান।
# ১৭ নভেম্বর:
বাংলা, ইংরেজি, আরবি, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলামি শিক্ষা, গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান মনোবিজ্ঞান, সংগীত/মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং, হিসাববিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান, ক্রীড়াবিজ্ঞান/ব্যবস্থাপনা/রসায়ন, গণিত।
# ২০ নভেম্বর:
বাংলা, ইংরেজি, সংস্কৃত, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলামি শিক্ষা, গ্রন্থাগার, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, নৃবিজ্ঞান, ভূগোল, মনোবিজ্ঞান, সংগীত, ক্রীড়াবিজ্ঞান।

আরও পড়ুনবাংলাদেশ বিমানে ইন্টার্নশিপ, দৈনিক হাজিরায় সম্মানী ৬০০ টাকা১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

# ২৩ নভেম্বর:
সংস্কৃত, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, ভূগোল, মনোবিজ্ঞান।
# ২৫ নভেম্বর:
পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, ভূগোল, পরিসংখ্যান, মনোবিজ্ঞান।
# ২৭ নভেম্বর:
পদার্থবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, ভূগোল, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, গণিত।
# ৩০ নভেম্বর:
পদার্থবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান ভূগোল, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, গণিত।
# ২ ডিসেম্বর:
পদার্থবিজ্ঞান, ভূগোল, গণিত, মনোবিজ্ঞান।
# ৪ ডিসেম্বর:
প্রাণরসায়ন, প্রাণিবিজ্ঞান, ভূগোল, মৃত্তিকাবিজ্ঞান।
# ৭ ডিসেম্বর:
প্রাণরসায়ন, ভূগোল, উদ্ভিদবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান।

দরকারি তথ্য জেনে নিন—        

১. প্রশ্নপত্রের ট্রাংক সব তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ না হওয়ার আগে ট্রেজারি থেকে বের করা যাবে না।
২.তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষার তারিখ ও সময় যথা সময় জানানো হবে। সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীদের নিজ নিজ কলেজে যোগাযোগ করে ব্যবহারিক পরীক্ষার তারিখ ও সময় জেনে নিতে হবে।
৩. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা স্বাস্থ্যবিধিসংক্রান্ত নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।

বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ পরীক্ষা, জেনে নিন সময়
  • শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিলো ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স
  • ২ কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
  • রাশিয়ার প্রয়াত বিরোধী নেতা নাভালনির শরীরে বিষ প্রয়োগ করা হয়েছিল: স্ত্রীর দাবি
  • রূপালী লাইফের আর্থিক হিসাবে ৬৯ কোটি টাকার গরমিল
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তি ইউনিটে ভর্তি: মাইগ্রেশন, বিষয় ও প্রতিষ্ঠান বরাদ্দ প্রকাশ
  • হেলথ টেকনোলজি কোর্সে ভর্তি, অপেক্ষমাণ থেকে তৃতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
  • তাপমাত্রা বেড়ে দেশের ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা, কীভাবে হচ্ছে, কেন হচ্ছে
  • শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিল ঢাকা ইন্স্যুরেন্স
  • সোনালী ও রূপালী মুনাফায়, অগ্রণী ও জনতা লোকসানে