Prothomalo:
2025-11-02@17:21:14 GMT

ফুটবল আর ফুটসালে পার্থক্য কী

Published: 28th, July 2025 GMT

ফুটসাল কী

ফুটসাল ফুটবলের একটি সংক্ষিপ্ত রূপ, যেখানে বল নিয়ন্ত্রণ এবং দ্রুত খেলার ওপর জোর দেওয়া হয়। ছোট মাঠ এবং কম খেলোয়াড় (সাধারণত ৫ জন) নিয়ে এটি খেলা হয়। সর্বোচ্চ ১২ জন পর্যন্ত খেলোয়াড় ব্যবহার করা যায়। যত খুশি খেলোয়াড় বদলি করা যায়।

যাত্রা শুরু কবে

১৯৩০ সাল থেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফুটসাল খেলা হয়ে আসছে।

মাঠের আকার

ফুটসালের সঙ্গে ফুটবলের বড় পার্থক্য মাঠের আকারে। ফুটবল মাঠের চেয়ে স্বভাবতই দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে অনেক ছোট হয় ফুটসালের মাঠ। সাধারণত ২৭ গজ দৈর্ঘ্য ও ১৭ গজ প্রস্থ থেকে শুরু হয়ে ৪২ গজ দৈর্ঘ্য ও ২৭ গজ প্রস্থ পর্যন্ত হতে পারে ফুটসাল মাঠ।

বল ও খেলার সময়

ফুটসাল মাঠ সাধারণত কৃত্রিম টার্ফ বা ঘাসের হয়। এ ছাড়া কিছু ক্ষেত্রে শক্ত পৃষ্ঠ যেমন ভিনাইল বা প্লাস্টিক দিয়েও ফুটসাল মাঠ তৈরি করা হয়। ফুটসালে চার সাইজের বল ব্যবহৃত হয়, যার ওজন ৪০০ থেকে ৪৪০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। মোট ৪০ মিনিটের খেলায় ২০ মিনিট পর বিরতি।

‘জিদান ফাইভ ক্লাব’ নামে ফ্রান্সে নিজের ফুটসাল একাডেমিতে খুদে ফুটবলারদের জিনেদিন জিদান।.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ফ টস ল ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে

ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে মাত্র ১২৭ রানে অলআউট হয়েছিল জিম্বাবুয়ে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে আরও কম, ১২৫ রানে। কিন্তু রোববার (০২ নভেম্বর) তারা চোখে চোখ রেখে লড়াই করল আফগানিস্তানের বিপক্ষে।

আগে ব্যাট করে ৩ উইকেটে আফগানদের করা ২১০ রানের জবাবে জিম্বাবুয়ে ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২০১ রান করে হার মানে মাত্র ৯ রানে। দুই ইনিংসে রান হয়েছে মোট ৪১১টি। যা আফগানিস্তান ও জিম্বাবুয়ের মধ্যে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ।

আরো পড়ুন:

কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস

ফাইনালে দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

স্বাগতিকরা থেমে থেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও ব্রিয়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা, রায়ান বার্ল ও তাশিনগা মুসেকিওয়ার ব্যাটে লড়াই করে শেষ বল পর্যন্ত। বেনেট ৩ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৪৭ রান। অধিনায়ক রাজা ৭টি চার ও ২ ছক্কায় করেন ৫১ রান। বার্ল ১৫ বলে ৫ ছক্কায় খেলেন ৩৭ রানের ঝড়ো ইনিংস। আর মুসেকিওয়া ২ চার ও ১ ছক্কায় করেন ২৮ রান।

বল হাতে আফগানিস্তানের আব্দুল্লাহ আহমদজাই ৪ ওভারে ৪২ রানে ৩টি উইকেট নেন। ফজল হক ফারুকি ৪ ওভারে ২৯ রানে ২টি ও ফরিদ আহমদ ৩ ওভারে ৩৮ রানে নেন ২টি উইকেট।

তার আগে উদ্বোধনী জুটিতে আফগানিস্তানের রহমানুল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান ১৫.৩ ওভারে ১৫৯ রানের জুটি গড়েন। এই রানে গুরবাজ আউট হন ৪৮ বলে ৮টি চার ও ৫ ছক্কায় ৯২ রানের ইনিংস খেলে। মাত্র ৮ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন তিনি। ১৬৩ রানের মাথায় ইব্রাহিম আউট হন ৭টি চারে ৬০ রান করে। এরপর সেদিকুল্লাহ অটল ১৫ বলে ২টি চার ও ৩ ছক্কায় অপরাজিত ৩৫ রানের ইনিংস খেলে দলীয় সংগ্রহকে ২১০ পর্যন্ত নিয়ে যান।

বল হাতে জিম্বাবুয়ের ব্রাড ইভান্স ৪ ওভারে ৩৩ রানে ২টি উইকেট নেন। অপর উইকেটটি নেন রিচার্ড এনগ্রাভা।

৯২ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন গুরবাজ। আর মোট ১৬৯ রান করে সিরিজ সেরা হন ইব্রাহিম জাদরান।

ঢাকা/আমিনুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ