বৈষম্যহীন সমাজ গড়লেই মিলবে শহীদদের স্বপ্নের বাংলাদেশ: জবি উপাচার্য
Published: 14th, December 2025 GMT
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিম বলেছেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের প্রকৃত সার্থকতা নিহিত রয়েছে একটি বৈষম্যহীন সমাজ কাঠামো গড়ে তোলার মধ্যে।
তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, এই বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনের মাধ্যমেই শহীদদের লালিত স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব।
আরো পড়ুন:
জবিতে ‘ই’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন, উপস্থিতি ৮১ শতাংশ
জবিতে নিখোঁজ ৩ ছাত্রদল নেতার সন্ধানে মানববন্ধন
রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
বৈষম্যহীন বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা নিয়ে উপাচার্য বলেন, “একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করেই সামনে এগিয়ে যাচ্ছি। নতুন বাংলাদেশ গড়তে আমরা ধাপে ধাপে অগ্রসর হচ্ছি।”
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক রইছ উদ্দিন, বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ। এছাড়া বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/লিমন/রাসেল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কবর থেকে ভেসে এল মোবাইলের রিংটোন
কবর থেকে ভেসে আসছিল মোবাইলের রিংটোন। পরে কবর খুঁড়ে হারানো মোবাইল উদ্ধার করেন সামিউল ইসলাম সামি নামের এক যুবক। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার দয়ারামপুর ইউনিয়নের জয়ন্তীপুর সামাজিক কবরস্থানে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে স্থানীয় এক ব্যক্তির দাফনে অংশ নেন সামি। সেখান থেকে বাড়ি ফিরে দেখেন, জ্যাকেটের পকেটে ফোনটি নেই। পরে মোবাইলে ব্যবহৃত নম্বরে একাধিকার কল করলেও কেউ রিসিভ করছিল না। বুধবার সকালে কবরস্থানে গিয়ে কল দিলে কবর থেকে রিংটোনের শব্দ ভেসে আসছিল। কবর খুঁড়তেই বেরিয়ে আসে মোবাইলটি।
সামিউল ইসলাম সামি বলেন, ‘‘ফোনটি পকেটে না পেয়ে একাধিকার কল করেছিলাম। রিং হচ্ছিল, কিন্তু কেউ রিসিভ করছিল না। কেউ যদি পেত, তাহলে ফোনটা অফ করে দিত বা সিম খুলে ফেলত। যেহেতু ফোনে রিং হচ্ছিল, তাই ধারণা করেছিলাম ফোনটা কবরস্থানেই আছে। বুধবার সকালে কবর খুঁড়ে ফোনটি পেয়েছি।’’
জয়ন্তীপুর বাজার জামে মসজিদের ইমাম আব্দুর রউফ বলেন, ‘‘ফোনটি কবরের ওপরের অংশে থাকায় সহজে উদ্ধার করা গেছে। সাধারণত দাফনের সময় কবরের ওপরে চাপটি দিয়ে মাটি দেওয়া হয়। মোবাইলটি সেই চাপটির ওপরের অংশে ছিল।’’
ঢাকা/আরিফুল/রাজীব