সাভারে সড়কের পাশে দাঁড় করিয়ে রাখা একটি বাস আগুনে পুড়ে গেছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ডের আরিচামুখী লেনে ঘটনাটি ঘটে। হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। পুলিশের ধারণা, সন্ত্রাসীরা বাসটিতে আগুন দিতে পারে। 

সাভার ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউজ ইন্সপেক্টর মেহেরুল ইসলাম বলেন, ‍“রাত ১০টা ২ মিনিটে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দাঁড় করিয়ে রাখা একটি বাসে আগুন লাগার খবর আসে। সাভার ফায়ার সার্ভিসের এক ইউনিট ১০ টা ৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। রাত ১০ টা ১৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।” 

আরো পড়ুন:

গর্তে সাজিদ যত নড়াচড়া করেছে, তত নিচে নেমেছে: ফায়ার সার্ভিস

মাটির ৪২ ফুট নিচেও সাজিদের খোঁজ মেলেনি 

তিনি বলেন, “হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, দুর্বৃত্তরা বাসটিতে আগুন দিতে পারে।” 

সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আরমান আলী বলেন, “ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। বাসের চালক বা মালিকের সন্ধান পাওয়া যায়নি। আগুনের সূত্রপাত খতিয়ে দেখা হচ্ছে।” 

ঢাকা/সাব্বির/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আগ ন

এছাড়াও পড়ুন:

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের ঠেলে পাঠানো ১৫ জন আটক

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার বিভীষণ সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। আজ রোববার ভোরে তাঁদের আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

এ সম্পর্কে বিজিবির ১৬ ব্যাটালিয়নের বিভীষণ সীমান্ত ফাঁড়ির কমান্ডার নায়েক সুবেদার আবদুল মান্নান প্রথম আলোকে বলেন, আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গেছে, তাঁরা যশোর, নড়াইল, খুলনা ও মানিকগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। তাঁদের মধ্য ২ জন শিশু, ৯ জন নারী ও ৪ জন পুরুষ।

আবদুল মান্নান বলেন, আজ ভোরে সীমান্তে টহলের সময় ওই ১৫ জনকে দেখতে পান বিজিবি সদস্যরা। এ সময় তাঁদের আটক করে ক্যাম্পে আনা হয়। তাঁরা সবাই বাংলাদেশি নাগরিক বলে নিশ্চিত হয়েছে বিজিবি। তাঁদের গোমস্তাপুর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বারিক বলেন, পুশ-ইনের শিকার বাংলাদেশি নাগরিকেরা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ