বাংলাদেশ কি সুপার ফোরে খেলবে, কী ভাবছে আফগানিস্তান
Published: 17th, September 2025 GMT
গুলবদিন নাইবের সংবাদ সম্মেলনে চারজন সাংবাদিক—তাঁদের সবাই আবার বাংলাদেশি। স্বাভাবিক কোনো দিনে হয়তো দেখা যেত না এমন দৃশ্য।
কারণ, আফগানিস্তানের ম্যাচটা তো শ্রীলঙ্কার সঙ্গে—বাংলাদেশ সেখানে কোথায়? কিন্তু পরিস্থিতি এমন, এই ম্যাচে না থেকেও পুরোপুরিভাবে আছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ এশিয়া কাপের সুপার ফোরে যাবে কি না, সেটি তো নির্ভর করছে এই ম্যাচটার ওপরই। আফগানিস্তান হেরে গেলেই সুপার ফোরে উঠে যাবে বাংলাদেশ। তবে গুলবদিন মনে করেন, এমন কিছু হবে না। ২০১৯ বিশ্বকাপের সময়েও এ রকম একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।
প্রথম ছয় ম্যাচের কোনোটিতে না জিতে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিল আফগানিস্তান। বাংলাদেশের তখনো দুই জয় নিয়ে আশা ছিল সেমিফাইনাল খেলার।
এমন সময়ে দাঁড়িয়ে তখন আফগানিস্তানের অধিনায়ক গুলবদিন বলেছিলেন, ‘আমরা তো ডুবেছিই, তবে তোমাদের নিয়েই ডুবব।’
সংবাদ সম্মেলনে গুলবদিন নাইব.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আফগ ন স ত ন
এছাড়াও পড়ুন:
‘ফিরিয়ে দাও’ থেকে ‘ধূসর সময়’: সিডনিতে একই মঞ্চে মাইলস ও আর্টসেল
সিডনির বসন্তের সন্ধ্যা। লিভারপুলের হুইটল্যাম লেজার সেন্টারের বাইরে তখন লম্বা লাইন—হাতে পতাকা, কাঁধে ব্যাগ, চোখে প্রত্যাশা। সাউন্ডচেকের শব্দ ভেসে আসছে বাইরে। ভেতরে যেন উন্মুখ এক ‘সাগর’, যেখানে মিশে আছে দুই প্রজন্মের মুখ, কণ্ঠ আর স্মৃতি। শনিবার রাতটি হয়ে উঠেছিল প্রবাসী বাঙালিদের জন্য এক ব্যতিক্রমী উৎসব—বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের দুই যুগের দুই প্রতীক, মাইলস ও আর্টসেল; প্রথমবারের মতো একই মঞ্চে গান করল সিডনিতে।
‘গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্ট’ আয়োজিত এই ‘মিউজিক ফেস্ট’ ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছিল, তা যেন উপচে পড়ল সেই রাতে। টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পরপরই সব শেষ। অনুষ্ঠান শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে থেকেই সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিম উপশহর লিভারপুলের রাস্তাগুলো ভরে গেল গানের ভক্তে।
আয়োজনের আগে ভিডিও বার্তায় মাইলস জানায় তাদের উচ্ছ্বাস। ব্যান্ডের অন্যতম সদস্য হামিন আহমেদ বলেন, ‘সিডনি বরাবরই আমাদের কাছে বিশেষ কিছু। সম্ভবত ১৯৯৬ সালে আমরাই প্রথম বাংলাদেশি ব্যান্ড হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় পারফর্ম করি। এরপর এ নিয়ে অন্তত পঞ্চমবারের মতো সিডনিতে এলাম। এখানকার দর্শকদের ভালোবাসা সব সময়ই অবিশ্বাস্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানতাম এটি স্মরণীয় একটি আয়োজন হতে যাচ্ছে। আমরা চেয়েছি সবাই একসঙ্গে গাইবে, চিৎকার করবে—ভক্তরা সেটাই করেছেন।’ গিটারিস্ট তুজো যোগ করেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার পাঁচটি শহরে ট্যুর করছি, কিন্তু সিডনির আবহ একেবারেই আলাদা। দর্শকেরা আমাদের রাতটিকে স্মরণীয় করে দিয়েছেন।’
মঞ্চে আর্টসেল