‘ফ্লপস্টার’কে ঝেড়ে ফেলে রাহুলের দিকে চোখ কলকাতার
Published: 31st, July 2025 GMT
দল পুনর্গঠনের পথে হাঁটছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। ২০২৫ আইপিএলে পয়েন্ট তালিকার ৮ নম্বরে থেকে শেষ করেছে ২০২৪ সালের চ্যাম্পিয়নরা। এর মধ্যেই প্রধান কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত ও বোলিং কোচ ভরত অরুণের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। এবার তাদের নজর পড়েছে দিল্লি ক্যাপিটালসের ভারতীয় ব্যাটসম্যান লোকেশ রাহুলের দিকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, কলকাতা রাহুলকে ‘ট্রেড’ করে আনার জন্য চেষ্টা করছে। বর্তমানে আইপিএলের ট্রেড উইন্ডো খোলা আছে এবং দলগুলো পরের মৌসুমের জন্য অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি থেকে খেলোয়াড় নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। আইপিএলের নিয়ম অনুযায়ী, খেলোয়াড় ট্রেডিং উইন্ডো শুরু হয় একটি মৌসুম শেষ হওয়ার এক মাস পর, যা চলতে থাকে নিলামের এক সপ্তাহ আগে পর্যন্ত।
এরপর এটি আবার নিলামের পর থেকে শুরু হয়ে পরবর্তী মৌসুম শুরুর এক মাস আগে পর্যন্ত চলে। একটি ট্রেড হতে পারে পুরো নগদ অর্থের লেনদেন বা খেলোয়াড় বিনিময়। মানে কলকাতার রাহুলকে নিতে হলে দিল্লিকে কাউকে দিতে হবে। অথবা নগদ অর্থ দিয়ে নিতে হবে।
আরও পড়ুনআইপিএল থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করা ১০ ক্রিকেটার২৯ জুলাই ২০২৫শোনা যাচ্ছে, রাহুলকে পেতে অলরাউন্ডার ভেঙ্কটেশ আইয়ারকে ছেড়ে দিতে পারে কলকাতা। গত মৌসুমে ২৩ কোটি ৭৫ রাখ রুপিতে কলকাতা নিলাম থেকে আইয়ারকে কিনেছিল। তবে এই বাঁহাতি গত মৌসুমে করেছেন মাত্র ১১ ম্যাচে ১৪২ রান। পুরো টুর্নামেন্টে কলকাতার অনেকটা বোঝা হয়ে ছিলেন তিনি।
ভেঙ্কটেশ আইয়ার গত মৌসুমে পারফর্ম করতে পারেননি।.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কলক ত
এছাড়াও পড়ুন:
হবিগঞ্জের শাহজীবাজার কেন্দ্রে আগুন, ১৫ ঘণ্টা পর বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
হবিগঞ্জের শাহজীবাজার বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পুরো জেলা ১৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শাহজীবাজার ৩৩/১১ কেভি স্টেশনের সুইচিং ব্রেকারে আগুন লাগার ঘটনা ঘটলে বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যায়। পরে আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল হয়।
এ তথ্য প্রথম আলোকে জানিয়েছেন হবিগঞ্জ বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মঞ্জুরুল মুর্শেদ।
এর আগে শাহজীবাজার বিদ্যুৎকেন্দ্রের একজন কর্মী সাংবাদিকদের জানান, গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে হঠাৎ সিটি ও ব্রেকারে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে শায়েস্তাগঞ্জ থেকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এরপর হবিগঞ্জ বিদ্যুৎ সরবরাহকেন্দ্র ও পুরো জেলায় পল্লী বিদ্যুৎ লাইনে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।